শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বাল্যবিবাহ
নিজের বাল্যবিবাহ নিজেই ঠেকিয়ে দিল শিক্ষার্থী
নিজের উদ্যোগে নিজের বাল্যবিয়ে বন্ধ করল বগুড়া সারিয়াকান্দি সিনিয়র ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। আজ বৃহস্পতিবার দুপরে এই ঘটনা ঘটে।
বাল্যবিবাহ দেওয়ার অপরাধে বরের মাকে অর্থদণ্ড
বাল্যবিবাহ দেওয়ার অপরাধের বরের মাকে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল সোমবার রাতে গোমস্তাপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে বউভাত অনুষ্ঠানে এ অর্থদণ্ড করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরিয়ার নজির বরের মা শামসুন্নাহারকে এই অর্
বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রীর পরিচয় যাচাইয়ের প্রস্তাব
নারী নির্যাতন বন্ধে থানার একজন নারী কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়ার পাশাপাশি প্রতিটি জেলায় অন্তত একটি করে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাব করেন আ স ম ফিরোজ। মাদকের বিস্তার রোধেও প্রতিটি থানায় একজন কর্মকর্তা নির্ধারণ করে দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন তিনি।
ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ বন্ধ
নাটোরের গুরুদাসপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৬ষ্ট শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর বাল্যবিবাহ বন্ধ করেছেন গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তমাল হোসেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের জুমাইনগর এলাকায় ওই বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয়।
করোনাকালে ৩১৭৮ বাল্যবিবাহ
করোনাকালে বাগেরহাটে আশঙ্কাজনক হারে বাল্যবিবাহ বেড়েছে। বাল্যবিবাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিচ্ছেদও বেড়েছে উপকূলীয় এই জেলায়। সরকারি তথ্য অনুযায়ী করোনাকালীন বাগেরহাটে ৩ হাজার ১৭৮ জন শিক্ষার্থী বাল্যবিবাহের শিকার হয়েছে।
বাল্যবিবাহের দেশে কন্যাশিশু দিবস পালন
বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী গ্রামের অভিভাবকের বক্তব্য, ‘দুইডা বচ্ছর ইশকুল বন্ধ। মাইয়া ডাঙ্গর অইছে, হেই চিন্তায় ঘুম আয়না। পোলাপানে জ্বালায়। একটা বিপদ ঘডাইয়া হালাইলে, ইজ্জাত থাকপে না। হের চাইতে পোলা পাইছি, বিয়া দিয়া দিছি।’ অর্থাৎ, নিরাপত্তার অভাবই এখানে বাল্যবিয়ের নিয়ামক হয়ে উঠেছে।
বাল্যবিয়ে: ১২৩ ছাত্রীর ৩০ জনই বসেছে বিয়ের পিঁড়িতে
ভাতিজির বয়স হয়নি ঠিক কিন্তু ভালো পাত্র পেয়ে বিয়ে দিয়েছি। তাছাড়া বিদ্যালয়ও তো অনেক দিন বন্ধ ছিল।
বন্ধের মধ্যে শুধু নাগেশ্বরী উপজেলাতেই ৫৭৭ শিক্ষার্থীর বাল্যবিয়ে
নাগেশ্বরী উপজেলায় করোনাকালীন ছুটিতে শুধু মাধ্যমিকে পড়ুয়া ৫৭৭ জন শিক্ষার্থী বাল্য বিয়ের শিকার হয়েছে। বই-খাতা-কলম ফেলে দুই হাতে পরেছেন মেহেদি। শিক্ষিত জাতি গঠনের বদলে জীবনে বড় হওয়ার স্বপ্ন ছেড়ে অপ্রাপ্ত বয়সেই এখন তারা সামলাচ্ছেন সংসার।
বাল্যবিবাহ ঠেকাল পুলিশ, দায়িত্ব নিলেন ওসি
আয়োজন সম্পন্ন। অপেক্ষা ছিল শুধু বরের। বর এলেই কবুল পড়িয়ে কনেকে শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেই মুহূর্তেই উপস্থিত হয় পুলিশ। পুলিশ আসার সংবাদ বাতাসের গতিতে পৌঁছে যায় বরের বাড়ি। তারা আর এদিক মাড়াননি। বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পায় ১৪ বছর বয়সী নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী।
উপকূলীয় এলাকায় স্কুলছাত্রীদের বাল্যবিবাহের হিড়িক
করোনা শুরুর পর পটুয়াখালীসহ উপকূলীয় এলাকায় আশঙ্কাজনক হারে বাল্য বিয়ে বেড়েছে। করোনার ছুটিতে এত বেশি বাল্যবিবাহ হয়েছে যে বেশ কয়েকটি বিদ্যালয়ের ক্লাসে ছাত্রী সংখ্যা অনেক কমে গেছে। বিয়ে হওয়া শিক্ষার্থীদের স্কুলে ফেরাতে শিক্ষকেরা চেষ্টা চালাচ্ছেন।
ঝরে পড়া, বাল্যবিবাহ ও ছাত্রলীগ
একদিনের পত্রিকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষার্থীসংক্রান্ত তিনটি খবরই আশা নয়, আশঙ্কা তৈরি করবে পাঠকের মনে। প্রথম খবরের শিরোনাম ‘স্কুলে অনুপস্থিতি আশঙ্কাজনক’। এ খবরে বলা হয়েছে, করোনার কারণে প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিশেষ করে স্কুল-কলেজ খুললেও শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার আশানুরূপ নয়।
‘৮৫ জনের বিয়ে হয়ে গেছে, জানি না আমার ভাগ্যে কি হবে!’
‘অনেক দিন পর স্কুল খুলল। সব বান্ধবীর সঙ্গে মজা করব, আনন্দ করব। কিন্তু সেটা আর হলো না। স্কুল এসে দেখলাম আমার ২৮ জন বান্ধবী স্কুলে আর আসেনা। মন খারাপ হলো। পরে জানতে পারি তাদের সবার বিয়ে দিয়েছে পরিবার। স্কুলের ৮৫ থেকে ৯০ জনের বিয়ে হয়ে গেছে। জানি না আমার ভাগ্যে কি হবে!’
তানোরে ওসির হস্তক্ষেপে স্কুলছাত্রীর বাল্যবিবাহ বন্ধ
সবকিছুই ঠিকঠাক। সন্ধ্যায় নাবালিকা কন্যার বাড়িতে হাজির হওয়ার কথা বর ও বরযাত্রীর। রান্না ও আয়োজন শেষ প্রায়। অপেক্ষা শুধু বিয়ের। বর ও কাজি আসার অপেক্ষায় তখন বাড়ির সবাই। তবে বর-কাজি নয় অসলো পুলিশ। আর এর সঙ্গেই ভেস্তে গেল সকল আয়োজন। বাল্যবিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেল ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রী। মুচলেকা দিয়ে রক্ষ
নাবালক ছেলের বিয়ে মেনে নেওয়ায় বসতভিটা ছাড়তে হলো তাঁকে
মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলের বিয়ে মেনে নিতেই পারছেন না কৃষক মুজিবর। মেয়েপক্ষ সামাজিকভাবে ক্ষমতাধর। মুজিবর বলেন, একমাত্র ছেলেকে স্বপ্ন ছিল বড় করবো, পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো চাকরি করবে, পরিবারের হাল ধরবে। সব কষ্ট আমার শেষ করে দিল ছেলেটা। ওই মেয়ের বয়সও তো কম, মাত্র এইটে পড়ে। তার পরিবারই বা কেমন করে এটা মেন
সাদা কাগজে স্বাক্ষর করে বিয়ে, বছর ঘুরতেই একইভাবে বিচ্ছেদ
পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছিল গেল বছরের ৩ সেপ্টেম্বর। তবে মেয়ের বয়স কম থাকায় বিয়ের কাবিন ছিল না। অভ্যন্তরীণ কারণে আমাদের সামাজিকভাবে ডিভোর্স হয়েছে। মাতব্বররা দুই লাখ টাকা জরিমানা ধরেছিল। আমি পরিশোধ করেছি।
রাজস্থানের নতুন আইনে বাল্যবিবাহকে বৈধতা দেওয়ার অভিযোগ
ভারতের রাজস্থান বিধানসভায় বাধ্যতামূলক বিবাহ নথিভুক্তিকরণ (সংশোধনী) বিল ২০২১ পাস হয়েছে। আজ শনিবার বিলটি পাস হয়। এর ফলে এখন থেকে রাজস্থানে শিশু এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের বিবাহও রেজিস্ট্রার করা যাবে।
পাকুন্দিয়ায় দুই বাল্যবিবাহ বন্ধ করলেন ইউএনও
পাকুন্দিয়ায় উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে দুই স্কুলছাত্রীর বাল্যবিবাহ বন্ধ হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে দুই কিশোরীর বিবাহ বন্ধ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী।