অনলাইন ডেস্ক
জাপানে কবুতর হত্যার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত অক্টোবরে রাজধানী টোকিওতে এক ব্যক্তি রাস্তার কবুতরের ঝাঁকের ভেতর গাড়ি চালিয়ে দেন। এতে একটি কবুতর মারা যাওয়ায় গত রোববার (৩ ডিসেম্বর) তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কবুতরের ঝাঁকের ভেতর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নেন। রাস্তার ওপর পাখি থাকায় তিনি রেগে গিয়েছিলেন।
টোকিও পুলিশের এক মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি আৎসুসি ওজাওয়া (৫০) গত মাসে তাঁর গাড়ি দিয়ে একটি মুক্ত কবুতর হত্যা করেছেন। এটি কোনো প্রতিযোগিতা বা শিকারের প্রাণী ছিল না। বন্য প্রাণী সুরক্ষা আইন লঙ্ঘন করায় গত রোববার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, ট্রাফিকের সবুজ বাতি জ্বলে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালান এবং রাস্তায় থাকা কবুতরের ঝাঁকের ভেতর দিয়ে চালিয়ে নেন।
ইঞ্জিনের শব্দে চমকে ওঠা এক পথচারী পরে এ সম্পর্কে পুলিশকে জানান।
প্রতিবেদন অনুসারে, টোকিও পুলিশ একজন প্রাণিচিকিৎসকের সহায়তায় কবুতরটির ময়নাতদন্ত করেছে। ময়নাতদন্তে পাখির মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ‘ট্রমাটিক শক’ বা আকস্মিক চাপ।
ওজাওয়া পুলিশকে বলেন, ‘রাস্তা মানুষের জন্য, তাই কবুতরের উচিত ছিল রাস্তা থেকে দূরে থাকা।’
গ্রেপ্তারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে পুলিশ বলে, পেশাদার চালক হিসেবে তাঁর আচরণ অত্যন্ত ‘ক্ষতিকর’।
ঘটনা নিয়ে মাইক্রো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটারে) মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। এক ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘বাহ্! কবুতরকে গাড়ি চাপা দেওয়ার জন্যও মানুষ গ্রেপ্তার হতে পারে?’ আরেক ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘তিনি শুধু গাড়ির হর্ন বাজালেই পারতেন। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করাটা সীমা লঙ্ঘন।’
জাপানে কবুতর হত্যার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত অক্টোবরে রাজধানী টোকিওতে এক ব্যক্তি রাস্তার কবুতরের ঝাঁকের ভেতর গাড়ি চালিয়ে দেন। এতে একটি কবুতর মারা যাওয়ায় গত রোববার (৩ ডিসেম্বর) তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কবুতরের ঝাঁকের ভেতর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নেন। রাস্তার ওপর পাখি থাকায় তিনি রেগে গিয়েছিলেন।
টোকিও পুলিশের এক মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি আৎসুসি ওজাওয়া (৫০) গত মাসে তাঁর গাড়ি দিয়ে একটি মুক্ত কবুতর হত্যা করেছেন। এটি কোনো প্রতিযোগিতা বা শিকারের প্রাণী ছিল না। বন্য প্রাণী সুরক্ষা আইন লঙ্ঘন করায় গত রোববার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, ট্রাফিকের সবুজ বাতি জ্বলে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালান এবং রাস্তায় থাকা কবুতরের ঝাঁকের ভেতর দিয়ে চালিয়ে নেন।
ইঞ্জিনের শব্দে চমকে ওঠা এক পথচারী পরে এ সম্পর্কে পুলিশকে জানান।
প্রতিবেদন অনুসারে, টোকিও পুলিশ একজন প্রাণিচিকিৎসকের সহায়তায় কবুতরটির ময়নাতদন্ত করেছে। ময়নাতদন্তে পাখির মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ‘ট্রমাটিক শক’ বা আকস্মিক চাপ।
ওজাওয়া পুলিশকে বলেন, ‘রাস্তা মানুষের জন্য, তাই কবুতরের উচিত ছিল রাস্তা থেকে দূরে থাকা।’
গ্রেপ্তারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে পুলিশ বলে, পেশাদার চালক হিসেবে তাঁর আচরণ অত্যন্ত ‘ক্ষতিকর’।
ঘটনা নিয়ে মাইক্রো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটারে) মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। এক ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘বাহ্! কবুতরকে গাড়ি চাপা দেওয়ার জন্যও মানুষ গ্রেপ্তার হতে পারে?’ আরেক ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘তিনি শুধু গাড়ির হর্ন বাজালেই পারতেন। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করাটা সীমা লঙ্ঘন।’
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
২ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৩ দিন আগে