Ajker Patrika
হোম > সারা দেশ > ঢাকা

বর্ষবরণে নারীর শ্লীলতাহানি: মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ পেছাল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্ষবরণে নারীর শ্লীলতাহানি: মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ পেছাল

২০১৫ সালের বর্ষবরণের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় বেশ কয়েকজন নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ আবারও পিছিয়ে আগামী ১ সেপ্টেম্বর তারিখ ধার্য করা হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলী এই তারিখ ধার্য করেন।

ওই ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, ‘আজ সোমবার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু কোনো সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির না হওয়ায় নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে।’

এই মামলায় মোট ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে মাত্র নয়জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। এই অবস্থায় গত বছর নভেম্বরে সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন ট্রাইব্যুনাল। মামলার রায়ের তারিখও ধার্য করা হয়। পরে সাক্ষীদের সাক্ষ্য এবং মামলার বর্ণনা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আরও সাক্ষ্য গ্রহণের দরকার।

গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাইব্যুনাল মামলাটি রায়ের পর্যায় থেকে উত্তোলন করে পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে নিয়ে আসেন। এরপর আর সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি।

২০১৫ সালের ওই ঘটনায় সেদিন সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।

মামলার পর ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আট লাঞ্ছনাকারীকে শনাক্ত করা হয়। তাদের ধরিয়ে দিতে এক লাখ টাকা করে পুরস্কারের ঘোষণাও দেন তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।

অন্যদিকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় ডিবি পুলিশকে। ২০১৫ সালের ৯ ডিসেম্বর এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক দীপক কুমার দাস।

প্রতিবেদনে আসামি খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হয়। তবে ওই প্রতিবেদন গ্রহণ না করে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।

২০১৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক ব্যবসায়ী কামালকে একমাত্র আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৭ সালের ১৯ জুন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, তদন্তে আট লাঞ্ছনাকারীর মধ্যে একজনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। অন্য সাতজনকে খুঁজে না পাওয়ায় তাদের চার্জশিটে নাম অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি। তাদের খুঁজে পাওয়া গেলে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হবে। কিন্তু গত ৯ বছরেও এই ধরনের কোনো সম্পূরক অভিযোগপত্র বা চার্জশিট দাখিল করা হয়নি।

কিশোরগঞ্জে শিশু অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, ২ কিশোরসহ গ্রেপ্তার ৩

কমলাপুরে ঘরমুখী মানুষের চাপ, নীলসাগর ট্রেনের সোয়া ১ ঘণ্টা বিলম্ব

ঢাকায় চাঁদাবাজি চরমে

জুতার দোকানে ভিড়

শ্রমিক অবরোধে শ্রীপুরে যাত্রী ভোগান্তির শঙ্কা

এবারের বৈশাখ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: চারুকলার শিক্ষার্থীরা

খুলনায় কর কর্মকর্তা ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্র তৈরির সুযোগ হয়েছে: যুব বাঙালি

এতিম শিশুদের মধ্যে ঈদ আনন্দ ছড়াল ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট

র‍্যাব-ম্যাজিস্ট্রেট-ছাত্র পরিচয়ে ধানমন্ডিতে ডাকাতি, ২৫ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট