শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আজকের পত্রিকা
নারী ফুটবলের বিপ্লব বাংলাদেশে
সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমস খেলতে ২০০৯ সালের জুলাইয়ে প্রথম নারী ফুটবল দল গড়া হয়েছিল। এর আগে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করে সেখান থেকে বাছাই করা হয়েছিল খেলোয়াড়। সেসব খেলোয়াড় নিয়ে চারটি দল হয়েছিল। রাঙামাটি, বান্দরবান, নারায়ণগঞ্জ, যশোর, পঞ্চগড় থেকে খেলোয়াড়েরা আসত।
আমাদের বেশি বেশি ম্যাচ চাই
দেশে নারী ফুটবলের যাত্রাকালে কোচদের একটাই নির্দেশনা ছিল—‘বল যতটা জাম্বুরা করে খেলো, যত বল ওপরে রাখতে পারো, বল পেলেই উড়োধুড়ো মারো!’ তখন ছোটন স্যার ছিলেন, সান্টু স্যার ছিলেন। নতুন কিছু শুরু হলে দৃশ্যটা কেমন হয় সবাই অনুমান করতে পারছেন। ২০১৪ সাল থেকে আমরা বল ধরে খেলা শুরু করলাম
শিক্ষায় গুরুত্ব দেব
আজকের পত্রিকা: নির্বাচিত হওয়ার পর বলেছিলেন, প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা ও যানজট। এই সমস্যা নিরসন কীভাবে করবেন? আনোয়ারুজ্জামান: আগামী ১০০ বছরের জন্য আমি একটি মাস্টারপ্ল্যান করতে চাই। দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিনের একটি পরিকল্পনা হাতে নেব। প্রথম কাজ হবে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা, যাতে একটু বৃষ্টি হলেই শ
কোনটা রেখে কোনটা করব
আজকের পত্রিকা: বরিশাল নগরের উন্নয়নে আপনি কোন বিষয়কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন? আবুল খায়ের: আমার সবকিছুতেই টপ প্রায়োরিটি দিতে হবে। নগরের কোনটা রেখে কোনটা করব? এখানকার রাস্তা যেমন ভঙ্গুর, ড্রেনেজ ব্যবস্থা তেমনি বেহাল, স্যুয়ারেজ লাইন, জলাবদ্ধতা—সবকিছুতেই একত্রে হাত দিতে হবে। বাস টার্মিনাল, বাজারগুলো
সময়ের আয়নায় আমাদের সাংস্কৃতিক আন্দোলন
সাংস্কৃতিক আন্দোলনের ইতিহাস কেবল বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত নয়; বরং হাজার বছর ধরে বাংলায় বসবাসকারী বিভিন্ন ক্ষুদ্র-জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ইতিহাসের সঙ্গেও সম্পৃক্ত। হাজার বছর ধরে যে সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলার ইতিহাসের নির্মাণ-বিনির্মাণ ঘটেছে, সাংস্কৃতিক আন্দোলন সেখানে মুখ্য ভূমি
একুশ শতকে বাংলাদেশের চারুকলার গতিপ্রকৃতি
যত দিন যাচ্ছে, এই ভাবনা আমার ক্রমশ দৃঢ়তর হচ্ছে যে, এই ভারতীয় উপমহাদেশে কিংবা বঙ্গদেশের মানুষেরা আসলে বাস করত চারুকলার জগতে, শিল্পের জগতে। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে শিল্প এমনভাবে মিলেমিশে ছিল যে, তা নিয়ে আমরা খুব বেশি ভাবি নাই বা ভাবনার প্রয়োজন বোধ করি নাই। এখনো হয়তো এ দেশের মানুষ কিছু মাত্রায় বাস করে
বাংলাদেশ: আশায় ঘরবসতি
স্টিভেন পিংকার তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘এনলাইটমেন্ট টুডে’-তে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে বলতে চেয়েছেন, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে মানুষ ভালো আছে। মানুষ ভালো আছে যুক্তি, বিজ্ঞান, মানবতাবোধ ও প্রগতির অগ্রসরতায়। এই অগ্রসরতা অব্যাহত থাকলে মানুষের ভবিষ্যৎ আরও সমুজ্জ্বল। পিংকার দেখিয়েছেন, ২০০ বছর আগেও পৃথিবীর ৯০
শিক্ষায় নতুন প্রত্যয়ের স্বপ্ন
প্রতিটি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের পরিবর্তন ঘটছে। এসব পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যত শক্তিশালী হয়, সমাজ ও রাষ্ট্রের ইতিবাচক পরিবর্তন তত দ্রুত ঘটে। নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আশাবাদের যথেষ্ট কারণ আছে এবং এ
আসামে বাংলাদেশ ইস্যুতে রাজনীতি: বাস্তবতা সন্ধানে
ভারতে ২৮টি রাজ্য এবং ৭টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে আয়তন ও জনসংখ্যার সঙ্গে জিডিপির তুলনা করলে সর্বভারতীয় পটভূমিতে আসামের অবস্থান সহজে বোঝা যায়। ভারতের জনসংখ্যায় আসামের হিস্যা (২০১১-এর হিসাবে) ২.৫৮ শতাংশ। আয়তনে হিস্যা ২.৩৯ শতাংশ। কিন্তু জিডিপিতে হিস্যা মাত্র ১.৭০ শতাংশ। আয়তন ও জনসংখ্যার সঙ্গে জিডিপির
ঋণ খেলাপ সংস্কৃতির বিকাশ
প্রথমে একটা ঘটনা বলে নিই। বাংলাদেশের ব্যাংকঋণের বর্তমান সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলতে গেলেই এ ঘটনার কথা মনে আসে। এক যুবক ড্রাইভিং লাইসেন্স নেবে। একটা ভালো ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হয়ে কয়েক মাস খুব নিষ্ঠার সঙ্গে শিখে, ভালোভাবে প্র্যাকটিস করে সে আবেদন করল। যথাসময়ে এবং নিয়ম মেনে সে পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। কিন্তু পর
সমাজকাঠামো বদলাচ্ছে
১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর অতি দ্রুত বাংলাদেশের সমাজকাঠামো বদলে যেতে থাকে। গ্রামীণ সমাজ অবশ্য বেশ কিছুদিন অপরিবর্তনীয় থেকে যায়। গ্রামীণ অভিজাত ধনীরা ক্রমে শহরে অভিবাসী হয়, গ্রামের সম্পদ নিজ দখলে রেখেই। গ্রামে দারিদ্র্য প্রকটভাবেই বিদ্যমান থাকে। পরিবর্তন আসতে শুরু করে
বাংলাদেশ ১৯৭১-২০২৩: অর্জন ও অন্তরায়
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপিত হলো দুই বছর আগে। ১৯৭১ সালে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম বিজয়ের লাল সূর্য। আমাদের স্বাধীনতা শুধু একটি ভূখণ্ডের নয়, নয় একটি মানবগোষ্ঠীর; সে বিজয় একটি চেতনার, একটি সংগ্রামের, একটি ইতিহাসের।
পশ্চাৎ-মুখী রাজনীতির বৃত্ত ভাঙার প্রত্যাশা
দেশে যথেষ্ট অর্থনৈতিক উন্নয়ন হলে, গণতন্ত্র কিছুটা কম হলেও ক্ষতি নেই—এমন একটি ধারণার প্রসার ঘটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বেশ কয়েক বছর ধরে ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে। এই ধারণার পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে তারা চীনের দৃষ্টান্তও হাজির করছে।
কেমন বাংলাদেশ চাই
ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ চাই, সে বিষয়ে বলতে গেলে প্রথমে বাংলাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে বারো হাজার কিলোমিটার দূরের একটি দেশে আমার যাপিত জীবন, সাম্প্রতিক ভৌগোলিক অবস্থান, পরিপার্শ্ব এবং বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতাটা তুলে ধরতে হবে।
চমকের পর পাঠকের সান্নিধ্যে দুই বছর
‘আজকের পত্রিকা’ দুটি বছর অতিক্রান্তের পর পদার্পণ করেছে তৃতীয় বর্ষে। গত ২৭ জুন প্রতিষ্ঠাদিবস ঈদুল আজহার ছুটির কারণে উদ্যাপন করা হয়ে ওঠেনি, তাই আমরা ২৭ জুলাই দিনটি উদ্যাপন করছি। শুভ এই দিনে পাঠক, লেখক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতাসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই, জানাই কৃতজ্ঞতা।
চ্যালেঞ্জ নিয়ে সাহসী সাংবাদিকতার ২ বছর
দুই বছর কেটে গেল আজকের পত্রিকার। তৃতীয় বর্ষে পদার্পণের এই শুভ মুহূর্তে আমরা পাঠক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতাসহ সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজকের পত্রিকা আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থনের যে ইতিহাস রচনা করল, তার সবটুকু অবদান আপনাদের। নানা প্রতিবন্ধকতায়, বিশেষ করে কোভিড ১৯-এর মতো ভয়াবহ সংকট এবং লকডাউ
আজকের পত্রিকার ময়মনসিংহ প্রতিনিধিদের মিলনমেলা
ময়মনসিংহের ত্রিশালে আজকের পত্রিকার ময়মনসিংহ প্রতিনিধিদের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর শহরের স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে এ মিলন মেলা হয়।