অস্ট্রেলিয়া: উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও জনপ্রিয় পর্যটন ব্যবস্থা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়। দেশটিতে অপরাধের হার কম। তবে বক্স জেলিফিশ, কুমির, বিষধর সাপ ও মাকড়সা থেকে পর্যটকদের সতর্ক থাকতে হয়।
কানাডা: নিরাপত্তা, মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য ও সুসংগঠিত স্বাস্থ্যসেবার জন্য জনপ্রিয় কানাডা। কম জনঘনত্বের দেশ হওয়ায় এখানে অপরাধের হার স্বাভাবিকভাবেই কম।
ডেনমার্ক: শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা রয়েছে দেশটিতে। ডেনমার্কের ‘হুগে’ সংস্কৃতি সব সময় পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
জার্মানি: জার্মানি সুশৃঙ্খল ও সুপ্রশাসনের জন্য খ্যাত, দেশটির শহরগুলো পর্যটকদের জন্য বেশ নিরাপদ। যেখানে শহর ও গ্রাম উভয়ই নিরাপদ এবং আদর্শ ভ্রমণ গন্তব্য।
আইসল্যান্ড: ভ্রমণের ক্ষেত্রে নিরাপদ দেশ হিসেবে শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড। কম অপরাধের হার, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্যসেবার জন্য দেশটি সব সময় প্রশংসিত।
আয়ারল্যান্ড: চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা ও পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য তালিকায় আয়ারল্যান্ডের অবস্থান চতুর্থ। এ দেশে দর্শনার্থীদের গ্রামীণ এলাকায় গাড়ি চালানোর বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
জাপান: কম জনসংখ্যার দেশ জাপান বিশ্বের নবম ও এশিয়ার সবচেয়ে নিরাপদ ভ্রমণ গন্তব্য। ইংরেজিভাষীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় পর্যটকেরা বাড়তি সুবিধা পান দেশটিতে।
নিউজিল্যান্ড: নিউজিল্যান্ড ভ্রমণের জন্য ‘গুড রেপুটেশন’ থাকতে হয়। এ কারণে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা কম। ফলে অপরাধের হারও কম। এ দেশে ভ্রমণে গেলে মধু, তাজা ফল বা গাছপালা সঙ্গে নেওয়া যাবে না।
নরওয়ে: নরওয়ের রাজধানী অসলো ইউরোপের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া পুরো দেশটি পর্যটকদের জন্য নিরাপদ ও পরিকল্পিত।
পর্তুগাল: দেশটির প্রধান অর্থনৈতিক খাত পর্যটনশিল্প। তাই এদিকে সরকারের নজর সব সময় তীক্ষ্ণ। অপরাধের হার কম থাকায় পর্যটকদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে দেশটি।
স্পেন: পর্যটকদের চাপ ভালোভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম স্পেন। দেশটি সবার জন্য নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল।
সুইডেন: নিরাপত্তা ও জীবনযাত্রার মান খুবই উন্নত। জরিপে নারীদের মতে, সুইডেনকে বিশ্বের অন্যতম নিরাপদ দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সুইজারল্যান্ড: রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, দক্ষ পাবলিক সার্ভিস ও উচ্চমানের স্বাস্থ্যসেবার জন্য বিখ্যাত। প্রধান শহরগুলো বৈশ্বিক নিরাপত্তা সূচকে ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ স্কোর করেছে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিভাগে দেশটি এগিয়ে রয়েছে।
যুক্তরাজ্য: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও উন্নত জীবনযাপনের জন্য যুক্তরাজ্য সব সময় জনপ্রিয়। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ অনুযায়ী, বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে কম অপরাধ হয় যুক্তরাজ্যে।