শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
খামারি
প্রণোদনা পেলেন সচ্ছলেরা, বঞ্চিত প্রান্তিক খামারি
রংপুরের পীরগঞ্জে প্রান্তিক খামারিদের জন্য সরকারি প্রণোদনা বণ্টনে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সহায়তা উপযুক্ত ব্যক্তিদের না দিয়ে সচ্ছল, ইটভাটা ও শো–রুমের মালিকের মতো ব্যক্তিদেরও দেওয়া হয়েছে। ক্ষুব্ধ খামারিরা এ ঘটনা তদন্ত করে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছেন।
অনলাইন ও খামারে হাসিল লাগবে না
অনলাইনে এবং সরাসরি খামারির কাছ থেকে কেনা কোরবানির পশু পরিবহনের সময় হাসিল নেওয়া যাবে না। কোনো ইজারাদার বা তাঁর নিয়োজিত ব্যক্তি যাতে এই দুই মাধ্যমে কেনা পশুর জন্য হাসিল নিতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
অনলাইনে ও খামার থেকে কেনা পশুর হাসিল দিতে হবে না
স্থানীয় সরকার বিভাগ আজ বুধবার সব ডিসিদের এই নির্দেশ দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। আজ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বিকল্প বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভার্চ্যুয়াল সভা করে। সেই সভায় অভিমত জানানো হয়, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বা সরাসরি খামারির কাছ থেকে কেনা পশু পরিবহনের সময় ইজারাদার বা তাঁর নিয়োজিত লোকজন হাসিল দাবি বা আদ
পশু বিক্রি নিয়ে দুশ্চিন্তায় দৌলতখানের খামারিরা
গত বছর কোরবানির পশু হাটগুলোতে প্রচুর পরিমাণ গরু অবিক্রীত ছিল। এবার আগে থেকেই বোঝা যাচ্ছে, অনেকেই কোরবানি দিতে পারবেন না। কারণ অনেকে এখন চাকরিহীন, নিম্নবিত্তরাও কর্মহীন
ঈদে গরু বেচা নিয়ে দুশ্চিন্তায় খামারিরা
এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে তিনটি গরু কিনে মোটাতাজা করেছেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাড়াবাড়িয়া গ্রামের মো. হান্নান। আশায় ছিলেন এবার কোরবানির ঈদে গরু তিনটি বেঁচে সংসারে কিছুটা হলেও সচ্ছলতা আনবেন।
বিক্রি করতে না পেরে দুধ বিলিয়ে দিচ্ছেন খামারিরা
লকডাউনের কারণে বিপাকে পড়েছেন কুষ্টিয়ার বেশির ভাগ দুগ্ধ খামারি। উৎপাদিত দুধ কোনোভাবেই কাজে লাগাতে পারছেন না খামারিরা। ফলে বাধ্য হয়ে বিনা মূল্যে দুধ বিতরণ করছেন তাঁরা।