ক্রীড়া ডেস্ক
অবশেষে একটা আন্তর্জাতিক শিরোপার দেখা পেয়েছে আর্জেন্টিনা। দেশের হয়ে শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছেন লিওনেল মেসি। কাল আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির এই শিরোপা জয় আনন্দাশ্রু হয়ে ঝরেছে মারাকানায়। নিজেদের এই জয়ের আনন্দকে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের শক্তি হিসেবে দেখছেন আর্জেন্টিনা অধিনায়ক।
আকাশি সাদা জার্সিতে শিরোপা জিততে না পারার আক্ষেপ ক্যারিয়ারজুড়েই বয়ে বেড়িয়েছেন মেসি। আক্ষেপে পুড়েছেন মেসির মতো তাঁর সতীর্থরাও। শিরোপা জয়ের আনন্দটা তাই সবার আগে সতীর্থদের সঙ্গে ভাগাভাগি করেছেন মেসি। আর্জেন্টাইন জাদুকরের শিরোপা জিততে না পারার বেদনা সবচেয়ে কাছ থেকে দেখেছেন বোধ হয় স্ত্রী আন্তেল্লো রোকুজ্জে। শিরোপা জেতার পর কঠিন সময়ে পাশে থাকায় সতীর্থ, পরিবার, বন্ধু এবং সবচেয়ে বেশি আর্জেন্টাইনদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মেসি।
মেসি ফেসবুকে পোস্টে কাল লিখেছেন, ‘আমি এই সাফল্যে আমার পরিবারকে উৎসর্গ করতে চাই। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়গুলোয় তারা আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছে। এই সাফল্য উৎসর্গ করছি সাড়ে ৪ কোটি আর্জেন্টাইনকে। যারা নিঃস্বার্থভাবে দলকে সমর্থন দিয়ে গেছে।’
আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের এমন আনন্দঘন মুহূর্ত দেখে যেতে পারেননি দিয়েগো ম্যারাডোনা। মেসি স্মরণ করেছেন এই ফুটবল কিংবদন্তিকে। আনন্দক্ষণে মহামারিতে স্বাস্থ্য সচেতনতা ভুলে না যাওয়ার কথাও জানিয়েছেন মেসি। বলেছেন, ‘পৃথিবী এখনো স্বাভাবিক হয়নি। আমাদের সর্তক থাকতে হবে। তবে জয়ের এই আনন্দ করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহস জোগাবে।’
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আর্জেন্টিনা এবার শেষ মুহূর্তে কোপা আমেরিকা আয়োজনের দায়িত্ব থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়। মেসিরাও খুব একটা খুশি মনে খেলতে পারেননি টুর্নামেন্ট। মহামারিতে যখন মানুষ সংকটময় সময় কাটাচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে ফুটবল খেলা কঠিনই মনে হয়েছে তাঁদের। তবু শেষ পর্যন্ত তাঁরা খেলেছেন। ট্রফি জিতেছেন। করোনাকালে মেসিদের ট্রফিটা অনেকের মুখেই হাসি ফুটিয়েছে।
অবশেষে একটা আন্তর্জাতিক শিরোপার দেখা পেয়েছে আর্জেন্টিনা। দেশের হয়ে শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছেন লিওনেল মেসি। কাল আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির এই শিরোপা জয় আনন্দাশ্রু হয়ে ঝরেছে মারাকানায়। নিজেদের এই জয়ের আনন্দকে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের শক্তি হিসেবে দেখছেন আর্জেন্টিনা অধিনায়ক।
আকাশি সাদা জার্সিতে শিরোপা জিততে না পারার আক্ষেপ ক্যারিয়ারজুড়েই বয়ে বেড়িয়েছেন মেসি। আক্ষেপে পুড়েছেন মেসির মতো তাঁর সতীর্থরাও। শিরোপা জয়ের আনন্দটা তাই সবার আগে সতীর্থদের সঙ্গে ভাগাভাগি করেছেন মেসি। আর্জেন্টাইন জাদুকরের শিরোপা জিততে না পারার বেদনা সবচেয়ে কাছ থেকে দেখেছেন বোধ হয় স্ত্রী আন্তেল্লো রোকুজ্জে। শিরোপা জেতার পর কঠিন সময়ে পাশে থাকায় সতীর্থ, পরিবার, বন্ধু এবং সবচেয়ে বেশি আর্জেন্টাইনদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মেসি।
মেসি ফেসবুকে পোস্টে কাল লিখেছেন, ‘আমি এই সাফল্যে আমার পরিবারকে উৎসর্গ করতে চাই। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়গুলোয় তারা আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছে। এই সাফল্য উৎসর্গ করছি সাড়ে ৪ কোটি আর্জেন্টাইনকে। যারা নিঃস্বার্থভাবে দলকে সমর্থন দিয়ে গেছে।’
আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের এমন আনন্দঘন মুহূর্ত দেখে যেতে পারেননি দিয়েগো ম্যারাডোনা। মেসি স্মরণ করেছেন এই ফুটবল কিংবদন্তিকে। আনন্দক্ষণে মহামারিতে স্বাস্থ্য সচেতনতা ভুলে না যাওয়ার কথাও জানিয়েছেন মেসি। বলেছেন, ‘পৃথিবী এখনো স্বাভাবিক হয়নি। আমাদের সর্তক থাকতে হবে। তবে জয়ের এই আনন্দ করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহস জোগাবে।’
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আর্জেন্টিনা এবার শেষ মুহূর্তে কোপা আমেরিকা আয়োজনের দায়িত্ব থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়। মেসিরাও খুব একটা খুশি মনে খেলতে পারেননি টুর্নামেন্ট। মহামারিতে যখন মানুষ সংকটময় সময় কাটাচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে ফুটবল খেলা কঠিনই মনে হয়েছে তাঁদের। তবু শেষ পর্যন্ত তাঁরা খেলেছেন। ট্রফি জিতেছেন। করোনাকালে মেসিদের ট্রফিটা অনেকের মুখেই হাসি ফুটিয়েছে।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে