Ajker Patrika
হোম > সারা দেশ > ঢাকা

সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের নতুন তারিখ ৩১ আগস্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের নতুন তারিখ ৩১ আগস্ট

অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় অনলাইন জুয়া ক্যাসিনো কারবারের প্রধান আসামি ব্যবসায়ী সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে তিন ব্যাংক কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ আগামী ৩১ আগস্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বুধবার এ মামলায় সাক্ষ্যদাতারা হলেন—সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ, সিটি ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক সাব্বির আহমেদ খান ও রেবেকা সুলতানা। এ নিয়ে এই মামলায় ১৮ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিলেন। সাক্ষ্য গ্রহণের সময় সেলিম প্রধানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আবার তাঁকে কারাগারে ফেরত নেওয়া হয়। আদালত পরে আগামী ৩১ আগস্ট পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। 

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর দুদক উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এই মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে ১২ কোটি ২৭ লাখ ৯৫ হাজার ৭৫৪ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়। এই উপপরিচালকই মামলাটি তদন্ত করে শেষ পর্যন্ত তাঁর নামে মোট ৫৭ কোটির বেশি টাকার অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পান। এর আগে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সেলিম প্রধান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হন। পরে গত বছরের ৩১ অক্টোবর আদালত সেলিমের উপস্থিতিতে অভিযোগ গঠন করেন। 

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, দুর্নীতির মাধ্যমে ও ক্যাসিনো খেলে সেলিম প্রধান মোট ৫৭ কোটি ৪১ লাখ ৪৮ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এর মধ্যে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ৩৫ কোটি ৪১ লাখ ৯৭ হাজার টাকার। ক্যাসিনো খেলে অর্জিত ২১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা পাচার করেছেন থাইল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রে। 

সেলিম জাপান-বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং পেপারসের চেয়ারম্যান। এই কোম্পানিতে তাঁর ৪০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ৬৯ হাজার শেয়ারের বিপরীতে এখানে বিনিয়োগ দেখানো হয়েছে ৬৯ লাখ টাকা। তবে সেলিম প্রধানের নামে শেয়ার মানি ডিপোজিট পাওয়া গেছে ২৩ কোটি ৫৫ লাখ ৮৪ হাজার ৬৫০ টাকা। এই টাকা তিনি অর্জন করেছেন অবৈধভাবে। 

প্রিন্টিং পেপারস কোম্পানি ২০১০ সালে মুনাফা করে ২৯ লাখ ৩৩ হাজার ৮৫৩ টাকা। ২০১১ সালে মুনাফা করে ১ কোটি ৪৬ লাখ ২১ হাজার ৭২ টাকা। এখান থেকে ২০১১-১২ অর্থবছরে ৮ কোটি টাকা ঋণ নেন বলে সেলিম প্রধান তাঁর ব্যক্তিগত আয়কর নথিতে উল্লেখ করেছেন। তবে এই কোম্পানি থেকে কীভাবে ঋণ নিয়েছেন, সে সংক্রান্ত কোনো রেকর্ড নেই তাঁর কাছে। অর্থপাচারের একটি মামলাও তাঁর বিরুদ্ধে বিচারাধীন।

‘আব্বুকে কবর থেকে রিমান্ডে নিয়ে যাক’

থ্রিলারে আগ্রহ তারুণ্যের

মোহাম্মদপুর থানার ওসির অপসারণের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

গাজীপুরে ছিনতাইকারী সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

উত্তরায় দুই ছিনতাইকারীকে পিটিয়ে পদচারী-সেতুতে ঝোলাল জনতা

ডেমরায় এলাকাবাসীর সঙ্গে যুবদলের সংঘর্ষ, আহত ৮

ঢাকার কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

জুলাই-আগস্টের ২ মামলায় ব্যারিস্টার সুমনের জামিন নামঞ্জুর

নিপীড়নবিরোধী গণপদযাত্রায় পুলিশের বাধার প্রতিবাদে ঢাবিতে মশাল মিছিল

ডিএমপির সাঁড়াশি অভিযানে ঢাকায় এক দিনে গ্রেপ্তার ২৪৮