নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্রের জন্য ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়ে যে উদারতা দেখিয়েছিলেন, তেমন উদার হওয়া আর কারও পক্ষে সম্ভব নয় বলে দাবি করেছেন বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার আহ্বায়ক আবদুস সালাম। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বেগম খালেদা জিয়া ও রফিকুল আলম মজনুর মুক্তির দাবিতে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা আবদুস সালাম বলেন, ‘১৯৯৬ সালে গণতন্ত্রের জন্য খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন। এত উদার হওয়া সম্ভব না। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কারও তুলনা হয় না। তিনি গণতন্ত্রের জন্য আপসহীন লড়াই করেছিলেন, এখনো করছেন।’
নির্বাচনে জিতে প্রধানমন্ত্রী হয়েও গণতন্ত্রের স্বার্থে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিয়ে খালেদা জিয়া নির্বাচন দিয়েছিলেন জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আওয়ামী লীগ, জামায়াতে ইসলাম আর জাতীয় পার্টি মিলে যা যা করেছিল, এখন যদি সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার না দেওয়া হয়, তাহলে বিএনপি তাই তাই করবে।’
বিএনপি ভালো কাজ করেছে বলেই তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল দাবি করে সালাম বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি হলো বেগম খালেদা জিয়া। সে কারণে ভয় পেয়ে তাকে জেলে রেখে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে সরকার। র্যাব-পুলিশ ছাড়া বাইরে বের হয়ে দেখেন জনগণ কীভাবে খামচায় ধরে।’
আলোচনা সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘টিসিবির লাইনে মানুষের দৌড়াদৌড়ি আর লাইন ৭০-এর কুকুর-মানুষের খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ির কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। টিসিবির গাড়ি হলো ডিজিটাল লঙ্গরখানা। এর পরও মন্ত্রীরা জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নির্লজ্জের মতো বলে, দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়েে আছে।’
ডিজিটাল লঙ্গরখানা দিয়ে দেশ চলতে পারে না জানিয়ে আলাল বলেন, ‘তারা থাকবে ভিআইপিখানায় আর সাধারণ জনগণ থাকবে লঙ্গরখানায়, তারা করবে বেগমপাড়া আর সাধারণ জনগণ খাবার পাবে না, তা হতে পারে না। মজনুসহ যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁদের সবাইকে মুক্ত করতে হবে।’
গণতন্ত্রের জন্য ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়ে যে উদারতা দেখিয়েছিলেন, তেমন উদার হওয়া আর কারও পক্ষে সম্ভব নয় বলে দাবি করেছেন বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার আহ্বায়ক আবদুস সালাম। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বেগম খালেদা জিয়া ও রফিকুল আলম মজনুর মুক্তির দাবিতে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা আবদুস সালাম বলেন, ‘১৯৯৬ সালে গণতন্ত্রের জন্য খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন। এত উদার হওয়া সম্ভব না। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কারও তুলনা হয় না। তিনি গণতন্ত্রের জন্য আপসহীন লড়াই করেছিলেন, এখনো করছেন।’
নির্বাচনে জিতে প্রধানমন্ত্রী হয়েও গণতন্ত্রের স্বার্থে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিয়ে খালেদা জিয়া নির্বাচন দিয়েছিলেন জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আওয়ামী লীগ, জামায়াতে ইসলাম আর জাতীয় পার্টি মিলে যা যা করেছিল, এখন যদি সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার না দেওয়া হয়, তাহলে বিএনপি তাই তাই করবে।’
বিএনপি ভালো কাজ করেছে বলেই তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল দাবি করে সালাম বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি হলো বেগম খালেদা জিয়া। সে কারণে ভয় পেয়ে তাকে জেলে রেখে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে সরকার। র্যাব-পুলিশ ছাড়া বাইরে বের হয়ে দেখেন জনগণ কীভাবে খামচায় ধরে।’
আলোচনা সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘টিসিবির লাইনে মানুষের দৌড়াদৌড়ি আর লাইন ৭০-এর কুকুর-মানুষের খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ির কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। টিসিবির গাড়ি হলো ডিজিটাল লঙ্গরখানা। এর পরও মন্ত্রীরা জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নির্লজ্জের মতো বলে, দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়েে আছে।’
ডিজিটাল লঙ্গরখানা দিয়ে দেশ চলতে পারে না জানিয়ে আলাল বলেন, ‘তারা থাকবে ভিআইপিখানায় আর সাধারণ জনগণ থাকবে লঙ্গরখানায়, তারা করবে বেগমপাড়া আর সাধারণ জনগণ খাবার পাবে না, তা হতে পারে না। মজনুসহ যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁদের সবাইকে মুক্ত করতে হবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে