এক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
স্বাধীনতার পর থেকে রাষ্ট্র পরিচালনায় যে দল বা জোট এসেছে, তারা কেউই জনগণের স্বার্থ বিবেচনায় নেয়নি। এমনকি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পর্যন্ত এমনভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে, যেখানে রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা জনগণের শাসক ও শোষকে পরিণত হয়েছেন। নতুন
বৈষম্যবিরোধী সফল ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের তিন মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারেরও তিন মাস পূর্ণ হলো। এ কথা ঠিক, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান ছিল মূলত মানুষের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ আর বেদনার বহিঃপ্রকাশ। তবে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেন, এটা দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের ফল। তাঁরা বলার চেষ্টা করেন, আন্দো
আবদুল বারেক সরকার ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসের একজন পিয়ন ছিলেন। কিন্তু ২০১৫ সালে অবসরে গিয়েও এই অফিসের কাজ নিয়ন্ত্রণ করতেন ৫ আগস্ট পর্যন্ত। তিনি হয়েছেন ২০০ কোটি টাকার মালিক! কীভাবে হলেন? তিনি কি আলাদিনের চেরাগ পেয়েছিলেন?
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
আমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
শুভবুদ্ধিসম্পন্ন প্রায় সব মানুষই বর্তমানের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। প্রতিটা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শিক্ষাপদ্ধতি চালু আছে, তাতে ছাত্র-ছাত্রীরা মানসম্পন্ন সুশিক্ষা পাচ্ছে, এমন কথা অনেক গুণীজন বিশ্বাস করেন না।
বাসব রায়রাজনীতি আর অপরাজনীতি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে, যেটা উপলব্ধি করে প্রকাশ করলেই বিপদ আছে নির্ঘাত! সাম্প্রদায়িক আর অসাম্প্রদায়িক মিলেমিশে এক জগাখিচুড়ি কারবার শুরু হয়েছে, যা ক্রমেই দৃশ্যমান এবং চিত্রমানও বটে। এ উপমহাদেশে বাঙালিরা পারে না এমন কাজ নেই; এরা সব পারে, স-ব! এরা হাসতে পারে আবার কাঁদতেও
হায়দার আনোয়ার জুনোর জন্ম ১৯৪৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর কলকাতায়। তাঁদের পৈতৃক বাড়ি নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে। বাবা হাতেম আলী খান ছিলেন একজন প্রকৌশলী। প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ সৈয়দ নওশের আলী ছিলেন তাঁর নানা। কমিউনিস্ট নেতা হায়দার আকবর খান রনো ছিলেন তাঁর বড় ভাই। স্কুলে পড়াকালীন দুই ভাই বামপন্থী ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যু
৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর থেকে রাজনীতিবিদ, আমলা এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের দুর্নীতির খবর নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। এমনই একজন প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সিলেট জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. ফজলে রব্বে। এর আগে গাজীপুর, বরিশাল ও ঢাকায় কর্মরত ছিলেন তিনি। ওই সব এলাকায় থাকার সময় ফজলে রব্বের নানা অনিয়ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হয়েছে। এর পরও তিনি দমে যাননি। সিলেটে এসেও কমিশন-সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা ঘটনা ঘটে চলেছে। পত্র-পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, পশ্চিমা গণতন্ত্র এখন মুমূর্ষু হয়ে পড়ছে। এর জন্য সরকারগুলোর জনবিচ্ছিন্নতাকে দায়ী করা হচ্ছে। জনগণ অভিজাত রাজনৈতিক শ্রেণির কাছ থেকে তাদের পাওনা কড়ায়-গন্ডায় বুঝে নিতে চাইছে।
বিশ্বের সেরা এবং সবচেয়ে সুন্দর জিনিসগুলো দেখা বা ছোঁয়া যায় না। এগুলো অবশ্যই হৃদয় দিয়ে অনুভব করে নিতে হয়। এর নাম অনুভূতি। মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তির একটি হচ্ছে অনুভূতি। এটি না থাকলে আপনি যে বেঁচে আছেন, তার প্রমাণ থাকে না। অনুভূতি আমাদের অস্তিত্ব, আমাদের জাগরণের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
আমাদের দৈনন্দিন কথোপকথনে অতিপরিচিত ব্যবহৃত শব্দ হলো ‘ফাঁকতাল’। কমবেশি আমরা সবাই শব্দটির সঙ্গে পরিচিত। পরিস্থিতির প্রসঙ্গভেদে উল্লিখিত শব্দটি আমরা কোনো ব্যক্তির কার্যসিদ্ধির প্রসঙ্গে অবতারণা করি, যেটি স্পষ্টতই কোনো ব্যক্তির নেতিবাচক আচরণগত দিকের প্রতি ইঙ্গিত করে।
১৮৬৭ সালের ২৮ অক্টোবর উত্তর আয়ারল্যান্ডে মেরি ইসাবেল নোবেল ও স্যামুয়েল রিচমন্ড নোবেলের ঘর আলো করে জন্ম নেন মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল। ছোটবেলায়ই পিতার কাছে মার্গারেট এলিজাবেথ এই শিক্ষা পান যে, মানবসেবাই ঈশ্বরসেবা। পিতার কথা তাঁর জীবনে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছিল।