ক্রীড়া ডেস্ক
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে পাকিস্তান-ইংল্যান্ড কখনো টি-টোয়েন্টি খেলায় জিততে পারেনি। পাকিস্তান দুটি ম্যাচ খেলে দুটিতেই হেরেছে। ইংল্যান্ড চারটি ম্যাচ খেলে সবগুলোয় হেরেছে। আগামীকাল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথম জয়ের মুখ দেখতে পারে একটি দল।
ফাস্ট বোলিং উইকেট, বড় আকৃতির মাঠ এবং আবহাওয়া—সব মিলিয়ে ব্যাটার-বোলার উভয়কেই পরীক্ষা দিতে হয় মেলবোর্নে। এই মাঠে পরে ব্যাটিং করা দল ১০ ম্যাচে জয় পেয়েছে এবং আগে ব্যাটিং করে ৭ ম্যাচে জিতেছে দলগুলো। শেষ আট ম্যাচের ৬টিতে আগে ব্যাটিং করে হরেছে দলগুলো। তবে শেষ দুই ম্যাচে আগে ব্যাটিং করা দলই জয় পেয়েছে।
টি-টোয়েন্টিতে মেলবোর্নে ২০০ রানের কোনো স্কোর নেই। সর্বোচ্চ স্কোর ১৮৬। চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই রান সংগ্রহ করেছিল ভারত।
আগে ব্যাটিং করে এই মাঠে ১৮০-এর বেশি তিনটি স্কোর রয়েছে। বাকি দুটি হলো অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের ১৮৪ এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ১৮২ রান। ১৭০ থেকে ১৮০-এর ভেতর কোনো সংগ্রহ নেই।
১৬০-১৭০-এর মধ্যে আছে কেবল দুটি সংগ্রহ। ১৫০ থেকে ১৬০-এর মধ্যে তিনটি সংগ্রহ রয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে পাকিস্তানের। মেলবোর্নে দলটির সর্বোচ্চ সংগ্রহ ১৫৯ রান। এবারের বিশ্বকাপেই ভারতের বিপক্ষে এই রান করেছিলেন বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ানরা।
এমসিজিতে ২০ ওভারের দুটি ম্যাচ খেলেছে পাকিস্তান। আরেকটি ম্যাচ ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেছিলেন শোয়েব মালিকরা। তবে সেখানে কোনো জয় পয়নি দলটি।
আগে ব্যাট করে ১৪০ থেকে ১৫০ রানের মধ্যে দুটি স্কোর রয়েছে। ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ সংগ্রহ ১৪৩ রান। যদিও ২০১১ সালে অজিদের বিপক্ষে পরে ব্যাটিং করে এই রান সংগ্রহ করেছিল ইংলিশরা।
এই মাঠে সবচেয়ে বেশি স্কোর আছে ১৩০ থেকে ১৪০-এর মধ্যে। পাঁচটি স্কোর আছে এর ভিতরে। প্রথমে ব্যাটিং করে ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৩০ রান করেছিল ইংল্যান্ড।
মেলবোর্নে চারটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে ইংলিশরা। এই মাঠে চলতি বিশ্বকাপেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছে দলটি। বৃষ্টি আইনে ম্যাচটি ৫ রানে হেরে যায় ইংলিশরা।
মেলবোর্নে সর্বনিম্ন সংগ্রহ হচ্ছে ৭৪ রান। ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারত এই সংগ্রহ করেছিল। এই মাঠে ১০০-এর নিচে একটিই স্কোর।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে পাকিস্তান-ইংল্যান্ড কখনো টি-টোয়েন্টি খেলায় জিততে পারেনি। পাকিস্তান দুটি ম্যাচ খেলে দুটিতেই হেরেছে। ইংল্যান্ড চারটি ম্যাচ খেলে সবগুলোয় হেরেছে। আগামীকাল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথম জয়ের মুখ দেখতে পারে একটি দল।
ফাস্ট বোলিং উইকেট, বড় আকৃতির মাঠ এবং আবহাওয়া—সব মিলিয়ে ব্যাটার-বোলার উভয়কেই পরীক্ষা দিতে হয় মেলবোর্নে। এই মাঠে পরে ব্যাটিং করা দল ১০ ম্যাচে জয় পেয়েছে এবং আগে ব্যাটিং করে ৭ ম্যাচে জিতেছে দলগুলো। শেষ আট ম্যাচের ৬টিতে আগে ব্যাটিং করে হরেছে দলগুলো। তবে শেষ দুই ম্যাচে আগে ব্যাটিং করা দলই জয় পেয়েছে।
টি-টোয়েন্টিতে মেলবোর্নে ২০০ রানের কোনো স্কোর নেই। সর্বোচ্চ স্কোর ১৮৬। চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই রান সংগ্রহ করেছিল ভারত।
আগে ব্যাটিং করে এই মাঠে ১৮০-এর বেশি তিনটি স্কোর রয়েছে। বাকি দুটি হলো অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের ১৮৪ এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ১৮২ রান। ১৭০ থেকে ১৮০-এর ভেতর কোনো সংগ্রহ নেই।
১৬০-১৭০-এর মধ্যে আছে কেবল দুটি সংগ্রহ। ১৫০ থেকে ১৬০-এর মধ্যে তিনটি সংগ্রহ রয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে পাকিস্তানের। মেলবোর্নে দলটির সর্বোচ্চ সংগ্রহ ১৫৯ রান। এবারের বিশ্বকাপেই ভারতের বিপক্ষে এই রান করেছিলেন বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ানরা।
এমসিজিতে ২০ ওভারের দুটি ম্যাচ খেলেছে পাকিস্তান। আরেকটি ম্যাচ ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেছিলেন শোয়েব মালিকরা। তবে সেখানে কোনো জয় পয়নি দলটি।
আগে ব্যাট করে ১৪০ থেকে ১৫০ রানের মধ্যে দুটি স্কোর রয়েছে। ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ সংগ্রহ ১৪৩ রান। যদিও ২০১১ সালে অজিদের বিপক্ষে পরে ব্যাটিং করে এই রান সংগ্রহ করেছিল ইংলিশরা।
এই মাঠে সবচেয়ে বেশি স্কোর আছে ১৩০ থেকে ১৪০-এর মধ্যে। পাঁচটি স্কোর আছে এর ভিতরে। প্রথমে ব্যাটিং করে ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৩০ রান করেছিল ইংল্যান্ড।
মেলবোর্নে চারটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে ইংলিশরা। এই মাঠে চলতি বিশ্বকাপেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছে দলটি। বৃষ্টি আইনে ম্যাচটি ৫ রানে হেরে যায় ইংলিশরা।
মেলবোর্নে সর্বনিম্ন সংগ্রহ হচ্ছে ৭৪ রান। ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারত এই সংগ্রহ করেছিল। এই মাঠে ১০০-এর নিচে একটিই স্কোর।
এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
১৬ মিনিট আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৩ ঘণ্টা আগে