আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রশ্ন: আমার বয়স ৪৫ বছর। আমি গত মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় একমাত্র সন্তানকে চিরতরে হারিয়ে কষ্টে পাথর হয়ে গিয়েছি। আমার নিজেকে খুব নিঃস্ব মনে হচ্ছে। আমি ঘরের কোনো কাজ ঠিকমতো করতে পারছি না। মানসিকভাবে আমি কীভাবে ভালো থাকতে পারি?
শিমুল, কাপ্তাই
উওর: প্রিয় মানুষের মৃত্যু মেনে নেওয়া খুব কষ্টের। এই কষ্ট মোকাবিলা করা খুব কঠিন এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার উপায় খুঁজে পেতে আপনার কিছু সময় লাগতে পারে। এখন নিজেকে সময় দিন এবং প্রয়োজন হলে একজন পেশাদার মনোবিজ্ঞানীর সাহায্য নিতে পারেন। এ ছাড়া এ সময় আপনি আপনার সন্তানের সঙ্গে থাকা সুন্দর স্মৃতিগুলো মনে করতে পারেন। সম্ভব হলে কিছুদিনের জন্য আপনার ভালো লাগে এমন জায়গায় যেতে পারেন। মনের শান্তির জন্য পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। পর্যাপ্ত ঘুম, সুষম খাদ্য এবং ব্যায়ামের মতো স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অনুশীলন করতে পারেন। প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটান বা এমন কাজ করুন, যা আপনাকে আনন্দ দেয়। মনে রাখবেন, এই কঠিন সময়ে আপনার এমন অনুভূতি হওয়া স্বাভাবিক। প্রয়োজনে একজন প্রফেশনাল মনোবিজ্ঞানী বা সাইকোথেরাপিস্টের সহযোগিতা নিতে ভয় পাবেন না।
পরামর্শ দিয়েছেন: নাঈমা ইসলাম অন্তরা, সাইকোলজিস্ট ও ট্রেইনার
প্রশ্ন: আমার বয়স ৪৫ বছর। আমি গত মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় একমাত্র সন্তানকে চিরতরে হারিয়ে কষ্টে পাথর হয়ে গিয়েছি। আমার নিজেকে খুব নিঃস্ব মনে হচ্ছে। আমি ঘরের কোনো কাজ ঠিকমতো করতে পারছি না। মানসিকভাবে আমি কীভাবে ভালো থাকতে পারি?
শিমুল, কাপ্তাই
উওর: প্রিয় মানুষের মৃত্যু মেনে নেওয়া খুব কষ্টের। এই কষ্ট মোকাবিলা করা খুব কঠিন এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার উপায় খুঁজে পেতে আপনার কিছু সময় লাগতে পারে। এখন নিজেকে সময় দিন এবং প্রয়োজন হলে একজন পেশাদার মনোবিজ্ঞানীর সাহায্য নিতে পারেন। এ ছাড়া এ সময় আপনি আপনার সন্তানের সঙ্গে থাকা সুন্দর স্মৃতিগুলো মনে করতে পারেন। সম্ভব হলে কিছুদিনের জন্য আপনার ভালো লাগে এমন জায়গায় যেতে পারেন। মনের শান্তির জন্য পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। পর্যাপ্ত ঘুম, সুষম খাদ্য এবং ব্যায়ামের মতো স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অনুশীলন করতে পারেন। প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটান বা এমন কাজ করুন, যা আপনাকে আনন্দ দেয়। মনে রাখবেন, এই কঠিন সময়ে আপনার এমন অনুভূতি হওয়া স্বাভাবিক। প্রয়োজনে একজন প্রফেশনাল মনোবিজ্ঞানী বা সাইকোথেরাপিস্টের সহযোগিতা নিতে ভয় পাবেন না।
পরামর্শ দিয়েছেন: নাঈমা ইসলাম অন্তরা, সাইকোলজিস্ট ও ট্রেইনার
চীন, রাশিয়া কিংবা ইউরোপের গণপরিবহনে পাঠকদের প্রায়ই মগ্ন দেখা যায়। জার্মানিতে রাস্তাঘাট ও পার্কে আছে ছোট ছোট লাইব্রেরি। সেখান থেকে যে কেউ বই নিয়ে পড়তে পারেন। জার্মানির এমন দৃশ্যের মনোজ্ঞ বর্ণনা নিজের ফেসবুক পেজে লিখেছিলেন বাংলাদেশি যুবক মানো বিশ্বাস।
৪ দিন আগেআমার এক কাজিনের মেয়ে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়েন। একদিন কলেজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় এক লোক তাঁকে ভয় দেখিয়ে বাসায় নিয়ে গিয়ে যৌন হেনস্তা করেন। তারপর তাঁর কাছে টাকা দাবি করেন। ওই মেয়ে টাকা দেওয়ার কথা বলে বাড়ি এসে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। এখন কলেজে যেতে ভয় পাচ্ছেন...
৪ দিন আগেগ্রামের পূর্ব-দক্ষিণ প্রান্তে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কের পাশে সাজেদার মৎস্য চাষ প্রকল্প। ২০২২ সালে ২০ শতাংশের পুকুর দিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি। পরে বর্গা নিয়ে আরও ৮০ শতাংশ জমির প্রকল্পে যুক্ত করেছেন। সাজেদার সঙ্গে স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি—সবার শ্রমে তৈরি হয় এক একর আয়তনের প্রকল্প পুকুর। সেই পুকুরে মাছ...
৪ দিন আগেপৃথিবীতে নারীদের এখনো পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী হিসেবে ধরা হয়। তবে নিজের দেশ ও জাতীয় সত্তা এগিয়ে নিয়ে যেতে যুগে যুগে নারীরা নিয়েছিল বিভিন্ন পদক্ষেপ। তাতে শুধু নারীরাই নয়, পুরো দেশ হয়েছে আলোকিত।
৪ দিন আগে