ক্রীড়া ডেস্ক
শেষ বলে চার মেরে জিম্বাবুয়েকে রোমাঞ্চকর এক জয় এনে দিলেন ক্লাইভ মদন্ডে। এতে করে টি-টোয়েন্টির মতো প্রথম ওয়ানডেতেও জয় পেল স্বাগতিকেরা। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতে বৃষ্টি আইনে আয়ারল্যান্ডকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
ম্যাচ জিততে শেষ ওভারে ১৩ রান দরকার ছিল জিম্বাবুয়ের। হাতে ছিল ৫ উইকেট। বোলিয়ে এসে ম্যাচ জমে দেন আয়ারল্যান্ডের বোলার গ্রাহাম হিউম। তাঁর করা ওভারটির প্রথম বলে এক রান নেন মাদন্ডে। দ্বিতীয় বলে দুই রান নিতে গিয়ে রান আউটে ড্রেসিংরুমে ফেরেন রায়ান বার্ল। এতে করে ম্যাচ যায় জমে।
তবে ব্যাটিংয়ে এসে ছক্কা মেরে আবারো ম্যাচের মোড় নিজেদের দিকে ঘুরিয়ে দেন ব্র্যাড ইভান্স। কিন্তু ফিরতি বলে তাঁকে এলবিডব্লিউ করে আবারও ম্যাচ জমিয়ে দেন হিউম। শেষ দুই বলে তখন জিম্বাবুয়ের জেতার জন্য দরকার ৫ রান। পঞ্চম বলে মাত্র এক রান নিলে জয়ের সম্ভাবনা আরও ক্ষীন হয়ে আসে জিম্বাবুয়ের। তবে সুতায় দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ বলে চার মেরে স্বাগতিকদের জয় এনে দেন মাদন্ডে।
২৮৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না জিম্বাবুয়ের। মাত্র ৯ রানে ওপেনার ওয়েসলি মাধেভেরেকে হারায় স্বাগতিকেরা। ক্রেইগ আরভিনকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে শুরুর ধাক্কা কিছুটা সামলে নেন ইনোসেন্ট কাইয়া। ১৯ রানে কাইয়া আউট হওয়ার পর আবারও নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে দলটি।
৯৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে যখন ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে ঠিক তখনই দলটির ত্রাতা হয়ে দাঁড়ান সিকান্দার রাজা ও বার্ল জুটি। মাঝে বৃষ্টি আসায় কিছুক্ষণের জন্য খেলা বন্ধ থাকে। ম্যাচ যখন আবারো শুরু হয় তখন বৃষ্টি আইনে জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৭ ওভারে ২১৪ রানের। বৃষ্টির পরে খেলা শুরু হতেই আউট হন রাজা। এতে করে ৭৬ রানের পঞ্চম উইকেট জুটি ভেঙে যায় তাঁদের।
৪৩ রানে রাজা আউট হলেও বার্লের ব্যাটের জয়ের আশা দেখছিল জিম্বাবুয়ে। কিন্তু শেষ ওভারের তৃতীয় বলে ৫৯ রানে এই বাঁ হাতি ব্যাটার আউট হলে জয়ের সম্ভাবনা কমে আসে। সতীর্থ ফিনিশিংটা করতে না পারলেও শেষ বলে চার মেরে দলকে ঠিকই জয় এনে দিলেন মাদান্ডে।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ২৮৮ রান করেছিল আয়ারল্যান্ডে। সফরকারীদেরও শুরুটা ভালো ছিল না। ২৫ রান দুই উইকেট হারিয়ে বসে তারা। তবে চতুর্থ উইকেট দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন অ্যান্ডি বালবার্নি ও হেরি টেক্টর। তাঁদের ২১২ রানের জুটিতে ২৮৮ রান করে আয়ারল্যান্ড। ম্যাচে দুজনই সেঞ্চুরি করেন। ১০১ রানে টেক্টর আউট হলেও ১২১ রানে রিটায়ার্ড হার্টে যান অধিনায়ক বালবার্নি।
শেষ বলে চার মেরে জিম্বাবুয়েকে রোমাঞ্চকর এক জয় এনে দিলেন ক্লাইভ মদন্ডে। এতে করে টি-টোয়েন্টির মতো প্রথম ওয়ানডেতেও জয় পেল স্বাগতিকেরা। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতে বৃষ্টি আইনে আয়ারল্যান্ডকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে তারা।
ম্যাচ জিততে শেষ ওভারে ১৩ রান দরকার ছিল জিম্বাবুয়ের। হাতে ছিল ৫ উইকেট। বোলিয়ে এসে ম্যাচ জমে দেন আয়ারল্যান্ডের বোলার গ্রাহাম হিউম। তাঁর করা ওভারটির প্রথম বলে এক রান নেন মাদন্ডে। দ্বিতীয় বলে দুই রান নিতে গিয়ে রান আউটে ড্রেসিংরুমে ফেরেন রায়ান বার্ল। এতে করে ম্যাচ যায় জমে।
তবে ব্যাটিংয়ে এসে ছক্কা মেরে আবারো ম্যাচের মোড় নিজেদের দিকে ঘুরিয়ে দেন ব্র্যাড ইভান্স। কিন্তু ফিরতি বলে তাঁকে এলবিডব্লিউ করে আবারও ম্যাচ জমিয়ে দেন হিউম। শেষ দুই বলে তখন জিম্বাবুয়ের জেতার জন্য দরকার ৫ রান। পঞ্চম বলে মাত্র এক রান নিলে জয়ের সম্ভাবনা আরও ক্ষীন হয়ে আসে জিম্বাবুয়ের। তবে সুতায় দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ বলে চার মেরে স্বাগতিকদের জয় এনে দেন মাদন্ডে।
২৮৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো ছিল না জিম্বাবুয়ের। মাত্র ৯ রানে ওপেনার ওয়েসলি মাধেভেরেকে হারায় স্বাগতিকেরা। ক্রেইগ আরভিনকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে শুরুর ধাক্কা কিছুটা সামলে নেন ইনোসেন্ট কাইয়া। ১৯ রানে কাইয়া আউট হওয়ার পর আবারও নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে দলটি।
৯৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে যখন ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে ঠিক তখনই দলটির ত্রাতা হয়ে দাঁড়ান সিকান্দার রাজা ও বার্ল জুটি। মাঝে বৃষ্টি আসায় কিছুক্ষণের জন্য খেলা বন্ধ থাকে। ম্যাচ যখন আবারো শুরু হয় তখন বৃষ্টি আইনে জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৭ ওভারে ২১৪ রানের। বৃষ্টির পরে খেলা শুরু হতেই আউট হন রাজা। এতে করে ৭৬ রানের পঞ্চম উইকেট জুটি ভেঙে যায় তাঁদের।
৪৩ রানে রাজা আউট হলেও বার্লের ব্যাটের জয়ের আশা দেখছিল জিম্বাবুয়ে। কিন্তু শেষ ওভারের তৃতীয় বলে ৫৯ রানে এই বাঁ হাতি ব্যাটার আউট হলে জয়ের সম্ভাবনা কমে আসে। সতীর্থ ফিনিশিংটা করতে না পারলেও শেষ বলে চার মেরে দলকে ঠিকই জয় এনে দিলেন মাদান্ডে।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ২৮৮ রান করেছিল আয়ারল্যান্ডে। সফরকারীদেরও শুরুটা ভালো ছিল না। ২৫ রান দুই উইকেট হারিয়ে বসে তারা। তবে চতুর্থ উইকেট দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন অ্যান্ডি বালবার্নি ও হেরি টেক্টর। তাঁদের ২১২ রানের জুটিতে ২৮৮ রান করে আয়ারল্যান্ড। ম্যাচে দুজনই সেঞ্চুরি করেন। ১০১ রানে টেক্টর আউট হলেও ১২১ রানে রিটায়ার্ড হার্টে যান অধিনায়ক বালবার্নি।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
২ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৪ ঘণ্টা আগে