ক্রীড়া ডেস্ক
আফগানিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপটা দুর্দান্তভাবে শুরু করেছিল ইংল্যান্ড। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে আজকের ম্যাচটাও তাদের পক্ষে ছিল। কিন্তু ম্যাচের ফল উল্টে দিল বৃষ্টি।
বেরসিক বৃষ্টিতে যে সময় খেলা বন্ধ হয়, তখন ইংল্যান্ডের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৩৩ বলে ৫৩ রান, হাতে ছিল ৫ উইকেট। বর্তমান যুগে এই রান খুব একটা কঠিন ছিল না। তবে বৃষ্টিতে আর খেলা না হওয়ায় জয়ের পরিবর্তে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ রানের হার মেনে নিতে হলো ইংল্যান্ডকে।
১৫৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা হয় বিপর্যয়ে। ইনিংসের শুরুর ওভারে জস লিটলের দ্বিতীয় বলেই ‘ডাক’ মারেন অধিনায়ক জস বাটলার। এরপর দ্রুত অ্যালেক্স হেলস ও বেন স্টোকস আউট হলে দলের বিপর্যয়টা আরও বেড়ে যায়। এ সময় ইংল্যান্ডের স্কোর দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ২৯ রান। সেখান থেকে ৩৮ রানের ছোট এক জুটি গড়েন ডেভিড মালান ও হ্যারি ব্রুক। একদশতম ওভারে প্রথম বল করতে আসা জর্জ ডকরেলের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে জীবন পান ব্রুক ও মালান। বাঁ-হাতি স্পিনার ডকরেল ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসে হতাশ হলেও ওই ওভারের পঞ্চম বলেই আউট করেন ব্রুককে। ১৮ রান করে তাঁর দেখানো পথেই দ্রুত ফিরে যান মালানও। ওয়ানডে স্টাইলে ৩৭ বলে ৩৫ রান করেন তিনি।
৮৬ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ইংলিশরা আবারও শুরুর বিপর্যয়ে পড়ে। তবে ছয়ে নেমে মঈন আলী প্রতিপক্ষের বোলারদের ওপর চড়াও হন। কেননা, আয়ারল্যান্ডের ব্যাটিংয়ের সময়ও বেশ কয়েকবার বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়েছিল। কিন্তু তাঁর ২০০ স্ট্রাইক রেটে ১২ বলে ২৪ রানের অপরাজিত ইনিংসও দলকে জয় এনে দিতে পারল না। পরাজয়ে অবশ্য কোনো কিছু করার ছিল না এই ব্যাটারের। কেননা, ১৪.৩ ওভারে আবারও বৃষ্টি আসায় ডিএল পদ্ধতিতে ৫ রানের জয় পায় আয়ারল্যান্ড। এ সময় ইংল্যান্ডকে করতে হত ১১০ রান। এই হারে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টি-টোয়েন্টিতে জয়ের স্বাদ নেওয়া হলো না ইংল্যান্ডের। এর আগে তিন ম্যাচ খেলে সব কটিতে হেরেছে তারা। ২ উইকেট নিয়ে আয়ারল্যান্ডের সেরা বোলার লিটল। ৬২ রান করে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বালবার্নি।
বৃষ্টিস্নাত দিনে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে আয়ারল্যান্ডের শুরুটা ভালোই করেছিলেন পল স্টার্লিং ও বালবার্নি। ইনিংসের শুরু থেকেই ব্যাট চালিয়ে খেলেন স্টার্লিং। তবে ক্রিজে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি এই ব্যাটার। সমান ১ চার ও ছয়ে ৮ বলে ১৪ রান করে মার্ক উডের বলে আউট হন তিনি। তাঁর আউটের পর লোরকান টাকারের সঙ্গে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন অধিনায়ক বালবার্নি। দ্বিতীয় উইকেটে ৮২ রান যোগ করেন দুজনে। তাঁদের এই জুটি ইংল্যান্ডকে বড় লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিল আইরিশদের।
কিন্তু ৩৪ রানে লোরকানের রানআউটের পরেই খেই হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। দলীয় ১০৩ রানে এই ব্যাটারের আউটের সময়ই ফিরে যান হ্যারি টেক্টরও। এরপর কার্টিস ক্যাম্ফারকে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন অধিনায়ক। কিন্তু ৪৭ বলে ৬২ রান করে নিজের বিদায়ের পরেই তাঁর দল নিয়মিতভাবে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। দুর্দান্ত শুরু করা আয়ারল্যান্ড শেষ পর্যন্ত ৪ বল বাকি থাকতেই অলআউট হয়। অলআউট হওয়ার আগে ১৫৭ রান করেছে দলটি। ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন উড ও অফ স্পিনার লিয়াম লিভিংস্টোন।
আফগানিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপটা দুর্দান্তভাবে শুরু করেছিল ইংল্যান্ড। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে আজকের ম্যাচটাও তাদের পক্ষে ছিল। কিন্তু ম্যাচের ফল উল্টে দিল বৃষ্টি।
বেরসিক বৃষ্টিতে যে সময় খেলা বন্ধ হয়, তখন ইংল্যান্ডের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৩৩ বলে ৫৩ রান, হাতে ছিল ৫ উইকেট। বর্তমান যুগে এই রান খুব একটা কঠিন ছিল না। তবে বৃষ্টিতে আর খেলা না হওয়ায় জয়ের পরিবর্তে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ রানের হার মেনে নিতে হলো ইংল্যান্ডকে।
১৫৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা হয় বিপর্যয়ে। ইনিংসের শুরুর ওভারে জস লিটলের দ্বিতীয় বলেই ‘ডাক’ মারেন অধিনায়ক জস বাটলার। এরপর দ্রুত অ্যালেক্স হেলস ও বেন স্টোকস আউট হলে দলের বিপর্যয়টা আরও বেড়ে যায়। এ সময় ইংল্যান্ডের স্কোর দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ২৯ রান। সেখান থেকে ৩৮ রানের ছোট এক জুটি গড়েন ডেভিড মালান ও হ্যারি ব্রুক। একদশতম ওভারে প্রথম বল করতে আসা জর্জ ডকরেলের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে জীবন পান ব্রুক ও মালান। বাঁ-হাতি স্পিনার ডকরেল ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসে হতাশ হলেও ওই ওভারের পঞ্চম বলেই আউট করেন ব্রুককে। ১৮ রান করে তাঁর দেখানো পথেই দ্রুত ফিরে যান মালানও। ওয়ানডে স্টাইলে ৩৭ বলে ৩৫ রান করেন তিনি।
৮৬ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ইংলিশরা আবারও শুরুর বিপর্যয়ে পড়ে। তবে ছয়ে নেমে মঈন আলী প্রতিপক্ষের বোলারদের ওপর চড়াও হন। কেননা, আয়ারল্যান্ডের ব্যাটিংয়ের সময়ও বেশ কয়েকবার বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়েছিল। কিন্তু তাঁর ২০০ স্ট্রাইক রেটে ১২ বলে ২৪ রানের অপরাজিত ইনিংসও দলকে জয় এনে দিতে পারল না। পরাজয়ে অবশ্য কোনো কিছু করার ছিল না এই ব্যাটারের। কেননা, ১৪.৩ ওভারে আবারও বৃষ্টি আসায় ডিএল পদ্ধতিতে ৫ রানের জয় পায় আয়ারল্যান্ড। এ সময় ইংল্যান্ডকে করতে হত ১১০ রান। এই হারে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টি-টোয়েন্টিতে জয়ের স্বাদ নেওয়া হলো না ইংল্যান্ডের। এর আগে তিন ম্যাচ খেলে সব কটিতে হেরেছে তারা। ২ উইকেট নিয়ে আয়ারল্যান্ডের সেরা বোলার লিটল। ৬২ রান করে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বালবার্নি।
বৃষ্টিস্নাত দিনে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে আয়ারল্যান্ডের শুরুটা ভালোই করেছিলেন পল স্টার্লিং ও বালবার্নি। ইনিংসের শুরু থেকেই ব্যাট চালিয়ে খেলেন স্টার্লিং। তবে ক্রিজে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি এই ব্যাটার। সমান ১ চার ও ছয়ে ৮ বলে ১৪ রান করে মার্ক উডের বলে আউট হন তিনি। তাঁর আউটের পর লোরকান টাকারের সঙ্গে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন অধিনায়ক বালবার্নি। দ্বিতীয় উইকেটে ৮২ রান যোগ করেন দুজনে। তাঁদের এই জুটি ইংল্যান্ডকে বড় লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিল আইরিশদের।
কিন্তু ৩৪ রানে লোরকানের রানআউটের পরেই খেই হারিয়ে ফেলে আয়ারল্যান্ড। দলীয় ১০৩ রানে এই ব্যাটারের আউটের সময়ই ফিরে যান হ্যারি টেক্টরও। এরপর কার্টিস ক্যাম্ফারকে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন অধিনায়ক। কিন্তু ৪৭ বলে ৬২ রান করে নিজের বিদায়ের পরেই তাঁর দল নিয়মিতভাবে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। দুর্দান্ত শুরু করা আয়ারল্যান্ড শেষ পর্যন্ত ৪ বল বাকি থাকতেই অলআউট হয়। অলআউট হওয়ার আগে ১৫৭ রান করেছে দলটি। ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন উড ও অফ স্পিনার লিয়াম লিভিংস্টোন।
প্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে।
৩৬ মিনিট আগে২০০২ সালে নিজেদের সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছিল ব্রাজিল। এরপর কেটে গেল ২২ বছর। আর কোনো বিশ্বকাপে সেভাবে সুবিধা করতে পারেনি তারা। সম্প্রতি বিশ্বকাপ বাছাই কিংবা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচেও ভালো ছন্দে নেই তারা।
২ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
৩ ঘণ্টা আগে