ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসি প্রস্তাবিত নতুন বাণিজ্যিক মডেল নিয়ে আলোচনা চলছেই। নতুন এই মডেল থেকে পূর্ণ সদস্যের দলগুলো পেতে যাচ্ছে প্রায় ৯০ শতাংশ। তাতে সহযোগী দেশগুলো পড়েছে বিপাকে।
২০২৪-২০২৭ চক্রের জন্য বাণিজ্যিক মডেল গত ৯ মে প্রস্তাব করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। আইসিসির সংশ্লিষ্ট নথিপত্রের ভিত্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো। প্রস্তাবিত এই নতুন মডেল অনুযায়ী নতুন চক্রের জন্য আইসিসি ৬০ কোটি মিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যিক মডেল প্রস্তাব করেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকা প্রতি বছর পাবে ক্রিকেট দলগুলো। ৬ হাজার ৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকার মধ্যে ৫ হাজার ৭৭৩ কোটি ৮ লাখ টাকা পাচ্ছে পূর্ণ সদস্যের দলগুলো, যা আইসিসির আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর সহযোগী সদস্যরা পাচ্ছে ১১.১৯ শতাংশ। ভানুয়াতু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী টিম কাটলারের মতে, এভাবে চললে ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে। রয়টার্সকে কাটলার বলেন, ‘নতুন মডেল ক্রিকেটের বড় দেশগুলো বেশি রাজস্ব পাচ্ছে। প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো ভারসাম্যহীনতাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ আরও ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে। দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, যদি ক্রিকেট খেলার বৈশ্বিক তহবিলের বরাদ্দ সমানভাবে না হয়, তাহলে খেলাটি আর এগোবে না।’
আইসিসির প্রস্তাবিত নতুন মডেল থেকে প্রতিবছর ২ হাজার ৫০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা পাবে বিসিসিআই, যা আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ। এহসান মানির মতে, ক্রিকেটের পূর্ণ সদস্যের দলগুলোর সমান টাকা পাওয়া উচিত। সাবেক পিসিবি চেয়ারম্যান রয়টার্সকে বলেন, ‘বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হচ্ছে ভারতের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, চীন—এরা দীর্ঘ মেয়াদে আইসিসি, এর সদস্যদের এবং বৈশ্বিক খেলার জন্য প্রচুর সুবিধা নিয়ে আসবে। বিশ্ব ক্রিকেট তাতে আরও শক্তিশালী ও সমৃদ্ধশালী হবে।’
আর্থিক সমস্যার কারণে মাঝে বেশ সমস্যায় পড়েছিল জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট। মানির কথায় এসেছে এই প্রসঙ্গও। সাবেক পিসিবি চেয়ারম্যানের ভাষ্য, ‘বিশ্ব ক্রিকেটের শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে দরকার। অর্থের অভাবে জিম্বাবুয়েতে ক্রিকেট বেশ ভুগেছে। একই অবস্থা আয়ারল্যান্ড ও আফগানিস্তানেরও। এসব দেশে বিনিয়োগ কম হলে ক্রিকেট টেকসই হবে না। বিশ্ব ক্রিকেটের মান আরও নিচে নেমে যাবে।’
আইসিসি প্রস্তাবিত নতুন বাণিজ্যিক মডেল নিয়ে আলোচনা চলছেই। নতুন এই মডেল থেকে পূর্ণ সদস্যের দলগুলো পেতে যাচ্ছে প্রায় ৯০ শতাংশ। তাতে সহযোগী দেশগুলো পড়েছে বিপাকে।
২০২৪-২০২৭ চক্রের জন্য বাণিজ্যিক মডেল গত ৯ মে প্রস্তাব করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। আইসিসির সংশ্লিষ্ট নথিপত্রের ভিত্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো। প্রস্তাবিত এই নতুন মডেল অনুযায়ী নতুন চক্রের জন্য আইসিসি ৬০ কোটি মিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যিক মডেল প্রস্তাব করেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকা প্রতি বছর পাবে ক্রিকেট দলগুলো। ৬ হাজার ৫০০ কোটি ৭২ লাখ টাকার মধ্যে ৫ হাজার ৭৭৩ কোটি ৮ লাখ টাকা পাচ্ছে পূর্ণ সদস্যের দলগুলো, যা আইসিসির আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর সহযোগী সদস্যরা পাচ্ছে ১১.১৯ শতাংশ। ভানুয়াতু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী টিম কাটলারের মতে, এভাবে চললে ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে। রয়টার্সকে কাটলার বলেন, ‘নতুন মডেল ক্রিকেটের বড় দেশগুলো বেশি রাজস্ব পাচ্ছে। প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো ভারসাম্যহীনতাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ আরও ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে। দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, যদি ক্রিকেট খেলার বৈশ্বিক তহবিলের বরাদ্দ সমানভাবে না হয়, তাহলে খেলাটি আর এগোবে না।’
আইসিসির প্রস্তাবিত নতুন মডেল থেকে প্রতিবছর ২ হাজার ৫০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা পাবে বিসিসিআই, যা আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ। এহসান মানির মতে, ক্রিকেটের পূর্ণ সদস্যের দলগুলোর সমান টাকা পাওয়া উচিত। সাবেক পিসিবি চেয়ারম্যান রয়টার্সকে বলেন, ‘বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হচ্ছে ভারতের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, চীন—এরা দীর্ঘ মেয়াদে আইসিসি, এর সদস্যদের এবং বৈশ্বিক খেলার জন্য প্রচুর সুবিধা নিয়ে আসবে। বিশ্ব ক্রিকেট তাতে আরও শক্তিশালী ও সমৃদ্ধশালী হবে।’
আর্থিক সমস্যার কারণে মাঝে বেশ সমস্যায় পড়েছিল জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট। মানির কথায় এসেছে এই প্রসঙ্গও। সাবেক পিসিবি চেয়ারম্যানের ভাষ্য, ‘বিশ্ব ক্রিকেটের শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে দরকার। অর্থের অভাবে জিম্বাবুয়েতে ক্রিকেট বেশ ভুগেছে। একই অবস্থা আয়ারল্যান্ড ও আফগানিস্তানেরও। এসব দেশে বিনিয়োগ কম হলে ক্রিকেট টেকসই হবে না। বিশ্ব ক্রিকেটের মান আরও নিচে নেমে যাবে।’
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৪০ মিনিট আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগেঅফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১২ ঘণ্টা আগে