নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী টেস্টের তৃতীয় দিন সকালেও বাংলাদেশ এগিয়ে ছিল। গতকাল বৃষ্টিবিঘ্নিত দিন শেষে ম্যাচ ছিল সমতায়।
তবে আজ চতুর্থ দিন পুরোটাই রাজত্ব করেছে লঙ্কানরা। ষষ্ঠ উইকেটে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস-দিনেশ চান্ডিমাল ম্যারাথন জুটি গড়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন, মুশফিকুর রহিম-লিটন দাস বুনো ওল হলে তাঁরা বাঘা তেঁতুল।
পরে সতীর্থ ব্যাটারদের স্পৃহায় জ্বলে উঠেছেন বোলাররাও। শেষ বিকেলে বাংলাদেশের ৪ উইকেট তুলে নিয়ে পাশার দান উল্টে দিয়েছেন আসিথা ফার্নান্দো-কাসুন রাজিথা-প্রবীণ জয়াবিক্রমারা। সব মিলিয়ে আগামীকাল সিরিজ নির্ধারণী দিনে জয় দেখছে সফরকারীরা।
‘প্যানিক অ্যাটাকে’ প্রতিপক্ষের হাতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ তুলে দেওয়া বাংলাদেশের ব্যাটারদের জন্য নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা দলকে বেশি ভোগাচ্ছে। বারবার একই ভুল করেও শিক্ষা হচ্ছে না তাঁদের। ভুল শোধরানোর খুব একটা তাড়নাও নেই তাঁদের মধ্যে।
টেস্টের ‘অ্যাসিড পরীক্ষার’ দিনগুলোতে এসে প্রতিনিয়ত কেন গলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ? সাকিব আল হাসান মনে করেন, সমস্যাটা ফিটনেসের নয়; মানসিকতার।
চতুর্থ দিনের খেলা শেষে আজ সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসা সাকিব বলেছেন, ‘এটা হয়তো মানসিক ব্যাপার। চতুর্থ ইনিংস (নিজেদের শেষ ইনিংস) যেকোনো ব্যাটারের জন্যই কঠিন। তখন মাথার ভেতর অনেক কিছু কাজ করে। ওই চাপটা সামলানো গুরুত্বপূর্ণ। যেটা আমরা করতে পারছি না। এটা আসলে ওই ক্রিকেটারই বলতে পারবে তাঁরা কী অনুভব করছে।’
নিজেদের সবচেয়ে ফিট দল দাবি করেছেন প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া সাকিব, ‘আমরা টেস্ট ক্রিকেটের সবচেয়ে ফিট দল। কারণ, সবচেয়ে বেশি সময় আমরাই ফিল্ডিং করি। শারীরিকভাবে আমরা ঠিক আছি। কিন্তু মানসিক জায়গায় পিছিয়ে। এই সিরিজে তিন ইনিংসে ৪০০ থেকে ৪৫০ ওভার ফিল্ডিং করেছি। এরপর লিটন ১৪০, মুশফিক ১৫০ রানের বেশি করেছে। আসলে আমরা ব্যর্থ হওয়ার ভয় বেশি করি। যদি উল্টোভাবে চিন্তা করি, তাহলে অনেক সময় ভালো ফল হতে পারে।’
বাংলাদেশের সামনে পরাজয়ের চোখ রাঙানি থাকলেও এখনো আশাবাদী সাকিব, ‘এ অবস্থায় (দ্রুত ৪-৫ উইকেট হারানোর পর) ঘুরে দাঁড়ানো সত্যিই কঠিন। বেশ কিছুদিন ধরেই সমস্যাটা হচ্ছে। আমি যখন দলে ছিলাম না, তখনো হয়েছে; এখনো হচ্ছে। এই জায়গায় উন্নতির সুযোগ আছে। আমরা দুটি টেস্টই পঞ্চম দিনে নিয়েছি। ম্যাচ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কিছু বলা ঠিক না।’
মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী টেস্টের তৃতীয় দিন সকালেও বাংলাদেশ এগিয়ে ছিল। গতকাল বৃষ্টিবিঘ্নিত দিন শেষে ম্যাচ ছিল সমতায়।
তবে আজ চতুর্থ দিন পুরোটাই রাজত্ব করেছে লঙ্কানরা। ষষ্ঠ উইকেটে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস-দিনেশ চান্ডিমাল ম্যারাথন জুটি গড়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন, মুশফিকুর রহিম-লিটন দাস বুনো ওল হলে তাঁরা বাঘা তেঁতুল।
পরে সতীর্থ ব্যাটারদের স্পৃহায় জ্বলে উঠেছেন বোলাররাও। শেষ বিকেলে বাংলাদেশের ৪ উইকেট তুলে নিয়ে পাশার দান উল্টে দিয়েছেন আসিথা ফার্নান্দো-কাসুন রাজিথা-প্রবীণ জয়াবিক্রমারা। সব মিলিয়ে আগামীকাল সিরিজ নির্ধারণী দিনে জয় দেখছে সফরকারীরা।
‘প্যানিক অ্যাটাকে’ প্রতিপক্ষের হাতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ তুলে দেওয়া বাংলাদেশের ব্যাটারদের জন্য নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা দলকে বেশি ভোগাচ্ছে। বারবার একই ভুল করেও শিক্ষা হচ্ছে না তাঁদের। ভুল শোধরানোর খুব একটা তাড়নাও নেই তাঁদের মধ্যে।
টেস্টের ‘অ্যাসিড পরীক্ষার’ দিনগুলোতে এসে প্রতিনিয়ত কেন গলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ? সাকিব আল হাসান মনে করেন, সমস্যাটা ফিটনেসের নয়; মানসিকতার।
চতুর্থ দিনের খেলা শেষে আজ সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসা সাকিব বলেছেন, ‘এটা হয়তো মানসিক ব্যাপার। চতুর্থ ইনিংস (নিজেদের শেষ ইনিংস) যেকোনো ব্যাটারের জন্যই কঠিন। তখন মাথার ভেতর অনেক কিছু কাজ করে। ওই চাপটা সামলানো গুরুত্বপূর্ণ। যেটা আমরা করতে পারছি না। এটা আসলে ওই ক্রিকেটারই বলতে পারবে তাঁরা কী অনুভব করছে।’
নিজেদের সবচেয়ে ফিট দল দাবি করেছেন প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া সাকিব, ‘আমরা টেস্ট ক্রিকেটের সবচেয়ে ফিট দল। কারণ, সবচেয়ে বেশি সময় আমরাই ফিল্ডিং করি। শারীরিকভাবে আমরা ঠিক আছি। কিন্তু মানসিক জায়গায় পিছিয়ে। এই সিরিজে তিন ইনিংসে ৪০০ থেকে ৪৫০ ওভার ফিল্ডিং করেছি। এরপর লিটন ১৪০, মুশফিক ১৫০ রানের বেশি করেছে। আসলে আমরা ব্যর্থ হওয়ার ভয় বেশি করি। যদি উল্টোভাবে চিন্তা করি, তাহলে অনেক সময় ভালো ফল হতে পারে।’
বাংলাদেশের সামনে পরাজয়ের চোখ রাঙানি থাকলেও এখনো আশাবাদী সাকিব, ‘এ অবস্থায় (দ্রুত ৪-৫ উইকেট হারানোর পর) ঘুরে দাঁড়ানো সত্যিই কঠিন। বেশ কিছুদিন ধরেই সমস্যাটা হচ্ছে। আমি যখন দলে ছিলাম না, তখনো হয়েছে; এখনো হচ্ছে। এই জায়গায় উন্নতির সুযোগ আছে। আমরা দুটি টেস্টই পঞ্চম দিনে নিয়েছি। ম্যাচ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কিছু বলা ঠিক না।’
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে