আমিনুল হক
ব্রাজিলকে তাদের মাঠে হারানো কঠিন কাজগুলোর একটি। ‘জিতবই’—এমন একটা ভাবনা থেকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ফাইনাল খেলতে নামবে ব্রাজিল। লম্বা সময় পর ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ফাইনাল হচ্ছে। গোটা বিশ্বে তো বটেই, বাংলাদেশেও এখন টানটান উত্তেজনা কাজ করছে।
আমি নিজে ব্রাজিলের সমর্থক। তবু একজন সাবেক খেলোয়াড় হিসেবে প্রত্যাশা থাকবে, মেসি একটা আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতুক। তার অধিনায়কত্বে যদি আর্জেন্টিনা একটা শিরোপা পায়, তাহলে মেসির ফুটবল ক্যারিয়ারটা সার্থক হবে। মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পর্তুগালের হয়ে শিরোপা জিতেছে। যদি এবারও সে শিরোপা জিততে না পারে, তাহলে এই আক্ষেপটা সারা জীবন তার থেকে যাবে।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দুই দলেরই গোলরক্ষকেরা দারুণ ছন্দে আছে। ব্রাজিলের এদেরসন মোরালেস ও আর্জেন্টিনার এমিলিয়ানো মার্টিনেজের আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। দুই দলই দারুণ সব খেলোয়াড়ে পূর্ণ। দুই দলের আক্রমণভাগ শক্তিশালী হওয়ায় আগে থেকেই বলা যাবে না কে শিরোপা জিতবে! ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার মূল চিন্তা থাকে গোল করার। ইউরোপিয়ান দলগুলো যেমন আগে নিজের রক্ষণকে ঠিক করে পরে পাল্টা–আক্রমণের চিন্তা করে। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনায় সেই ধারাটা নেই। তারা গোলের জন্যই খেলে। গোল পেলে ভালো, না পেলেও কিছু আসে–যায় না। যেহেতু ব্রাজিল নিজেদের মাঠেই খেলছে, তাদেরই ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা বেশি।
আর ব্রাজিল নিজেদের মাঠে খেলছে বলে ওদের ওপর চাপ থাকবে, এমনও না। একজন পেশাদার ফুটবলারের কাছে ‘চাপ’ বলে কিছু নেই! মেসি-নেইমার দুজন একই ম্যাচে খেলবে বলে হয়তো তাদের দিকেই একটু বেশি চোখ থাকবে। তবে বাকিরা আড়ালে চলে যাবে, এমনটা ভাবা যাবে না। ফুটবল একটা দলীয় খেলা। শিরোপা জিততে দুই কোচ তাঁদের সেরা খেলোয়াড়ই মাঠে নামাবেন।
ব্রাজিল মানেই সব পজিশনে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে একটা দল। আর্জেন্টিনাতেও তা–ই। মার্টিনেজ যেমন সেমিফাইনালে তিনটা পেনাল্টি সেভ করেছে। ফাইনালেও চোখ থাকবে তার দিকে। এদেরসনও কিন্তু একজন অসাধারণ গোলরক্ষক। চাপ যদি কিছু থেকে থাকে, তবে সেটা শুধু শিরোপার। শিরোপা জিততে হবে, দুই দলের চাওয়া মিলে যাচ্ছে এক জায়গায়।
ব্রাজিলকে তাদের মাঠে হারানো কঠিন কাজগুলোর একটি। ‘জিতবই’—এমন একটা ভাবনা থেকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ফাইনাল খেলতে নামবে ব্রাজিল। লম্বা সময় পর ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ফাইনাল হচ্ছে। গোটা বিশ্বে তো বটেই, বাংলাদেশেও এখন টানটান উত্তেজনা কাজ করছে।
আমি নিজে ব্রাজিলের সমর্থক। তবু একজন সাবেক খেলোয়াড় হিসেবে প্রত্যাশা থাকবে, মেসি একটা আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতুক। তার অধিনায়কত্বে যদি আর্জেন্টিনা একটা শিরোপা পায়, তাহলে মেসির ফুটবল ক্যারিয়ারটা সার্থক হবে। মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পর্তুগালের হয়ে শিরোপা জিতেছে। যদি এবারও সে শিরোপা জিততে না পারে, তাহলে এই আক্ষেপটা সারা জীবন তার থেকে যাবে।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দুই দলেরই গোলরক্ষকেরা দারুণ ছন্দে আছে। ব্রাজিলের এদেরসন মোরালেস ও আর্জেন্টিনার এমিলিয়ানো মার্টিনেজের আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। দুই দলই দারুণ সব খেলোয়াড়ে পূর্ণ। দুই দলের আক্রমণভাগ শক্তিশালী হওয়ায় আগে থেকেই বলা যাবে না কে শিরোপা জিতবে! ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার মূল চিন্তা থাকে গোল করার। ইউরোপিয়ান দলগুলো যেমন আগে নিজের রক্ষণকে ঠিক করে পরে পাল্টা–আক্রমণের চিন্তা করে। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনায় সেই ধারাটা নেই। তারা গোলের জন্যই খেলে। গোল পেলে ভালো, না পেলেও কিছু আসে–যায় না। যেহেতু ব্রাজিল নিজেদের মাঠেই খেলছে, তাদেরই ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা বেশি।
আর ব্রাজিল নিজেদের মাঠে খেলছে বলে ওদের ওপর চাপ থাকবে, এমনও না। একজন পেশাদার ফুটবলারের কাছে ‘চাপ’ বলে কিছু নেই! মেসি-নেইমার দুজন একই ম্যাচে খেলবে বলে হয়তো তাদের দিকেই একটু বেশি চোখ থাকবে। তবে বাকিরা আড়ালে চলে যাবে, এমনটা ভাবা যাবে না। ফুটবল একটা দলীয় খেলা। শিরোপা জিততে দুই কোচ তাঁদের সেরা খেলোয়াড়ই মাঠে নামাবেন।
ব্রাজিল মানেই সব পজিশনে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে একটা দল। আর্জেন্টিনাতেও তা–ই। মার্টিনেজ যেমন সেমিফাইনালে তিনটা পেনাল্টি সেভ করেছে। ফাইনালেও চোখ থাকবে তার দিকে। এদেরসনও কিন্তু একজন অসাধারণ গোলরক্ষক। চাপ যদি কিছু থেকে থাকে, তবে সেটা শুধু শিরোপার। শিরোপা জিততে হবে, দুই দলের চাওয়া মিলে যাচ্ছে এক জায়গায়।
এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
৮ মিনিট আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৩ ঘণ্টা আগে