নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা জেলা ছাড়াও এই সমাবেশে বৃষ্টি উপেক্ষা করে গাজীপুর জেলা ও মহানগর, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, নরসিংদী, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ থেকে মিছিলসহকারে সমাবেশে যোগ দিয়েছেন অনেকে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এবং কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী নেতারা বিশাল শোডাউন করে এই সমাবেশে যোগ দেন।
বেলা পৌনে ১টার দিকে ঢাকা জেলা বিএনপির একটি বিশাল মিছিল জেলার সাবেক সভাপতি ড. দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর নেতৃত্বে নয়াপল্টনে জমায়েত হয়। তার আগ থেকেই জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে জমায়েত হন। ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরাও এই সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। পেশাজীবী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরাও এই সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
সমাবেশের জন্য বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। ছয়টি পিকআপের ওপর অস্থায়ীভাবে এই মঞ্চ তৈরি করা হয়। টাঙানো হয় ব্যানার। মূল মঞ্চ তৈরির পাশাপাশি নয়াপল্টন থেকে শুরু করে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত এবং অন্যপাশে কাকরাইল থেকে কর্ণফুলী মার্কেট পর্যন্ত লাগানো হয়েছে মাইক।
এই সমাবেশের প্রধান অতিথি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ছাড়া বক্তব্য দেবেন—দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতা ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।
এরই মধ্যে মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার।
এ ছাড়া আছেন দলের যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী অ্যানি, আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইয়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির নেতা শিরীন সুলতানা, সাইফুল আলম নীরব, ডা. রফিকুল ইসলাম, তাইফুল ইসলাম টিপু, আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, আফরোজা আব্বাস ও অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীসহ আরও অনেকে।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শনিবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা জেলা ছাড়াও এই সমাবেশে বৃষ্টি উপেক্ষা করে গাজীপুর জেলা ও মহানগর, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, নরসিংদী, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ থেকে মিছিলসহকারে সমাবেশে যোগ দিয়েছেন অনেকে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এবং কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী নেতারা বিশাল শোডাউন করে এই সমাবেশে যোগ দেন।
বেলা পৌনে ১টার দিকে ঢাকা জেলা বিএনপির একটি বিশাল মিছিল জেলার সাবেক সভাপতি ড. দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর নেতৃত্বে নয়াপল্টনে জমায়েত হয়। তার আগ থেকেই জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে জমায়েত হন। ছাত্রদলের পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরাও এই সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। পেশাজীবী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরাও এই সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
সমাবেশের জন্য বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। ছয়টি পিকআপের ওপর অস্থায়ীভাবে এই মঞ্চ তৈরি করা হয়। টাঙানো হয় ব্যানার। মূল মঞ্চ তৈরির পাশাপাশি নয়াপল্টন থেকে শুরু করে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত এবং অন্যপাশে কাকরাইল থেকে কর্ণফুলী মার্কেট পর্যন্ত লাগানো হয়েছে মাইক।
এই সমাবেশের প্রধান অতিথি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ছাড়া বক্তব্য দেবেন—দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতা ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।
এরই মধ্যে মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার।
এ ছাড়া আছেন দলের যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী অ্যানি, আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইয়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির নেতা শিরীন সুলতানা, সাইফুল আলম নীরব, ডা. রফিকুল ইসলাম, তাইফুল ইসলাম টিপু, আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, আফরোজা আব্বাস ও অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীসহ আরও অনেকে।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে