বিস্ফোরণের ৩৭ ঘণ্টা পার হলেও বিএম কনটেইনার ডিপোতে এখনো আগুনের ধোয়া দেখা যাচ্ছে।
ডিপোতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন।
আগুনের পাশাপাশি ভেতরে প্রচুর পরিমাণ ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
আপনজনের মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে স্বজনদের কান্না।
কাছের মানুষের মৃত্যুর খবর শুনে অশ্রুসিক্ত স্বজন।
বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধরা হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন।
বাবার খোঁজ পেতে হাসপাতালে ডিএনএ নমুনা দিতে এসেছে সাত মাসের শিশু ফাইজা রহমান।
ডিপোর ভেতরে উদ্ধারকারী ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ সম্পর্কিত সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন