দুর্ঘটনাকবলিত এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের মালিক মো. হাম জামাল দাবি করেছেন, যাত্রীদের থেকে আগুন লেগেছে, যার সূত্রপাত দোতলা থেকে হয়েছে। এরপর তিনতলায় ছড়িয়ে পড়েছে, যার কারণে প্রাণহানির ঘটনা বেশি হয়েছে।
ইঞ্জিন থেকে আগুন লাগার বিষয় নাকচ করে দিয়ে হাম জামাল বলেছেন, মাসখানেক আগে নতুন ইঞ্জিন লাগানো হয়েছে। নতুন ইঞ্জিন লাগানোর পর চারটি ট্রিপ ঢাকা-বরগুনা চলাচল করেছে।
মালিক দাবি করেন, লঞ্চে থাকা অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রপাতির মেয়াদ আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত আছে। অভিযান-১০-এর যাত্রী ধারণক্ষমতা ৯৫০।
তবে বৃহস্পতিবার হওয়ায় লঞ্চে এক হাজারেও বেশি যাত্রী ছিল বলে একাধিক যাত্রী জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ৩০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত অবস্থায় ৭২ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।