ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও মানুষ ধীরে ধীরে ক্যাশলেস লেনদেনের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে, যা অর্থনীতির আধুনিকায়নের পথে গুরুত্বপূর্ণ একটি অগ্রগতি। এটি শুধু সময় সাশ্রয় করে না, বরং নিরাপদ, স্বচ্ছ ও কার্যকর অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
সিটি ব্যাংক ২০০৪ সালে প্রথম ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে এবং ২০০৯ সালে আমেরিকান এক্সপ্রেস (অ্যামেক্স) কার্ড ইস্যুয়ার ও অ্যাকুয়ারার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাউঞ্জ-সুবিধা চালু করার মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড খাতে উদ্ভাবনী সেবা প্রদান করে, যা সিটি ব্যাংককে শীর্ষ স্থানে নিয়ে আসে। বর্তম
ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
ক্রেডিট কার্ডের জগতে প্রতিযোগিতার ছড়াছড়ি। সেখানে কীভাবে ঢাকা ব্যাংক তার অবস্থান ধরে রেখেছে, ভবিষ্যৎ কী পরিকল্পনা, জানিয়েছেন ঢাকা ব্যাংকের এমডি শেখ মোহাম্মদ মারুফ। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার...
ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর পর মাস্টারকার্ড এখন কোন অবস্থানে রয়েছে, গ্রাহকের সেবার মান ও নিরাপত্তার ধরন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন
ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
রমজান মাসজুড়ে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ ছাড় ইসলামী ব্যাংক ‘খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড’ নামে একটি আধুনিক, নিরাপদ এবং ব্যয়সাশ্রয়ী ক্রেডিট কার্ড পরিষেবা প্রদান করছে, যা শরিয়াহ্ভিত্তিক। এই কার্ডের তিনটি ধরন রয়েছে: ভিসা/মাস্টারকার্ড গোল্ড, ভিসা/মাস্টারকার্ড প্লাটিনাম...
ক্রেডিট কার্ড নিয়ে বিশেষ আয়োজন
ইউসিবি বাংলাদেশের ক্রেডিট কার্ড বাজারে শীর্ষ স্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতম, যেখানে প্রায় ১০ লাখ গ্রাহক রয়েছে এবং সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। আধুনিক অফার ও উন্নত গ্রাহকসেবাই এই প্রবৃদ্ধির মূল কারণ।
কয়েক বছর ধরে মানহার কাছে ঈদ মানেই বিকাশ-এ পাওয়া সালামি। চট্টগ্রাম থেকে বড় চাচা, যশোর থেকে তারিক ভাই, কুষ্টিয়া থেকে বড় মামি—সবাই ঈদে বিকাশ-এ সালামি পাঠিয়ে দেন। এমনকি ঢাকায় যারা আছে, তাদের কাছ থেকেও বিকাশ-এ ই-সালামি পায় মানহা। ঈদ আসতে এখনো বাকি, তবে আগে থেকেই প্রস্তুত সে। এবার কেবল সালামি পাওয়া নয়, ছে
একটা সময় ছিল, যখন কোনো সচ্ছল ও দানশীল ব্যক্তি কাকে দান করবেন, তা খুঁজে পেতেও দ্বিধায় পড়ে যেতেন। কিন্তু দাতা ও গ্রহীতার মাঝে সেই দূরত্ব এখন আর বাধা নয়। এই রূপান্তরের অগ্রভাগে রয়েছে বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশন। সম্প্রীতির ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ এই দেশে বিকাশ-এর মতো প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে মানবিক ও সামাজিক সহায়তা প
বছর কয়েক আগে পরিবারের সবার কেনাকাটা করতে গিয়ে টাকা হারিয়ে ফেলার স্মৃতি এখনো ভুলতে পারেননি তানভীর। তাই, ঈদ এলেই সব তিনি এখন কোনো ক্যাশ টাকা বহন না করেই সম্পূর্ণ কেনাকাটা করেন। “এখন আমি আর রিস্ক নিই না। বিকাশ ওয়ালেট থেকেই সব কেনাকাটা করি, টাকা না থাকলে রয়েছে অ্যাড মানি সুবিধা।”
স্বামীর পাঠানো রেমিটেন্সে দুই সন্তান আর শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে এখন খুব স্বাচ্ছন্দ্যেই দিন পার করছেন কুমিল্লার পাচথুবি ইউনিয়নের রোজিনা ইয়াসমিন। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে কাজ করছেন তাঁর স্বামী। প্রতি মাসের শুরুতেই টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি, আর সেই টাকা ঘরে বসেই পেয়ে যান হাতের মুঠোয় থাকা বিকাশ অ্যাকাউন্টে।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
তত্ত্বগতভাবে সেক্যুলারিজমের ধারণা কয়েক শতাব্দী ধরে পাশ্চাত্যে এবং তারপরে প্রাচ্যে বিকাশ লাভ করেছে। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে, বিশেষ করে বাংলাদেশে বাস্তব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে সেক্যুলারিজমের স্বীকৃতি বঙ্গবন্ধুরই অবদান। শেখ মুজিব বাস্তব ঘটনাবলি দেখে উপলব্ধি করেছিলেন, সাম্প্রদায়িকতা, জাতিব
যাঁরা দূরবর্তী লক্ষ্যনির্ভর ভবিষ্যৎ দেখতে পান, তাঁরা ভিশনারি বা দূরদর্শী। বর্তমানের ওপর দাঁড়িয়ে তাঁরা ভবিষ্যৎকে দেখেন। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধীসহ যাঁরা স্বাধীনতা ও মানুষের মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা শোনার জন্য সকাল থেকেই রেসকোর্স ময়দানে জমায়েত হতে থাকে হাজার হাজার মানুষ। শুধু ঢাকা শহর নয়, আশপাশের এলাকা থেকেও আসতে থাকে জনতার স্রোত। বঙ্গবন্ধু যখন সভামঞ্চে এসে উপস্থিত হন, তখন রেসকোর্স পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। এটা এখন সবারই জানা যে স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য একদিকে