রাজধানীর খিলগাঁও ত্রিমোহনী এলাকার একটি বাসা থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম ইয়াসিন (২২)। তিনি পেশায় রিকশা চালক ছিলেন।
আজ শনিবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে খিলগাঁও নন্দিপাড়া ত্রিমোহনী এলাকার একটি বাসা থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।
মৃত ইয়াসিনের ভাই মো. শামীম বলেন, তাঁদের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর উপজেলার কলতাপাড়া গ্রামে। বাবার নাম আব্দুস সাত্তার। খিলগাঁও নন্দিপাড়া ত্রিমোহনী মাদবরবাড়ি এলাকায় একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন।
শামীম আরও বলেন, ‘বাবা পল্টনে ভ্যানগাড়ি চালান। মা মোর্শেদা বেগম বাসা বাড়িতে কাজ করেন। ইয়াসিন রিকশা চালাত। সকালে বাসার সবাই যার যার কাজে বের হয়। আরেক ছোট ভাই ও ইয়াসিন বাসায় ছিল। বেলা ১১টার দিকে বাসা থেকে ফোন আসে বড় ভাই ইয়াসিন গলায় ফাঁসি দিয়েছে। দ্রুত বাসায় গিয়ে দেখি ইয়াসিন ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলছে। থানা-পুলিশকে খবর দেই। তবে কী কারণে গলায় ফাঁসি দিয়েছে তা বলতে পারছি না।’
খিলগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এসএম আতাউর রহমান জানান, খবর পেয়ে বেলা সোয়া ১২টার দিকে ত্রিমোহনীর বাসা থেকে ইয়াসিন নামে ওই যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। সে পেশায় রিকশা চালক ছিল। তবে কী কারণে গলায় ফাঁস দিয়েছে তা বলতে পারেনি স্বজনেরা।