নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাংগঠনিক অবস্থা শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে জাতীয় পার্টি। জাতীয় পার্টি মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করেছে। ভবিষ্যতেও যারা দেশ ও জাতির কল্যাণে রাজনীতি করবে, জাতীয় পার্টি তাদেরই রাজনৈতিক সহযোগী হিসেবে গ্রহণ করবে। কারও কৃতদাস হওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি রাজনীতি করছে না। কোনো দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব হলে সমানে সমানে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিলে এসব কথা বলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘কাউকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য বা কারও দাসত্ব করার জন্য জাতীয় পার্টি রাজনীতি করে না। ভবিষ্যতে কারও বি-টিম হওয়ার জন্য নয়, আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে রাজনীতি করতে চাই। এই কাজে যারা আমাদের সহযোগী হবে, যারা আমাদের বন্ধুর মতো গ্রহণ করবে তাদেরও আমরা বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করব। কিন্তু কারও কাছে গিয়ে আমরা জিম্মি হতে রাজি নই। কারও কৃতদাস হওয়ার জন্য আমরা রাজনীতি করছি না। কারও সঙ্গে যদি বন্ধুত্ব করতে হয়, তাহলে সমানে সমানে বন্ধুত্ব করব।’
নির্বাচনের বিষয়ে সামগ্রিক অবস্থা বিচার-বিবেচনা করে সেই প্রেক্ষিত অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মূল বিষয় হচ্ছে দলের শক্তি। মানুষের আস্থা এবং রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্যতা থেকে শক্তি আসবে। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। সংগঠন শক্তিশালী হলে এবং জনগণের সামনে নিজেদের রাজনীতি করতে পারি তাহলে যেকোনো প্রেক্ষিতে আমরা নির্বাচনে ভালো ফলাফল করতে পারব।’
দেশে আইনের শাসন নেই জানিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, জাতীয় পার্টি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দেশে দলীয় লোকদের জন্য এক আইন, সাধারণের জন্য আরেকটি আইন। ধনীরা লুটপাট, দুর্নীতি করে দিন দিন আরও ধনী হচ্ছে, গরিবরা আরও গরিব হচ্ছে। মানুষের অর্থনৈতিক, সামাজিক নিরাপত্তা নাই। জীবনের নিরাপত্তা নাই।
দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় প্রায় ৩৩ বছর ধরে জাতীয় পার্টি বিরোধী দলে আছে। মানুষের মনে অনেক জ্বালা-যন্ত্রণা। এই জ্বালা যদি আমরা বুঝতে পারি তাহলে কোনো জোটের প্রয়োজন হবে না। আমরা আগামী জুলাইয়ের মধ্যে সকল জেলায় সম্মেলন শেষ করব। ৩০০ আসনেই আমরা যোগ্য প্রার্থী খুঁজছি।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে মুজিবুল হক বলেন, ‘নির্বাচন কীভাবে হবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। সুষ্ঠু নির্বাচনের পদ্ধতি এখনো নির্ধারণ হয়নি। সেই পদ্ধতি নির্ধারণের পরেই আমরা নির্বাচন নিয়ে ভাবব।’
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাংগঠনিক অবস্থা শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে জাতীয় পার্টি। জাতীয় পার্টি মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করেছে। ভবিষ্যতেও যারা দেশ ও জাতির কল্যাণে রাজনীতি করবে, জাতীয় পার্টি তাদেরই রাজনৈতিক সহযোগী হিসেবে গ্রহণ করবে। কারও কৃতদাস হওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি রাজনীতি করছে না। কোনো দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব হলে সমানে সমানে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিলে এসব কথা বলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘কাউকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য বা কারও দাসত্ব করার জন্য জাতীয় পার্টি রাজনীতি করে না। ভবিষ্যতে কারও বি-টিম হওয়ার জন্য নয়, আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে রাজনীতি করতে চাই। এই কাজে যারা আমাদের সহযোগী হবে, যারা আমাদের বন্ধুর মতো গ্রহণ করবে তাদেরও আমরা বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করব। কিন্তু কারও কাছে গিয়ে আমরা জিম্মি হতে রাজি নই। কারও কৃতদাস হওয়ার জন্য আমরা রাজনীতি করছি না। কারও সঙ্গে যদি বন্ধুত্ব করতে হয়, তাহলে সমানে সমানে বন্ধুত্ব করব।’
নির্বাচনের বিষয়ে সামগ্রিক অবস্থা বিচার-বিবেচনা করে সেই প্রেক্ষিত অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মূল বিষয় হচ্ছে দলের শক্তি। মানুষের আস্থা এবং রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্যতা থেকে শক্তি আসবে। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। সংগঠন শক্তিশালী হলে এবং জনগণের সামনে নিজেদের রাজনীতি করতে পারি তাহলে যেকোনো প্রেক্ষিতে আমরা নির্বাচনে ভালো ফলাফল করতে পারব।’
দেশে আইনের শাসন নেই জানিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, জাতীয় পার্টি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দেশে দলীয় লোকদের জন্য এক আইন, সাধারণের জন্য আরেকটি আইন। ধনীরা লুটপাট, দুর্নীতি করে দিন দিন আরও ধনী হচ্ছে, গরিবরা আরও গরিব হচ্ছে। মানুষের অর্থনৈতিক, সামাজিক নিরাপত্তা নাই। জীবনের নিরাপত্তা নাই।
দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় প্রায় ৩৩ বছর ধরে জাতীয় পার্টি বিরোধী দলে আছে। মানুষের মনে অনেক জ্বালা-যন্ত্রণা। এই জ্বালা যদি আমরা বুঝতে পারি তাহলে কোনো জোটের প্রয়োজন হবে না। আমরা আগামী জুলাইয়ের মধ্যে সকল জেলায় সম্মেলন শেষ করব। ৩০০ আসনেই আমরা যোগ্য প্রার্থী খুঁজছি।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে মুজিবুল হক বলেন, ‘নির্বাচন কীভাবে হবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। সুষ্ঠু নির্বাচনের পদ্ধতি এখনো নির্ধারণ হয়নি। সেই পদ্ধতি নির্ধারণের পরেই আমরা নির্বাচন নিয়ে ভাবব।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৯ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে