অলকানন্দা রায়, ঢাকা
কলেজে পড়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সপরিবারে মারা যান এক শিক্ষক। অন্য আরেকটি দুর্ঘটনায় মারা যায় এক সহপাঠী। সেই সব মর্মান্তিক মৃত্যু রাফিকে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কাজ করার দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সেই তাড়না থেকে চার বন্ধু মিলে তৈরি করেন এমন একটি ডিভাইস, যা গাড়িতে ব্যবহার করলে কমে যাবে দুর্ঘটনা। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া ৪৪তম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় ‘এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম’ নামের সেই প্রকল্প উপস্থাপন করে রাফি বিশেষ গ্রুপে হয়েছেন দেশসেরা।
ব্যক্তিগত রাফি
গ্রিন ইউনিভার্সিটির প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রাফি হোসাইনের জন্ম ১ জানুয়ারি ২০০৪ সালে, নরসিংদীতে। আনোয়ার হোসাইন ও জোবায়দা সুলতানা দম্পতির চার সন্তানের মধ্যে রাফি বড়। নরসিংদীতেই স্কুল-কলেজে পড়তে পড়তে বেড়ে ওঠা। সেখানেই নিজস্ব অর্থায়নে নিজের বাসায় তৈরি করেন নরসিংদী সায়েন্স অ্যান্ড রোবটিক ক্লাব। সেই ক্লাবের বর্তমান সদস্য ৩০ জন। এর মধ্য থেকে এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম নামের প্রকল্পটির জন্য কাজ করেছেন রাফিসহ চারজন। দলের বাকিরা হলেন দুর্জয় সাহা, মেহরাব আহমেদ ও সানজিম হোসেন।
এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম
এই প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেশের সড়ক দুর্ঘটনা বিষয়ে বিস্তর গবেষণা করতে হয়েছে রাফি ও তাঁর দলকে। এই গবেষণায় তাঁরা দেখেছেন, সড়ক দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে চারটি কারণ উল্লেখযোগ্য। সেগুলো হলো—
» অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো।
» ঘুমভাব নিয়ে গাড়ি চালানো বা গাড়ি চালানো অবস্থায় ঘুমিয়ে যাওয়া।
» গাড়ি চালানো অবস্থায় কারও সঙ্গে কথা বলা অথবা মোবাইল ফোনে কথা বলা।
» দীর্ঘ সময় ধরে ড্রাইভিং করা।
এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে রাফি ও তাঁর দল ‘এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম’ নামে একটি ডিভাইস তৈরি করেছে। এর সাহায্যে নির্দিষ্ট গতিবেগের চেয়ে বেশি গতিতে গাড়ি চালানো হলে ওই গাড়ির অবস্থান, গাড়ির নম্বর, চালকের ছবি এবং গাড়িটি কত বেগে চালানো হয়েছিল—সব তথ্য ট্রাফিক বিভাগের কাছে চলে যাবে। এই ডিভাইস চালককে অতিরিক্ত গতি, চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলা এবং চলন্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে যাওয়া বিষয়ে সতর্ক করবে। এ ছাড়া কোনো কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটলে তাৎক্ষণিক স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফায়ার সার্ভিসের কাছে মেসেজ চলে যাবে।
ব্যবহার করা প্রযুক্তি
ডিভাইসটিতে এআই ও অটোনোমাস প্রযুক্তি ব্যবহার করে হয়েছে। এই প্রযুক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে একজন মানুষের মনোযোগ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি তার কাজে কতটুকু মনোযোগী, সেটা ফেস ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি পরিমাপ করতে পারে। কেউ যদি ঘুমন্ত অবস্থায় থাকে কিংবা কাজ করা অবস্থায় ফোনে কথা বলে, তাহলে এই যন্ত্র তাকে সতর্ক করে দেবে। এতে সাড়া না দিলে ডিভাইসটি ব্যবস্থা নিতে পারবে।
এই ডিভাইসে মূলত দুই ধরনের প্রোগ্রামিং ব্যবহার করা হয়েছে—সি প্লাস প্লাস ও পাইথন। পাইথন প্রোগ্রামের মাধ্যমে একটি ফেস মাস্ক তৈরি করা হয়েছে, যেটি সব ধরনের মানুষের মুখমণ্ডল চিনতে পারে। চিনতে পারবে চালকের কথাবার্তা, ঘুম ঘুম ভাব এবং হাই তোলা। মুখমণ্ডল চিহ্নিত করতে একটি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। তথ্য আদান-প্রদান ও লোকেশন ট্রেকিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে জিএসএম ও জিপিএস মডিউল।
চালককে সতর্ক করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে দুটি ভাইব্রেশন সেনসর এবং যাত্রীদের সতর্ক করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে একটি ইমারজেন্সি অ্যালার্ম।
ডিভাইসটি যেভাবে কাজ করবে গাড়ির ড্যাশবোর্ডে ডিভাইসটি যুক্ত করে নিতে হবে। এরপর এটি চালু করলে গাড়ির চালককে নিয়মিত নজরদারি এবং প্রতিনিয়ত তার মনোযোগ যাচাই করতে পারবে। চালক কতবার ঘুমাল, কতবার চোখের পলক ফেলল, কতবার হাই তুলল, বাঁ চোখের নড়াচড়া, ডান চোখের নড়াচড়া ইত্যাদি খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ ও তার মনোযোগ বিশ্লেষণ করে তথ্য দিতে পারবে এই ডিভাইস। শুধু তা-ই নয়, এটি জিপিএস ব্যবহার করে বিভিন্ন এলাকার গতিসীমা পর্যবেক্ষণ করে। কোথাও অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালালে ডিভাইসটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অটোনোমাস প্রযুক্তির সাহায্যে ওই গাড়িচালকের নামে মামলা করতে পারবে। একটি এসএমএসের মাধ্যমে সেই মামলার কথা চালককে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জানিয়ে দেবে।
গাড়িচালক চলন্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়লে বা হাই তুললে তাৎক্ষণিক একটি ভাইব্রেশন মডিউলের মাধ্যমে তাকে সতর্ক করবে ডিভাইসটি। এ ছাড়া গাড়িতে থাকা যাত্রীদের একটি ইমার্জেন্সি অ্যালার্মের মাধ্যমে সতর্ক করে দেওয়া হবে।
একইভাবে চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলেও চালককে ভাইব্রেশন মডেলের সাহায্যে সতর্ক করে দেবে ডিভাইসটি।
দাম হবে খুবই কম
এই ডিভাইস তৈরি করতে গবেষণা থেকে শুরু করে সব মিলিয়ে তরুণ এই বিজ্ঞানীদের ব্যয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। তবে ডিভাইসটি বাণিজ্যিকভাবে তৈরি করলে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকায় তৈরি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন রাফি।
স্বপ্ন
এখন পর্যন্ত ছয়বার বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন, সাতবার জেলা চ্যাম্পিয়ন এবং জাতীয় পর্যায়ে সেরা হয়েছে রাফি হোসাইন ও তাঁর দল। মেধা ও পরিশ্রম দিয়ে প্রযুক্তির বিশ্বে জায়গা করে নিতে চান তাঁরা। সে জন্য তাঁদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হচ্ছে একটি ওপেন সোর্স রিসার্চ ল্যাব তৈরি করা। সেখানে নরসিংদী জেলার সব সৃজনশীল শিক্ষার্থী লেখাপড়ার পাশাপাশি তাদের গবেষণা করবে।
কলেজে পড়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সপরিবারে মারা যান এক শিক্ষক। অন্য আরেকটি দুর্ঘটনায় মারা যায় এক সহপাঠী। সেই সব মর্মান্তিক মৃত্যু রাফিকে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কাজ করার দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সেই তাড়না থেকে চার বন্ধু মিলে তৈরি করেন এমন একটি ডিভাইস, যা গাড়িতে ব্যবহার করলে কমে যাবে দুর্ঘটনা। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া ৪৪তম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় ‘এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম’ নামের সেই প্রকল্প উপস্থাপন করে রাফি বিশেষ গ্রুপে হয়েছেন দেশসেরা।
ব্যক্তিগত রাফি
গ্রিন ইউনিভার্সিটির প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রাফি হোসাইনের জন্ম ১ জানুয়ারি ২০০৪ সালে, নরসিংদীতে। আনোয়ার হোসাইন ও জোবায়দা সুলতানা দম্পতির চার সন্তানের মধ্যে রাফি বড়। নরসিংদীতেই স্কুল-কলেজে পড়তে পড়তে বেড়ে ওঠা। সেখানেই নিজস্ব অর্থায়নে নিজের বাসায় তৈরি করেন নরসিংদী সায়েন্স অ্যান্ড রোবটিক ক্লাব। সেই ক্লাবের বর্তমান সদস্য ৩০ জন। এর মধ্য থেকে এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম নামের প্রকল্পটির জন্য কাজ করেছেন রাফিসহ চারজন। দলের বাকিরা হলেন দুর্জয় সাহা, মেহরাব আহমেদ ও সানজিম হোসেন।
এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম
এই প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেশের সড়ক দুর্ঘটনা বিষয়ে বিস্তর গবেষণা করতে হয়েছে রাফি ও তাঁর দলকে। এই গবেষণায় তাঁরা দেখেছেন, সড়ক দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে চারটি কারণ উল্লেখযোগ্য। সেগুলো হলো—
» অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো।
» ঘুমভাব নিয়ে গাড়ি চালানো বা গাড়ি চালানো অবস্থায় ঘুমিয়ে যাওয়া।
» গাড়ি চালানো অবস্থায় কারও সঙ্গে কথা বলা অথবা মোবাইল ফোনে কথা বলা।
» দীর্ঘ সময় ধরে ড্রাইভিং করা।
এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে রাফি ও তাঁর দল ‘এআই অ্যাক্সিডেন্ট প্রিভেনশন সিস্টেম’ নামে একটি ডিভাইস তৈরি করেছে। এর সাহায্যে নির্দিষ্ট গতিবেগের চেয়ে বেশি গতিতে গাড়ি চালানো হলে ওই গাড়ির অবস্থান, গাড়ির নম্বর, চালকের ছবি এবং গাড়িটি কত বেগে চালানো হয়েছিল—সব তথ্য ট্রাফিক বিভাগের কাছে চলে যাবে। এই ডিভাইস চালককে অতিরিক্ত গতি, চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলা এবং চলন্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে যাওয়া বিষয়ে সতর্ক করবে। এ ছাড়া কোনো কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটলে তাৎক্ষণিক স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফায়ার সার্ভিসের কাছে মেসেজ চলে যাবে।
ব্যবহার করা প্রযুক্তি
ডিভাইসটিতে এআই ও অটোনোমাস প্রযুক্তি ব্যবহার করে হয়েছে। এই প্রযুক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে একজন মানুষের মনোযোগ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি তার কাজে কতটুকু মনোযোগী, সেটা ফেস ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি পরিমাপ করতে পারে। কেউ যদি ঘুমন্ত অবস্থায় থাকে কিংবা কাজ করা অবস্থায় ফোনে কথা বলে, তাহলে এই যন্ত্র তাকে সতর্ক করে দেবে। এতে সাড়া না দিলে ডিভাইসটি ব্যবস্থা নিতে পারবে।
এই ডিভাইসে মূলত দুই ধরনের প্রোগ্রামিং ব্যবহার করা হয়েছে—সি প্লাস প্লাস ও পাইথন। পাইথন প্রোগ্রামের মাধ্যমে একটি ফেস মাস্ক তৈরি করা হয়েছে, যেটি সব ধরনের মানুষের মুখমণ্ডল চিনতে পারে। চিনতে পারবে চালকের কথাবার্তা, ঘুম ঘুম ভাব এবং হাই তোলা। মুখমণ্ডল চিহ্নিত করতে একটি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। তথ্য আদান-প্রদান ও লোকেশন ট্রেকিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে জিএসএম ও জিপিএস মডিউল।
চালককে সতর্ক করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে দুটি ভাইব্রেশন সেনসর এবং যাত্রীদের সতর্ক করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে একটি ইমারজেন্সি অ্যালার্ম।
ডিভাইসটি যেভাবে কাজ করবে গাড়ির ড্যাশবোর্ডে ডিভাইসটি যুক্ত করে নিতে হবে। এরপর এটি চালু করলে গাড়ির চালককে নিয়মিত নজরদারি এবং প্রতিনিয়ত তার মনোযোগ যাচাই করতে পারবে। চালক কতবার ঘুমাল, কতবার চোখের পলক ফেলল, কতবার হাই তুলল, বাঁ চোখের নড়াচড়া, ডান চোখের নড়াচড়া ইত্যাদি খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ ও তার মনোযোগ বিশ্লেষণ করে তথ্য দিতে পারবে এই ডিভাইস। শুধু তা-ই নয়, এটি জিপিএস ব্যবহার করে বিভিন্ন এলাকার গতিসীমা পর্যবেক্ষণ করে। কোথাও অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালালে ডিভাইসটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অটোনোমাস প্রযুক্তির সাহায্যে ওই গাড়িচালকের নামে মামলা করতে পারবে। একটি এসএমএসের মাধ্যমে সেই মামলার কথা চালককে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জানিয়ে দেবে।
গাড়িচালক চলন্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়লে বা হাই তুললে তাৎক্ষণিক একটি ভাইব্রেশন মডিউলের মাধ্যমে তাকে সতর্ক করবে ডিভাইসটি। এ ছাড়া গাড়িতে থাকা যাত্রীদের একটি ইমার্জেন্সি অ্যালার্মের মাধ্যমে সতর্ক করে দেওয়া হবে।
একইভাবে চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলেও চালককে ভাইব্রেশন মডেলের সাহায্যে সতর্ক করে দেবে ডিভাইসটি।
দাম হবে খুবই কম
এই ডিভাইস তৈরি করতে গবেষণা থেকে শুরু করে সব মিলিয়ে তরুণ এই বিজ্ঞানীদের ব্যয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। তবে ডিভাইসটি বাণিজ্যিকভাবে তৈরি করলে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকায় তৈরি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন রাফি।
স্বপ্ন
এখন পর্যন্ত ছয়বার বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন, সাতবার জেলা চ্যাম্পিয়ন এবং জাতীয় পর্যায়ে সেরা হয়েছে রাফি হোসাইন ও তাঁর দল। মেধা ও পরিশ্রম দিয়ে প্রযুক্তির বিশ্বে জায়গা করে নিতে চান তাঁরা। সে জন্য তাঁদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হচ্ছে একটি ওপেন সোর্স রিসার্চ ল্যাব তৈরি করা। সেখানে নরসিংদী জেলার সব সৃজনশীল শিক্ষার্থী লেখাপড়ার পাশাপাশি তাদের গবেষণা করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
১২ ঘণ্টা আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
১৪ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে জন্য টেকসই স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য মিড রেঞ্জের টেকসই স্মার্টফোন ‘অনার এক্স ৯ সি’ উন্মোচন করেছে অনার। এই মডেল গত অক্টোবর মাসে লঞ্চ হওয়া এক্স ৯ বি–এর উত্তরসূরি। ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও অক্ষত থাকবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। ফোনটির ব্যাটারি চার্জ ২ শতাংশে নেমে আসে ত
১৫ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে।
১৮ ঘণ্টা আগে