ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের এশিয়া কাপ হওয়ার কথা ছিল শ্রীলঙ্কায়। কিন্তু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশটিতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা সম্ভব হয়নি।
পরে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) আরব আমিরাতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই নিজ দেশে আয়োজন করতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন কিংবদন্তি সনাৎ জয়াসুরিয়া। এসিসির সভাপতি জয় শাহর সঙ্গে দেখা করে এমনটি জানিয়েছেন তিনি।
বর্তমানে শ্রীলঙ্কার পর্যটন বিভাগের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করেছেন জয়াসুরিয়া। নিজ দেশের ভাবমূর্তি ও পর্যটনের উন্নয়নের লক্ষ্যে তাঁকে এ দায়িত্ব দিয়েছে প্রশাসন। লক্ষ্য পূরণে অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন সাবেক মারকুটে ওপেনার। কিছুদিন আগে সাক্ষাৎ করেছেন দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার মামত্তির সঙ্গে। এবার দেখা করলেন এসিসির সভাপতি ও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সাধারণ সম্পাদক জয় শাহর সঙ্গে। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য জয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন সাবেক অধিনায়ক। এ সময় তিনি দেশে এশিয়া কাপ আয়োজন করতে না পারা নিয়েও হতাশা প্রকাশ করেছেন।
জয়াসুরিয়া বলেছেন, ‘এশিয়া কাপ আমিরাতে হলেও সেখান থেকে পাওয়া অর্থ দেশের ক্রিকেটের উপকারে আসবে। আমরা টুর্নামেন্ট আয়োজনের অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু দেশের অবস্থা আমাদের পক্ষে ছিল না। এখন ভবিষ্যত সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি।’
জয়াসুরিয়া জয় শাহকে ধন্যবাদ জানিয়ে সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ‘জয় শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ খুবই আনন্দের ও সম্মানের ছিল। আমাদের সঙ্গে দেখা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।’
এশিয়া কাপের স্বাগতিক হতে না পারলেও আয়োজন স্বত্ব শ্রীলঙ্কার হাতেই থাকছে। টুর্নামেন্ট আয়োজন করে দেশটি ৫৭ কোটি টাকা রাজস্ব লাভ করবে। এই অর্থ পরবর্তীতে ক্রিকেট ও অন্য খেলার উন্নয়নে কাজে লাগাবে দেশটি।
এবারের এশিয়া কাপ হওয়ার কথা ছিল শ্রীলঙ্কায়। কিন্তু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশটিতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা সম্ভব হয়নি।
পরে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) আরব আমিরাতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেয়। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই নিজ দেশে আয়োজন করতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন কিংবদন্তি সনাৎ জয়াসুরিয়া। এসিসির সভাপতি জয় শাহর সঙ্গে দেখা করে এমনটি জানিয়েছেন তিনি।
বর্তমানে শ্রীলঙ্কার পর্যটন বিভাগের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করেছেন জয়াসুরিয়া। নিজ দেশের ভাবমূর্তি ও পর্যটনের উন্নয়নের লক্ষ্যে তাঁকে এ দায়িত্ব দিয়েছে প্রশাসন। লক্ষ্য পূরণে অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন সাবেক মারকুটে ওপেনার। কিছুদিন আগে সাক্ষাৎ করেছেন দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার মামত্তির সঙ্গে। এবার দেখা করলেন এসিসির সভাপতি ও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সাধারণ সম্পাদক জয় শাহর সঙ্গে। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য জয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন সাবেক অধিনায়ক। এ সময় তিনি দেশে এশিয়া কাপ আয়োজন করতে না পারা নিয়েও হতাশা প্রকাশ করেছেন।
জয়াসুরিয়া বলেছেন, ‘এশিয়া কাপ আমিরাতে হলেও সেখান থেকে পাওয়া অর্থ দেশের ক্রিকেটের উপকারে আসবে। আমরা টুর্নামেন্ট আয়োজনের অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু দেশের অবস্থা আমাদের পক্ষে ছিল না। এখন ভবিষ্যত সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি।’
জয়াসুরিয়া জয় শাহকে ধন্যবাদ জানিয়ে সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ‘জয় শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ খুবই আনন্দের ও সম্মানের ছিল। আমাদের সঙ্গে দেখা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।’
এশিয়া কাপের স্বাগতিক হতে না পারলেও আয়োজন স্বত্ব শ্রীলঙ্কার হাতেই থাকছে। টুর্নামেন্ট আয়োজন করে দেশটি ৫৭ কোটি টাকা রাজস্ব লাভ করবে। এই অর্থ পরবর্তীতে ক্রিকেট ও অন্য খেলার উন্নয়নে কাজে লাগাবে দেশটি।
অ্যান্টিগা টেস্টে শেষে মেহেদী হাসান মিরাজ বলেছিলেন, বাংলাদেশ হেরে গেছে ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সেভাবে সুবিধা করতে পারেননি ব্যাটাররা। সফরকারীদের সব উইকেট নিয়েছে তাদের পেস বোলাররা।
২০ মিনিট আগেভারতের সৈয়দ মুশতাক আলি ট্রফির চলতি মৌসুমে হচ্ছে দারুণ সব কীর্তি। কয়েক দিন আগেই গুজরাটের উর্বিল প্যাটেল করেছিলেন ২৮ বলে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি। আজ দিল্লি ও মণিপুরের ম্যাচে বিরল ঘটনা। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম নজির—কোনো দলের একাদশে থাকা সব ক্রিকেটারই বোলিং করেছেন ম্যাচে।
২ ঘণ্টা আগেগ্লেন ফিলিপসের ক্যাচটিই কি তবে ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ক্যাচ? এ নিয়ে তর্ক হবে। তবে সেরা কয়েকটি ক্যাচের তালিকা করলে নিঃসন্দেহে সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকবে এটিও। অবিশ্বাস্যভাবে বাতাসে ডানা মেলে দিয়ে বাজপাখির মতন ঝাঁপিয়ে ফিলিপস যেভাবে এক হাতে ওলি পোপের ক্যাচটি নিয়েছেন সেটি বারবার দেখার মতন।
২ ঘণ্টা আগেঢাকাকে রিকশার শহর বলাটা মোটেও ভুল হবে না। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া এই বাহন ঢাকার অলিগলিতে যেমন প্রয়োজনীয়, তেমনি বিদেশিদের কাছে কৌতূহলের বিষয়। একই সঙ্গে রিকশায় চড়াটাও তাঁদের কাছে এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা।
২ ঘণ্টা আগে