কুহেলী রহমান
বিমানের ডানা দেখেছেন তো? দেখেছেন নিশ্চয়ই। সেই যে, উড়ন্ত পাখির মতো দুই পাশে দুই ডানা। সেটার কথাই বলছি। জেনে ভিরমি খেতে পারেন, এবার ডানার সে নকশা বদলের দিন চলে এসেছে।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা একটি পরবর্তী প্রজন্মের বাণিজ্যিক বিমান তৈরি করছে, যেখানে বিমানের ওপরের দিকে দেখতে পাওয়া যাবে লম্বা একটি ডানা!পরবর্তী প্রজন্মের এই বিমান নির্মাণে বোয়িংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে নাসা। ‘সাসটেইনেবল ফ্লাইট ডেমোনস্ট্রেটর’ (এসএফডি) প্রকল্পে সাত বছরে নাসা ৪২৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। এ সময় বোয়িং ও এর অংশীদাররাও আনুমানিক ৭২৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করবেন। বর্তমানে বোয়িং ও নাসা বিমানের যে নকশা নিয়ে কাজ করছে, তা একদিকে জ্বালানি খরচ কমাবে, অন্যদিকে বর্তমানের তুলনায় কার্বন নিঃসরণ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাবে। নাসা ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন নির্গমনের একটি অ্যাভিয়েশন কমিউনিটি বিকাশের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। একে বলা হচ্ছে ‘ট্রানসনিক ট্রাস-ব্রেসড উইং’ কনসেপ্ট।
নাসা যে পরীক্ষামূলক নতুন এয়ারক্রাফ্ট ডেমোনস্ট্রেটর তৈরি করবে, সেটি দেখতে অন্য জেটগুলোর থেকে একেবারেই ভিন্ন। ফ্লাইং মেশিনে লম্বা, পাতলা ও চিকন ডানা থাকবে, যা প্লেনের ফুসেলেজের ওপরের দিকে এবং জানালার ওপরে থাকবে। প্রচলিত বিমানের ডানার মতো নয়। সেগুলো ট্রাস দিয়ে তৈরি করা হবে।
এই লম্বা, পাতলা ডানা ছাড়াও বিমানগুলোতে দুটি করে ইঞ্জিন থাকবে—প্রতিটি ডানার নিচে একটি এবং পেছনে একটি লেজ থাকবে, যা দেখতে হবে ইংরেজি অক্ষর টির মতো। ৭৮৭ বা এ ৩৫০-এর মতো দুটি করিডোরসহ চওড়া বডি থাকবে না।
নাসার প্রধান বিল নেলসন জানিয়েছেন, এটি তৈরির লক্ষ্য হলো ভবিষ্যতের এমন একটি বাণিজ্যিক বিমান তৈরি করা, যা পরিবেশ, বাণিজ্যিক বিমান, শিল্প ও বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের জন্য সুবিধাসহ আরও জ্বালানিসাশ্রয়ী হবে। বিল নেলসন আরও বলেন, ‘যদি আমরা সফল হই, তাহলে এ প্রযুক্তিগুলোকে বিমানে দেখতে পাব। এই বিমান ২০৩০ সালের দিকে আকাশে যাত্রী পরিবহন করবে।’
তথ্যসূত্র: পপুলার সায়েন্স
বিমানের ডানা দেখেছেন তো? দেখেছেন নিশ্চয়ই। সেই যে, উড়ন্ত পাখির মতো দুই পাশে দুই ডানা। সেটার কথাই বলছি। জেনে ভিরমি খেতে পারেন, এবার ডানার সে নকশা বদলের দিন চলে এসেছে।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা একটি পরবর্তী প্রজন্মের বাণিজ্যিক বিমান তৈরি করছে, যেখানে বিমানের ওপরের দিকে দেখতে পাওয়া যাবে লম্বা একটি ডানা!পরবর্তী প্রজন্মের এই বিমান নির্মাণে বোয়িংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে নাসা। ‘সাসটেইনেবল ফ্লাইট ডেমোনস্ট্রেটর’ (এসএফডি) প্রকল্পে সাত বছরে নাসা ৪২৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। এ সময় বোয়িং ও এর অংশীদাররাও আনুমানিক ৭২৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করবেন। বর্তমানে বোয়িং ও নাসা বিমানের যে নকশা নিয়ে কাজ করছে, তা একদিকে জ্বালানি খরচ কমাবে, অন্যদিকে বর্তমানের তুলনায় কার্বন নিঃসরণ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাবে। নাসা ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন নির্গমনের একটি অ্যাভিয়েশন কমিউনিটি বিকাশের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। একে বলা হচ্ছে ‘ট্রানসনিক ট্রাস-ব্রেসড উইং’ কনসেপ্ট।
নাসা যে পরীক্ষামূলক নতুন এয়ারক্রাফ্ট ডেমোনস্ট্রেটর তৈরি করবে, সেটি দেখতে অন্য জেটগুলোর থেকে একেবারেই ভিন্ন। ফ্লাইং মেশিনে লম্বা, পাতলা ও চিকন ডানা থাকবে, যা প্লেনের ফুসেলেজের ওপরের দিকে এবং জানালার ওপরে থাকবে। প্রচলিত বিমানের ডানার মতো নয়। সেগুলো ট্রাস দিয়ে তৈরি করা হবে।
এই লম্বা, পাতলা ডানা ছাড়াও বিমানগুলোতে দুটি করে ইঞ্জিন থাকবে—প্রতিটি ডানার নিচে একটি এবং পেছনে একটি লেজ থাকবে, যা দেখতে হবে ইংরেজি অক্ষর টির মতো। ৭৮৭ বা এ ৩৫০-এর মতো দুটি করিডোরসহ চওড়া বডি থাকবে না।
নাসার প্রধান বিল নেলসন জানিয়েছেন, এটি তৈরির লক্ষ্য হলো ভবিষ্যতের এমন একটি বাণিজ্যিক বিমান তৈরি করা, যা পরিবেশ, বাণিজ্যিক বিমান, শিল্প ও বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের জন্য সুবিধাসহ আরও জ্বালানিসাশ্রয়ী হবে। বিল নেলসন আরও বলেন, ‘যদি আমরা সফল হই, তাহলে এ প্রযুক্তিগুলোকে বিমানে দেখতে পাব। এই বিমান ২০৩০ সালের দিকে আকাশে যাত্রী পরিবহন করবে।’
তথ্যসূত্র: পপুলার সায়েন্স
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
১০ ঘণ্টা আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
১২ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে জন্য টেকসই স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য মিড রেঞ্জের টেকসই স্মার্টফোন ‘অনার এক্স ৯ সি’ উন্মোচন করেছে অনার। এই মডেল গত অক্টোবর মাসে লঞ্চ হওয়া এক্স ৯ বি–এর উত্তরসূরি। ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও অক্ষত থাকবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। ফোনটির ব্যাটারি চার্জ ২ শতাংশে নেমে আসে ত
১৩ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে।
১৬ ঘণ্টা আগে