নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কী দারুণ একটা সিরিজই না কাটছে কাসুন রাজিথার। অথচ চট্টগ্রাম টেস্টে বিশ্ব ফান্দার্দোর কনকাশন সাব না হলে এ সিরিজে হয়তো ড্রেসিংরুমে বসে থাকত হতো তাঁকে। এখন পর্যন্ত দুই ইনিংস বোলিং করে ৯ উইকেট নিয়ে শ্রীলঙ্কার সেরা বোলার রাজিথা। কনকাশন সাব হিসেবে নেমে বাংলাদেশ ব্যাটারদের ভুগিয়ে প্রথম টেস্টে এক ইনিংসে নেন ৪ উইকেট।
ঢাকা টেস্টেও বাংলাদশের ব্যাটারদের মাথাব্যথার কারণ হয়েছেন রাজিথা। টেস্ট ক্যারিয়ারে ইনিংসে প্রথম ৫ উইকেটের স্বাদ পেয়েছেন। দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে এসে রাজিথার সরল উত্তরে রাজিথা জানালেন তাঁর সাফল্যের রহস্য, ‘ব্যক্তিগত সেরা নিয়ে আমি খুবই খুশি। আমি মনে করি, বেসিক ঠিক রাখতে পেরেছিলাম। দুই টেস্টেই লাইন-লেংথ ঠিকঠাক ধরে রেখে বোলিং করে গেছি। আজকেও (গতকাল) সেটাই করে গেছি।’
প্রথম দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশ ব্যাটিং অর্ডার একপ্রকার কাঁপিয়ে দেন রাজিথা। শিকার করেন তিন উইকেট। আজ দ্বিতীয় দিন আরও দুই উইকেট নিয়েছেন। চট্টগ্রামে ব্যাটিং-স্বর্গ উইকেট হলেও ঢাকায় প্রচলিতভাবে স্পিনারদের দাপট থাকে। সেখানে দুই শ্রীলঙ্কান স্পিনার উইকেটশূন্য থেকেছেন। উইকেট নিয়ে রাজিথা বলেন, ‘চট্টগ্রামের উইকেট কিছুটা শক্ত। ঢাকার উইকেট সে হিসেবে নরম। কিছুটা ধীর গতির। কিন্তু এখানে কিছু মুভমেন্ট রয়েছে। পেসারদের জন্য ভালো উইকেট। আগামীকাল (আজ) আর তার পরদিন মনে হয় উইকেটে টার্ন দেখা যাবে।’
নিজের সফলতার পাশে আফসোসও আছে রাজিথার। ২৪ রানে ৫ উইকেট ফেলে দেওয়ার পর বাংলাদেশের স্কোর ৩৬৫ রানে থেমেছে। শ্রীলঙ্কার পেসারের হতাশার জায়গা বাংলাদেশকে আরও আগে অলআউট করতে না পারায়। তিনি বলছেন, ‘এটা আমার এবং দলের জন্য চরম হতাশার। ২৪ রানে ৫ উইকেট ফেলে দেওয়ার পর তারা দারুণ ব্যাটিং করেছে।’ বাংলাদেশের ৩৬৫ রানের জবাব দিতে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করেছে শ্রীলঙ্কা। তবে আগামীকালের খেলার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন রাজিথা।
কী দারুণ একটা সিরিজই না কাটছে কাসুন রাজিথার। অথচ চট্টগ্রাম টেস্টে বিশ্ব ফান্দার্দোর কনকাশন সাব না হলে এ সিরিজে হয়তো ড্রেসিংরুমে বসে থাকত হতো তাঁকে। এখন পর্যন্ত দুই ইনিংস বোলিং করে ৯ উইকেট নিয়ে শ্রীলঙ্কার সেরা বোলার রাজিথা। কনকাশন সাব হিসেবে নেমে বাংলাদেশ ব্যাটারদের ভুগিয়ে প্রথম টেস্টে এক ইনিংসে নেন ৪ উইকেট।
ঢাকা টেস্টেও বাংলাদশের ব্যাটারদের মাথাব্যথার কারণ হয়েছেন রাজিথা। টেস্ট ক্যারিয়ারে ইনিংসে প্রথম ৫ উইকেটের স্বাদ পেয়েছেন। দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে এসে রাজিথার সরল উত্তরে রাজিথা জানালেন তাঁর সাফল্যের রহস্য, ‘ব্যক্তিগত সেরা নিয়ে আমি খুবই খুশি। আমি মনে করি, বেসিক ঠিক রাখতে পেরেছিলাম। দুই টেস্টেই লাইন-লেংথ ঠিকঠাক ধরে রেখে বোলিং করে গেছি। আজকেও (গতকাল) সেটাই করে গেছি।’
প্রথম দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশ ব্যাটিং অর্ডার একপ্রকার কাঁপিয়ে দেন রাজিথা। শিকার করেন তিন উইকেট। আজ দ্বিতীয় দিন আরও দুই উইকেট নিয়েছেন। চট্টগ্রামে ব্যাটিং-স্বর্গ উইকেট হলেও ঢাকায় প্রচলিতভাবে স্পিনারদের দাপট থাকে। সেখানে দুই শ্রীলঙ্কান স্পিনার উইকেটশূন্য থেকেছেন। উইকেট নিয়ে রাজিথা বলেন, ‘চট্টগ্রামের উইকেট কিছুটা শক্ত। ঢাকার উইকেট সে হিসেবে নরম। কিছুটা ধীর গতির। কিন্তু এখানে কিছু মুভমেন্ট রয়েছে। পেসারদের জন্য ভালো উইকেট। আগামীকাল (আজ) আর তার পরদিন মনে হয় উইকেটে টার্ন দেখা যাবে।’
নিজের সফলতার পাশে আফসোসও আছে রাজিথার। ২৪ রানে ৫ উইকেট ফেলে দেওয়ার পর বাংলাদেশের স্কোর ৩৬৫ রানে থেমেছে। শ্রীলঙ্কার পেসারের হতাশার জায়গা বাংলাদেশকে আরও আগে অলআউট করতে না পারায়। তিনি বলছেন, ‘এটা আমার এবং দলের জন্য চরম হতাশার। ২৪ রানে ৫ উইকেট ফেলে দেওয়ার পর তারা দারুণ ব্যাটিং করেছে।’ বাংলাদেশের ৩৬৫ রানের জবাব দিতে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করেছে শ্রীলঙ্কা। তবে আগামীকালের খেলার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন রাজিথা।
এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৪ ঘণ্টা আগে