হোম > সারা দেশ > ঢাকা

বিকল্প ব্যবস্থা ছাড়া বংশালের হরিজনদের উচ্ছেদ না করতে প্রধানমন্ত্রীকে চুন্নুর অনুরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিকল্প ব্যবস্থা ছাড়া বংশালের হরিজনদের উচ্ছেদ না করতে প্রধানমন্ত্রীকে চুন্নুর অনুরোধ করেছেন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে মুজিবুল হক বলেন, ‘হরিজন সম্প্রদায়ের মানুষেরা ঢাকা শহরের কিছু কিছু এলাকায় যুগের পর যুগ, দশকের পর দশক ধরে বসবাস করে সেবা দিয়ে আসছে। আমি সংসদ নেত্রীকে বলব, তাঁদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনা করে বিকল্প ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত তাঁদের যেন উচ্ছেদ করা না হয়।’

আজ বুধবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মুজিবুল হক চুন্নু।

পুরান ঢাকার বংশালের আগাসাদেক রোডের পাশের মিরনজিল্লা কলোনিতে উচ্ছেদ অভিযানের কথা তুলে ধরে চুন্নু বলেন, ‘এখানে প্রায় তিন হাজারের মতো হরিজন সম্প্রদায় বসবাস করেন বহুদিন যাবৎ, যুগের পর যুগ। তাঁরা যে এলাকায় থাকেন সেটা নিয়ে মার্কেট করতে চায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এ মানুষগুলো জায়গার যদিও মালিক নয়। কিন্তু সিটি করপোরেশনের জায়গায় তাঁরা যুগের পর যুগ ধরে আছে, তাঁদের আগে থেকে দাবি ছিল বিকল্প ব্যবস্থা করে যেন তাঁদের উচ্ছেদ করা হয়। কালকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হলে তাঁদের সন্তানেরা রাস্তায় শুয়ে পড়ে। যার জন্য উচ্ছেদ সম্ভব হয়নি। আমি সংসদ নেত্রীকে বলব, তাঁদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনা করে বিকল্প ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত তাঁদের যেন উচ্ছেদ করা না হয়।’

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কমিশনার ওয়াহিদা রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘একজন কর কমিশনার ১৭০ কোটি টাকা (গ্রামীণ ফোনসহ চারটি মোবাইল কোম্পানির) মাফ করে দেয়। এখানে এনবিআরের চেয়ারম্যান, অর্থসচিব ও অর্থমন্ত্রী কোথায়? এগুলো দেখলে সরকারের ইমেজ বাড়বে। দেশের স্বার্থে এটা কঠিনভাবে দেখা উচিত।’

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘গ্রামীণফোনসহ চারটি মোবাইল কোম্পানির সুদ উনি মাফ করে দিয়েছেন। এটা কেমন কথা! তাহলে এনবিআরের চেয়ারম্যান, আর্থিক-ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের সচিব ও অর্থমন্ত্রী কোথায় গেলেন? তাঁরা কি এ খবরটা রাখেন নাই? এ সমস্ত অনিয়ম যে হচ্ছে...।’

মারা যাওয়ার পর আইসিইউয়ের বিলের জন্য লাশ আটকে রাখা হয় উল্লেখ করে মুজিবুল হক বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ স্বল্পতা আছে। ঢাকার বেসরকারি ইউনাইটেড হাসপাতালসহ বড় বড় হাসপাতাল রোগী মারা যাওয়ার পরেও আইসিইউতে নিয়ে আটকে রাখে। দুই-তিন পরে বলে সে নাই (মারা গেছে)। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সুপারভিশন করে এসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে... পত্র-পত্রিকায় নিউজের পরে আমরা বলি, এর দুই একদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে দুই-একদিন অভিযান দেখি। তারপর দেখি ঘুমিয়ে গেছে। আইসিইউ ও লাইফ সাপোর্টের বিষয়টি কঠিনভাবে দেখা প্রয়োজন।’

জাবির মেয়েদের হল থেকে বহিরাগত যুবক আটক

অপ্রশস্ত সেতুতে ভোগান্তি

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসুর বিরুদ্ধে থানায় জিডি

সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেলের কারখানা পরিদর্শনে ভোক্তা-অধিকারের কর্মকর্তারা

আন্তকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মাইলস্টোন কলেজের সাফল্য

পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

ব্রির ছয় দিনব্যাপী বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালা শুরু

সিরাজদিখানে কুকুরের কামড়ে ৫ শিশুসহ আহত ১৫

সাবেক এমপির নামফলক ভেঙে গণপিটুনি খেলেন শ্রমিক দল নেতা

নাগরপুরে আ.লীগ নেতা কুদরত আলী গ্রেপ্তার

সেকশন