হোম > সারা দেশ > খুলনা

শুধু সংরক্ষণব্যবস্থা না থাকায় পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়: কৃষি বিপণনের ডিজি

­যশোর প্রতিনিধি

প্রকাশ : ০৪ জানুয়ারি ২০২৫, ২২: ৫৬
কর্মশালায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. মাসুদ করিম। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাংলাদেশ কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. মাসুদ করিম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শুধু সংরক্ষণব্যবস্থা না থাকায় পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়।’

আজ শনিবার যশোরে জাতীয় কৃষি বিপণন আইন ও নীতিবিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মশালার সমাপনী পর্বে ডিজি এসব কথা বলেন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর আয়োজিত অনুষ্ঠানে কৃষিপণ্য উৎপাদক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

ডিজি বলেন, দেশে পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৩০০ সংরক্ষণাগার তৈরি করা হয়েছে। সারা দেশে ৯০০ সংরক্ষণাগার তৈরি করা হবে। এগুলো তৈরি হলে কৃষকেরা এখানে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে পারবেন। এতে সারা বছর সংরক্ষণ করে দেশের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে। এমনকি ভবিষ্যতে রপ্তানিও করা যাবে।

ডিজি আরও বলেন, ‘শুধু পেঁয়াজ নয়, আমাদের অনেক কৃষিপণ্য সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের অভাবে কৃষক যৌক্তিক মূল্য পান না। এ জন্য কৃষিপণ্য সংরক্ষণব্যবস্থা ও প্রক্রিয়াজাতকরণের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হচ্ছে। যাতে একটি ফুলকপি ভোক্তাকে মৌসুমের শুরুতে ১০০ টাকায় কিনতে না হয়; আবার ভরা মৌসুমে কৃষককে তিন টাকায় বেচতে না হয়। অর্থাৎ সারা বছর যেন সবজিটি সহনীয় মূল্যে ভোক্তা কিনতে পারেন এবং কৃষক যৌক্তিক মূল্যে বিক্রি করতে পারেন।

ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ পলিসি প্রকল্পের সহায়তায় অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তর খুলনার উপপরিচালক (উপসচিব) শাহনাজ বেগম।

কর্মশালায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন প্রধান কার্যালয়ের সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম।

বক্তব্য দেন যশোরের সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা কিশোর কুমার সাহা ও পলিসি লিংকের সিনিয়র ম্যানেজার আশিক বিল্লাহ।

লাঙল-জোয়াল-মাথাল নিয়ে সমাবেশে ঢল কৃষকের

চাঁদা আদায় করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ১

ছাত্রলীগে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপনের পর ইউপি কার্যালয়ে তালা দিল ছাত্রদল

১৫ মিনিটে ১৮ লাখ টাকার টায়ার চুরির মামলায় ১৫ দিনেও অগ্রগতি নেই