নিজস্ব প্রতিবেদক
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে আগামী রোববার বাংলাদেশ সফরে আসছে শ্রীলঙ্কা। এদিকে বাংলাদেশ দলের পেস বিভাগ চোট-জর্জর। এ মুহূর্তে আইপিএলে খেলায় এই সিরিজে মোস্তাফিজকেও পাবে না দল।
ক্রিকেট বোর্ডও মোস্তাফিজকে শ্রীলঙ্কা সিরিজে ডেকে এনে বিরক্ত করতে চায় না। তবে একই সঙ্গে বোর্ড চায় লাল বলে প্রয়োজন অনুযায়ী খেলুক মোস্তাফিজ। আজ মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে মোস্তাফিজের টেস্ট খেলা না খেলা নিয়ে এসব জানিয়েছেন টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
সব টেস্টে না হলেও প্রয়োজন অনুযায়ী মোস্তাফিজকে টেস্ট খেলাতে চান সুজন। ২৬ বছর বয়সী এই পেসারের এখনই সেরা সময় উল্লেখ করে সুজন বলেন, ‘মোস্তাফিজের অবশ্যই টেস্ট খেলা উচিত। এখন তার সেরা সময়। আমরা তো বলছি না সব টেস্ট খেলতে হবে। আমি চাই বছরে অন্তত ৬-৮টা টেস্ট ম্যাচ তার খেলা উচিত। সেটা করলে আমরা পেসারদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলাতে পারব। আমাদের ১২ জন ফাস্ট বোলার নিয়ে পুল থাকা দরকার, যারা তিন সংস্করণেই পারফর্ম করতে পারবে।’
সুজন মনে করেন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ দলের সেরা পেসার মোস্তাফিজ। এখানকার পেসাররা চোটপ্রবণ মনে করিয়ে দিয়ে সুজন জানান, মোস্তাফিজ টেস্ট খেললে দলের সমন্বয় করা সহজ হয়, ‘বাংলাদেশের সেরা ফাস্ট বোলারই তো মোস্তাফিজ। অভিজ্ঞতা বলুন, নৈপুণ্য বলুন কিংবা টেকনিক-ট্যাকটিকস। এসব দিক থেকে তো মোস্তাফিজই সেরা। আজ তাসকিন চোটাক্রান্ত। আমাদের মূল বোলারদের একজন খেলতে পারবে না। মোস্তাফিজ থাকলে দলের ভারসাম্য ঠিক থাকত। শরিফুলও যেকোনো সময় চোটে পড়তে পারে। তাসকিন ও শরিফুল এমন খেলোয়াড় যারা যেকোনো সময় চোটে পড়তে পারে। সে ক্ষেত্রে মোস্তাফিজ থাকলে আমরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলাতে পারতাম।’
তিন সংস্করণে বিরতিহীনভাবে খেলে যাওয়ার ব্যাপারটি সবার ক্ষেত্রে অবশ্য প্রযোজ্য নয় মনে করেন সুজন। পরিষ্কার করেছেন, সিনিয়রদের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশ্রাম প্রয়োজন,‘সাকিব-তামিমদের বয়স ৩৪-৩৫। তাদের এখন বিরতি প্রয়োজন, তারা এটার যোগ্য। কিন্তু লিটন দাস তো বিশ্রামের যোগ্য না। লিটন যদি সাকিব-তামিম হতো, বলতাম সে-ও বিশ্রামের যোগ্য।’
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে আগামী রোববার বাংলাদেশ সফরে আসছে শ্রীলঙ্কা। এদিকে বাংলাদেশ দলের পেস বিভাগ চোট-জর্জর। এ মুহূর্তে আইপিএলে খেলায় এই সিরিজে মোস্তাফিজকেও পাবে না দল।
ক্রিকেট বোর্ডও মোস্তাফিজকে শ্রীলঙ্কা সিরিজে ডেকে এনে বিরক্ত করতে চায় না। তবে একই সঙ্গে বোর্ড চায় লাল বলে প্রয়োজন অনুযায়ী খেলুক মোস্তাফিজ। আজ মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে মোস্তাফিজের টেস্ট খেলা না খেলা নিয়ে এসব জানিয়েছেন টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
সব টেস্টে না হলেও প্রয়োজন অনুযায়ী মোস্তাফিজকে টেস্ট খেলাতে চান সুজন। ২৬ বছর বয়সী এই পেসারের এখনই সেরা সময় উল্লেখ করে সুজন বলেন, ‘মোস্তাফিজের অবশ্যই টেস্ট খেলা উচিত। এখন তার সেরা সময়। আমরা তো বলছি না সব টেস্ট খেলতে হবে। আমি চাই বছরে অন্তত ৬-৮টা টেস্ট ম্যাচ তার খেলা উচিত। সেটা করলে আমরা পেসারদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলাতে পারব। আমাদের ১২ জন ফাস্ট বোলার নিয়ে পুল থাকা দরকার, যারা তিন সংস্করণেই পারফর্ম করতে পারবে।’
সুজন মনে করেন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ দলের সেরা পেসার মোস্তাফিজ। এখানকার পেসাররা চোটপ্রবণ মনে করিয়ে দিয়ে সুজন জানান, মোস্তাফিজ টেস্ট খেললে দলের সমন্বয় করা সহজ হয়, ‘বাংলাদেশের সেরা ফাস্ট বোলারই তো মোস্তাফিজ। অভিজ্ঞতা বলুন, নৈপুণ্য বলুন কিংবা টেকনিক-ট্যাকটিকস। এসব দিক থেকে তো মোস্তাফিজই সেরা। আজ তাসকিন চোটাক্রান্ত। আমাদের মূল বোলারদের একজন খেলতে পারবে না। মোস্তাফিজ থাকলে দলের ভারসাম্য ঠিক থাকত। শরিফুলও যেকোনো সময় চোটে পড়তে পারে। তাসকিন ও শরিফুল এমন খেলোয়াড় যারা যেকোনো সময় চোটে পড়তে পারে। সে ক্ষেত্রে মোস্তাফিজ থাকলে আমরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলাতে পারতাম।’
তিন সংস্করণে বিরতিহীনভাবে খেলে যাওয়ার ব্যাপারটি সবার ক্ষেত্রে অবশ্য প্রযোজ্য নয় মনে করেন সুজন। পরিষ্কার করেছেন, সিনিয়রদের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশ্রাম প্রয়োজন,‘সাকিব-তামিমদের বয়স ৩৪-৩৫। তাদের এখন বিরতি প্রয়োজন, তারা এটার যোগ্য। কিন্তু লিটন দাস তো বিশ্রামের যোগ্য না। লিটন যদি সাকিব-তামিম হতো, বলতাম সে-ও বিশ্রামের যোগ্য।’
দ্বিতীয় দিনের প্রথম বলেই জাস্টিন গ্রিভসের বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের আবেদন করেছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশি পেসার সেই আবেদনে হতাশ হলেও উইকেটের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। দিনের পঞ্চম বলেই উইকেটরক্ষক জশুয়া ডি সিলভাকে (১৪) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেছেন তিনি।
৭ মিনিট আগেরাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন টুর্নামেন্ট এনসিএল টি-টোয়েন্টি। অনুষ্ঠানের মঞ্চে নায়ক সিয়াম আহমেদ জানালেন, তিনি অভিনেতা হওয়ার আগে একজন ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলেন; তিনি হতে চেয়েছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার!
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে।
৩ ঘণ্টা আগে