ক্রীড়া ডেস্ক
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে জিততে হলে বাংলাদেশকে টি-টোয়েন্টি মেজাজেই খেলতে হতো। ওভারপ্রতি বাংলাদেশকে রান তুলতে হতো ৮-এর বেশি। তবে সফরকারীরা এই ম্যাচে টি-টোয়েন্টির ঘরানায় ব্যাটিং করার চেষ্টা করলেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে আবার পিছিয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ডানেডিনের ইউনিভার্সিটি ওভালে বৃষ্টি আইনে ৪৪ রানে হেরে যায় বাংলাদেশ।
বৃষ্টি আইনে ৩০ ওভারে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাড়ায় ২৪৫ রানের। সৌম্য সরকারকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি ১ রানে ভেঙে দিয়েছেন অ্যাডাম মিলনে। ৪ বল খেললেও রানের খাতা খুলতে পারেননি সৌম্য। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে আনামুল হক বিজয় ও নাজমুল হোসেন শান্তর জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে বাংলাদেশ। জুটিটা যখন ভালোভাবে এগোচ্ছিল, তখনই বাজে এক শটে নিজের উইকেট উপহার দেন শান্ত। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে ইশ সোধিকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক ১৩ বলে ২ চারে করেন ১৫ রান। শান্ত-বিজয়ের জুটি ছিল ৩৬ বলে ৪৬ রানের।
সৌম্য, শান্তর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৬.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৪৭ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন লিটন দাস। তৃতীয় উইকেটেও বিজয়-লিটনের জুটি যখন সাবলীলভাবে এগোচ্ছিল, তখনই বাগড়া দেন নিউজিল্যান্ডের পেসার জশ ক্লার্কসন। ওয়ানডে অভিষেকে ক্লার্কসন কট এন্ড বোল্ডে নিয়েছেন বিজয়ের উইকেট। ৩৯ বলে ৫ চারে বিজয় করেন ৪৩ রান।
বিজয়ের পর লিটনেরও উইকেট তুলে নেন ক্লার্কসন। হুক শট খেলতে গিয়ে লিটন নিউজিল্যান্ড উইকেটরক্ষক টম ব্লান্ডেলের তালুবন্দী হয়েছেন। ১৯ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় লিটন করেন ২২ রান। এরপর সদ্য উইকেটে আসা মুশফিকুর রহিম কট বিহাইন্ডের শিকার হয়েছেন রাচীন রবীন্দ্রর বলে। বিজয়, লিটন, মুশফিকের দ্রুত বিদায়ে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর ২ উইকেটে ৮০ থেকে হয়ে যায় ৫ উইকেটে ১০৩ রান।
হাতে ৫ উইকেট নিয়ে শেষ ৮৩ বলে বাংলাদেশের দরকার হয় ১৪২ রান। ওভারপ্রতি রান দরকার ১০.২৬। তাওহীদ হৃদয় ও আফিফ হোসেনের ঝোড়ো ব্যাটিং অল্পের জন্য হলেও বাংলাদেশের ম্যাচ জয়ের আশা বাঁচিয়ে রেখেছিল। ৩৮ বলে ৫৬ রানের জুটি গড়েন হৃদয় ও আফিফ। হৃদয়কে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন সোধি। ২৭ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ রান বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। এই জুটি ভাঙার পর পাল্লা দিয়ে রান তাড়া করতে পারেনি সফরকারীরা। ৩০ ওভারে ৯ উইকেটে ২০০ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন বিজয়। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মিলনে, সোধি ও ক্লার্কসন। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন জ্যাকব ডাফি, উইলিয়াম ও’রুর্কি ও রবীন্দ্র।
এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পায় নিউজিল্যান্ড। দফায় দফায় বৃষ্টির বাগড়া দেওয়ায় কিউইদের ইনিংস নেমে আসে ৩০ ওভারে। প্রথম ওভারেই স্কোরবোর্ডে ৫ রান জমা করতে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে স্বাগতিকেরা। এরপর তৃতীয় উইকেটে ১৪৫ বলে ১৭১ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন উইল ইয়ং ও টম লাথাম। লাথাম ৯২ রানে আউট হলেও সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন ইয়ং। ৮৪ বলে ১৪ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৫ রান করেন ইয়ং, যা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি। নির্ধারিত ৩০ ওভারে কিউইরা করে ৭ উইকেটে ২৩৯ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন শরীফুল ও মিরাজ নিয়েছেন ১ উইকেট। বাকি ৪ উইকেট হয়েছে রান আউট।
ম্যাচসেরা হয়েছেন ইয়ং। ৮৪ বলে ১০৫ রানের পাশাপাশি ফিল্ডার হিসেবে দুটি ক্যাচ ধরেছেন নিউজিল্যান্ডের এই ক্রিকেটার।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে জিততে হলে বাংলাদেশকে টি-টোয়েন্টি মেজাজেই খেলতে হতো। ওভারপ্রতি বাংলাদেশকে রান তুলতে হতো ৮-এর বেশি। তবে সফরকারীরা এই ম্যাচে টি-টোয়েন্টির ঘরানায় ব্যাটিং করার চেষ্টা করলেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে আবার পিছিয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ডানেডিনের ইউনিভার্সিটি ওভালে বৃষ্টি আইনে ৪৪ রানে হেরে যায় বাংলাদেশ।
বৃষ্টি আইনে ৩০ ওভারে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাড়ায় ২৪৫ রানের। সৌম্য সরকারকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি ১ রানে ভেঙে দিয়েছেন অ্যাডাম মিলনে। ৪ বল খেললেও রানের খাতা খুলতে পারেননি সৌম্য। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে আনামুল হক বিজয় ও নাজমুল হোসেন শান্তর জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে বাংলাদেশ। জুটিটা যখন ভালোভাবে এগোচ্ছিল, তখনই বাজে এক শটে নিজের উইকেট উপহার দেন শান্ত। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে ইশ সোধিকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক ১৩ বলে ২ চারে করেন ১৫ রান। শান্ত-বিজয়ের জুটি ছিল ৩৬ বলে ৪৬ রানের।
সৌম্য, শান্তর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৬.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৪৭ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন লিটন দাস। তৃতীয় উইকেটেও বিজয়-লিটনের জুটি যখন সাবলীলভাবে এগোচ্ছিল, তখনই বাগড়া দেন নিউজিল্যান্ডের পেসার জশ ক্লার্কসন। ওয়ানডে অভিষেকে ক্লার্কসন কট এন্ড বোল্ডে নিয়েছেন বিজয়ের উইকেট। ৩৯ বলে ৫ চারে বিজয় করেন ৪৩ রান।
বিজয়ের পর লিটনেরও উইকেট তুলে নেন ক্লার্কসন। হুক শট খেলতে গিয়ে লিটন নিউজিল্যান্ড উইকেটরক্ষক টম ব্লান্ডেলের তালুবন্দী হয়েছেন। ১৯ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় লিটন করেন ২২ রান। এরপর সদ্য উইকেটে আসা মুশফিকুর রহিম কট বিহাইন্ডের শিকার হয়েছেন রাচীন রবীন্দ্রর বলে। বিজয়, লিটন, মুশফিকের দ্রুত বিদায়ে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর ২ উইকেটে ৮০ থেকে হয়ে যায় ৫ উইকেটে ১০৩ রান।
হাতে ৫ উইকেট নিয়ে শেষ ৮৩ বলে বাংলাদেশের দরকার হয় ১৪২ রান। ওভারপ্রতি রান দরকার ১০.২৬। তাওহীদ হৃদয় ও আফিফ হোসেনের ঝোড়ো ব্যাটিং অল্পের জন্য হলেও বাংলাদেশের ম্যাচ জয়ের আশা বাঁচিয়ে রেখেছিল। ৩৮ বলে ৫৬ রানের জুটি গড়েন হৃদয় ও আফিফ। হৃদয়কে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন সোধি। ২৭ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ রান বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। এই জুটি ভাঙার পর পাল্লা দিয়ে রান তাড়া করতে পারেনি সফরকারীরা। ৩০ ওভারে ৯ উইকেটে ২০০ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন বিজয়। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মিলনে, সোধি ও ক্লার্কসন। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন জ্যাকব ডাফি, উইলিয়াম ও’রুর্কি ও রবীন্দ্র।
এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পায় নিউজিল্যান্ড। দফায় দফায় বৃষ্টির বাগড়া দেওয়ায় কিউইদের ইনিংস নেমে আসে ৩০ ওভারে। প্রথম ওভারেই স্কোরবোর্ডে ৫ রান জমা করতে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে স্বাগতিকেরা। এরপর তৃতীয় উইকেটে ১৪৫ বলে ১৭১ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন উইল ইয়ং ও টম লাথাম। লাথাম ৯২ রানে আউট হলেও সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন ইয়ং। ৮৪ বলে ১৪ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৫ রান করেন ইয়ং, যা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি। নির্ধারিত ৩০ ওভারে কিউইরা করে ৭ উইকেটে ২৩৯ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন শরীফুল ও মিরাজ নিয়েছেন ১ উইকেট। বাকি ৪ উইকেট হয়েছে রান আউট।
ম্যাচসেরা হয়েছেন ইয়ং। ৮৪ বলে ১০৫ রানের পাশাপাশি ফিল্ডার হিসেবে দুটি ক্যাচ ধরেছেন নিউজিল্যান্ডের এই ক্রিকেটার।
প্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে।
২ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে নিজেদের সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছিল ব্রাজিল। এরপর কেটে গেল ২২ বছর। আর কোনো বিশ্বকাপে সেভাবে সুবিধা করতে পারেনি তারা। সম্প্রতি বিশ্বকাপ বাছাই কিংবা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচেও ভালো ছন্দে নেই তারা।
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
৪ ঘণ্টা আগে