নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ডাকা পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে পুলিশি বাধা, হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নূর বলেছেন, ‘দমন-পীড়ন, হামলা-মামলা করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না।’
আজ শনিবার সকালে পুরানা পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার জাতীয় শহীদ মিনারে পূর্বঘোষিত সমাবেশ ছিল গণ অধিকার পরিষদের। পুলিশি বাধা ও হামলায় পণ্ড হয়ে যায় সমাবেশ। ঘটনাস্থল থেকে দলটির ১০ থেকে ১৫ জন নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ। ঘণ্টাখানেক পর তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানায় গণ অধিকার পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে নুরুল হক নূর বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গতকাল শহীদ মিনারে পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মিছিলটি শাহবাগ মোড়ে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয়। এ সময় দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা প্রেসক্লাবে সমাবেশ করার পরামর্শ দিলে আমরা শাহবাগে মোড় ঘুরে মিছিলটি নিয়ে প্রেসক্লাবের উদ্দেশে রওনা দিই। ঢাকা ক্লাবের সামনে আসতেই রমনা জোনের উপকমিশনার হারুন অর রশিদের নেতৃত্ব একদল পুলিশ ও সাদা পোশাকের লোকেরা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে।’
তিনি বলেন, ‘হামলায় অন্তত ১১২ জন আহত হয়। কোনো ধরনের উসকানি, সংঘর্ষ ছাড়াই পুলিশ ও সাদা পোশাকের লোকজন আমাদের ওপর হামলা করে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। গত বছরের ২৭ মার্চ প্রেসক্লাবের সামনে থেকে ছাত্র অধিকার পরিষদের চার নেতা রবিউল, সোহাগ, সজল ও আলামিন আটিয়াকে আটক করেও শাহবাগ থানায় মুখে গামছা ও চোখে কাঁচা মরিচ লাগিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বর নির্যাতন করে। গতকালের ঘটনায়ও স্পষ্ট হয়েছে যে হারুন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়েই সাদা পোশাকের লোকজনসহ আমাদের ওপর বর্বর আক্রমণ করে।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা অনতিবিলম্বে হারুনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ কর্তৃপক্ষের কাছে জোরালো দাবি জানাই। দুই-একজন হারুনের জন্য পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে না।’
ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদের কর্মসূচিতে সহযোগিতা না করে পূর্বঘোষিত কর্মসূচিস্থল ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগকে দিয়ে দখল করিয়ে সরকার তার জনবিচ্ছিন্ন অবস্থার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদের সমাবেশে বাধা প্রদান করে সরকারি দলের নেতাকর্মীরা প্রমাণ করেছেন, তাঁরা গণবিরোধী রাজনীতি করছেন। দমন-পীড়ন, হামলা-মামলা করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না। তাই অনতিবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে এনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
সরকারের বেআইনি আদেশ পালন না করার পাশাপাশি সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিংয়ের মতো গণতান্ত্রিক কর্মসূচি ও সাংবিধানিক অধিকারের প্রশ্নে পুলিশসহ প্রশাসনকেও সহনশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ডক্টর রেজা কিবরিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খান, ফারুক হাসান প্রমুখ।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ডাকা পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে পুলিশি বাধা, হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নূর বলেছেন, ‘দমন-পীড়ন, হামলা-মামলা করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না।’
আজ শনিবার সকালে পুরানা পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার জাতীয় শহীদ মিনারে পূর্বঘোষিত সমাবেশ ছিল গণ অধিকার পরিষদের। পুলিশি বাধা ও হামলায় পণ্ড হয়ে যায় সমাবেশ। ঘটনাস্থল থেকে দলটির ১০ থেকে ১৫ জন নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ। ঘণ্টাখানেক পর তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানায় গণ অধিকার পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে নুরুল হক নূর বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে গতকাল শহীদ মিনারে পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মিছিলটি শাহবাগ মোড়ে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয়। এ সময় দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা প্রেসক্লাবে সমাবেশ করার পরামর্শ দিলে আমরা শাহবাগে মোড় ঘুরে মিছিলটি নিয়ে প্রেসক্লাবের উদ্দেশে রওনা দিই। ঢাকা ক্লাবের সামনে আসতেই রমনা জোনের উপকমিশনার হারুন অর রশিদের নেতৃত্ব একদল পুলিশ ও সাদা পোশাকের লোকেরা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে।’
তিনি বলেন, ‘হামলায় অন্তত ১১২ জন আহত হয়। কোনো ধরনের উসকানি, সংঘর্ষ ছাড়াই পুলিশ ও সাদা পোশাকের লোকজন আমাদের ওপর হামলা করে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। গত বছরের ২৭ মার্চ প্রেসক্লাবের সামনে থেকে ছাত্র অধিকার পরিষদের চার নেতা রবিউল, সোহাগ, সজল ও আলামিন আটিয়াকে আটক করেও শাহবাগ থানায় মুখে গামছা ও চোখে কাঁচা মরিচ লাগিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বর নির্যাতন করে। গতকালের ঘটনায়ও স্পষ্ট হয়েছে যে হারুন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়েই সাদা পোশাকের লোকজনসহ আমাদের ওপর বর্বর আক্রমণ করে।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা অনতিবিলম্বে হারুনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ কর্তৃপক্ষের কাছে জোরালো দাবি জানাই। দুই-একজন হারুনের জন্য পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে না।’
ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদের কর্মসূচিতে সহযোগিতা না করে পূর্বঘোষিত কর্মসূচিস্থল ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগকে দিয়ে দখল করিয়ে সরকার তার জনবিচ্ছিন্ন অবস্থার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদের সমাবেশে বাধা প্রদান করে সরকারি দলের নেতাকর্মীরা প্রমাণ করেছেন, তাঁরা গণবিরোধী রাজনীতি করছেন। দমন-পীড়ন, হামলা-মামলা করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না। তাই অনতিবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে এনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
সরকারের বেআইনি আদেশ পালন না করার পাশাপাশি সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিংয়ের মতো গণতান্ত্রিক কর্মসূচি ও সাংবিধানিক অধিকারের প্রশ্নে পুলিশসহ প্রশাসনকেও সহনশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ডক্টর রেজা কিবরিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খান, ফারুক হাসান প্রমুখ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে