ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই অনেক গুলো পদক্ষেপ হাতে নেন রমিজ রাজা। এর মধ্যে ঘরোয়া ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের বেতন নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন রমিজ। এসব নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।
রমিজের কিছু বিষয় নিয়ে যে সমালোচনা হয়নি, তা নয়। এক সময়ের সতীর্থ ওয়াসিম আকরাম যেমন মিডিয়াতে বেশি কথা না বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন নতুন বোর্ড চেয়ারম্যানকে। সাবেক অধিনায়ক ও ওপেনার সালমান বাট অবশ্য সমালোচনায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। তাঁর দাবি, ক্রিকেটারদের বাৎসরিক আয় নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন রমিজ।
সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে রমিজ জানান, দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটাররা বর্তমানে বছরে ৫০ থেকে ৬০ লাখ রুপি আয় করতে পারেন। যা আগে কখনো তাঁরা ভাবতেই পারেননি। তবে সালমান হিসেব কষে বুঝিয়ে দিয়েছেন, এই পরিমাণ উপার্জন কোনোভাবেই সম্ভব নয় তাঁদের পক্ষে।
এক ভিডিও বার্তায় সালমান বলেছেন, ‘প্রথম উদাহরণ হিসেবে এ+ ক্যাটাগরির কথাই ধরি, এক বছরের চুক্তিতে তাদের মাসিক বেতন আড়াই লাখ রুপি। যেটা বছরে দাঁড়ায় ৩০ লাখ রুপি। এমন কোনো ম্যাচ নেই যেখানে ১ লাখ রুপি ম্যাচ ফি দেওয়া হয়। কখনো ৬০ হাজার, কখনোবা ৭০ হাজার পাওয়া যায়।’
একজন ক্রিকেটারের পক্ষে বছর ৬০ লাখ রুপি আয় সম্ভব নয় জানিয়ে সালমান বলেছেন, ‘কোনো খেলোয়াড় যদি তিন সংস্করণের সব ম্যাচ খেলে, তাহলে বছরে ১০টি প্রথম শ্রেণি, ১০টি ওয়ানডে ও ১০টি টেস্ট ম্যাচ। এর বাইরে টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল, ফাইনাল যোগ করে বছরে সর্বোচ্চ ৩৩-৩৪ ম্যাচ খেলে। তাহলে এ+ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের আয়ও ৬০ লাখ রুপি হয় না।’
সর্বশেষ সালমান জানান, ‘এ+ ক্যাটাগরির সব খেলোয়াড় তিন সংস্করণ খেলে না। তাদের দল সব সময় ফাইনালেও ওঠে না। এক-দুজন হয়তো ফাইনাল পর্যন্ত থাকে।’ রমিজের বছরে ক্রিকেটারদের ৫০ থেকে ৬০ লাখ রুপি আয় নিয়ে সালমানের দাবি, ‘এমন মন্তব্য করা আসলে ব্যবসায়ীদের প্রতারণাপূর্ণ কৌশল অবলম্বনের মতো।’
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই অনেক গুলো পদক্ষেপ হাতে নেন রমিজ রাজা। এর মধ্যে ঘরোয়া ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের বেতন নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন রমিজ। এসব নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।
রমিজের কিছু বিষয় নিয়ে যে সমালোচনা হয়নি, তা নয়। এক সময়ের সতীর্থ ওয়াসিম আকরাম যেমন মিডিয়াতে বেশি কথা না বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন নতুন বোর্ড চেয়ারম্যানকে। সাবেক অধিনায়ক ও ওপেনার সালমান বাট অবশ্য সমালোচনায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। তাঁর দাবি, ক্রিকেটারদের বাৎসরিক আয় নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন রমিজ।
সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে রমিজ জানান, দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটাররা বর্তমানে বছরে ৫০ থেকে ৬০ লাখ রুপি আয় করতে পারেন। যা আগে কখনো তাঁরা ভাবতেই পারেননি। তবে সালমান হিসেব কষে বুঝিয়ে দিয়েছেন, এই পরিমাণ উপার্জন কোনোভাবেই সম্ভব নয় তাঁদের পক্ষে।
এক ভিডিও বার্তায় সালমান বলেছেন, ‘প্রথম উদাহরণ হিসেবে এ+ ক্যাটাগরির কথাই ধরি, এক বছরের চুক্তিতে তাদের মাসিক বেতন আড়াই লাখ রুপি। যেটা বছরে দাঁড়ায় ৩০ লাখ রুপি। এমন কোনো ম্যাচ নেই যেখানে ১ লাখ রুপি ম্যাচ ফি দেওয়া হয়। কখনো ৬০ হাজার, কখনোবা ৭০ হাজার পাওয়া যায়।’
একজন ক্রিকেটারের পক্ষে বছর ৬০ লাখ রুপি আয় সম্ভব নয় জানিয়ে সালমান বলেছেন, ‘কোনো খেলোয়াড় যদি তিন সংস্করণের সব ম্যাচ খেলে, তাহলে বছরে ১০টি প্রথম শ্রেণি, ১০টি ওয়ানডে ও ১০টি টেস্ট ম্যাচ। এর বাইরে টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল, ফাইনাল যোগ করে বছরে সর্বোচ্চ ৩৩-৩৪ ম্যাচ খেলে। তাহলে এ+ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের আয়ও ৬০ লাখ রুপি হয় না।’
সর্বশেষ সালমান জানান, ‘এ+ ক্যাটাগরির সব খেলোয়াড় তিন সংস্করণ খেলে না। তাদের দল সব সময় ফাইনালেও ওঠে না। এক-দুজন হয়তো ফাইনাল পর্যন্ত থাকে।’ রমিজের বছরে ক্রিকেটারদের ৫০ থেকে ৬০ লাখ রুপি আয় নিয়ে সালমানের দাবি, ‘এমন মন্তব্য করা আসলে ব্যবসায়ীদের প্রতারণাপূর্ণ কৌশল অবলম্বনের মতো।’
ব্যাটিংয়ে পাঁচে নেমে ১২ বলে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রান। বোলিংয়ে ১ ওভারে ১ রান দিয়ে ২ উইকেট। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের পরও হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। আজ আবুধাবি টি-টেনে নিউইয়র্ক স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে তাঁর দল বাংলা টাইগার্স।
৩ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সময় বাঁ হাতের আঙুলে চোট পেয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে যান বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। বর্তমানে পুনর্বাসনে আছেন তিনি। চিকিৎসকের পরামর্শে চলছে নিয়মিত ট্রেনিং। তবে তাঁর মাঠে ফেরার জন্য আরও সময় লাগবে—এমনটা জানিয়েছে বিসিবি।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক বিরতি থেকে ফেরার প্রথম ম্যাচেই জয় পেয়েছে চেলসি। আজ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লেস্টার সিটিকে তাদের মাঠ কিং পাওয়ার স্টেডিয়ামে ২-১ গোলে হারিয়েছে ব্লুজরা।
৪ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের প্রথম বলেই জাস্টিন গ্রিভসের বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের আবেদন করেছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশি পেসার সেই আবেদনে হতাশ হলেও উইকেটের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। দিনের পঞ্চম বলেই উইকেটরক্ষক জশুয়া ডি সিলভাকে (১৪) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে