হোম > সারা দেশ > ঢাকা

পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই: বিএনপি নেতা আমিনুলসহ ৩ জন কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের পিস্তল, শটগান ও রাইফেল ছিনতাই, ভাঙচুর ও হামলার ঘটনায় পল্টন থানার নাশকতার একটি মামলায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব ও জাতীয় ফুটবলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল হকসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলম তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

অপর দুজন হলেন ঢাকা মহনগর উত্তর যুবদলের সদস্যসচিব সাজ্জাদুল মিরাজ ও গোলাম কিবরিয়া।

সন্ধ্যার আগে এই তিনজনকে আট দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার পুলিশের এসআই ইউসুফ প্রত্যেককে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের পল্টন থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

২ নভেম্বর আদালতের নির্দেশে তিনজনকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ১ নভেম্বর মধ্যরাতে রাজধানীর গুলশানের একটি বাসা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশের অস্ত্র ছিনতাইয়ের ঘটনায় ২ নভেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ৫৫ জনের বিরুদ্ধে বাদী হয়ে পল্টন থানায় মামলা করেন খিলগাঁও থানার উপপরিদর্শক মাহবুবুর রহমান মুন্সি। মাহবুবুর রহমান মহাসমাবেশ উপলক্ষে ওই দিন পল্টন এলাকায় দায়িত্বরত ছিলেন।

এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাসহ অনেক নেতা উপস্থিত হয়ে সরকারবিরোধী ও উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।  কাকরাইল মোড়ের দিকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশ সদস্যদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করতে থাকে।

এরপর নাইটিঙ্গেল মোড়েও বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেলসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ অব্যাহত রাখেন। বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা কাকরাইল, নয়াপল্টন ও বিজয়নগরে ত্রিমুখীভাবে ইটপাটকেলসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ অব্যাহত রাখেন এবং বিজয়নগর হোটেলের নিচে থাকা মোটরসাইকেলসহ স্থাপনা ও রাস্তার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ করে ভীতি সৃষ্টি করেন। 

এতে কয়েকজন পুলিশ অফিসার ও ফোর্স আহত হন। আসামিরা পুলিশের ওপর আক্রমণ করে একটি পিস্তল, দুটি শটগান, একটি চায়নিজ রাইফেল, একটি গ্যাসগান, গুলি ও সরকারি অন্য মালামাল নিয়ে যান।

অপ্রশস্ত সেতুতে ভোগান্তি

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসুর বিরুদ্ধে থানায় জিডি

সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেলের কারখানা পরিদর্শনে ভোক্তা-অধিকারের কর্মকর্তারা

আন্তকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মাইলস্টোন কলেজের সাফল্য

পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

ব্রির ছয় দিনব্যাপী বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালা শুরু

সিরাজদিখানে কুকুরের কামড়ে ৫ শিশুসহ আহত ১৫

সাবেক এমপির নামফলক ভেঙে গণপিটুনি খেলেন শ্রমিক দল নেতা

নাগরপুরে আ.লীগ নেতা কুদরত আলী গ্রেপ্তার

ইসমাইলের মৃত্যু: ডেলটা হেলথ কেয়ারের চিকিৎসকসহ ৫ জন কারাগারে

সেকশন