Ajker Patrika
হোম > সারা দেশ > খুলনা

চুয়াডাঙ্গা কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গোপনে নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ

প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা

চুয়াডাঙ্গা কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গোপনে নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনার কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গোপনে নিয়োগ–বাণিজ্য হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ১৯ জুলাই (সোমবার) পরীক্ষার মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকের ভাতিজা লিয়াকত আলীর ছেলে আসাদ হোসেনকে সহকারী শিক্ষক পদে, মহিদুল ইসলাম ওরফে মনাকে পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও বীথি খাতুনকে আয়া পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগ সম্পর্কে জানেন না বলে অভিযোগ করেছেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা।

বিদ্যালয়ের বিদ্যোৎসাহী সদস্য আজিজুল হাকিম, হাসান আলী, মহিলাবিষয়ক সদস্য রেসমিনা খাতুন ও সদস্য আব্দুর রশিদ অভিযোগ করে বলেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শিক্ষকদের বেতন ও বিদ্যালয়ে সাইকেল স্ট্যান্ড মেরামতের কথা বলে সদস্যদের কাছ থেকে রেজল্যুশনে স্বাক্ষর নেন প্রধান শিক্ষক মাহাফুজুল হক মিন্টু।

কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদের কাছে নিয়োগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমিও বিষয়টি শুনেছি, তবে প্রধান শিক্ষকই ভালো জানেন।’

ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইছাহক আলী বলেন, ১৯ তারিখ পরীক্ষা নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাকি সবকিছু প্রধান শিক্ষক জানেন। নিয়মানুযায়ী নিয়োগ দিতে হলে ম্যানেজিং কমিটির সভা ডাকতে হবে। এই সভায় কয়জন নিয়োগ হবে, তার সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং ওই দিনই পেপার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়ে একটি জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। এ ছাড়া একটি বাছাই কমিটি করবে এবং একটি নিয়োগ কমিটি গঠন করতে হবে। এ কমিটিতে বিদ্যালয়ের সভাপতি, ডিজি প্রতিনিধি, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, ম্যানেজিং কমিটির একজন সদস্য ও প্রধান শিক্ষক থাকবেন। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ম্যানেজিং কমিটির সভায় অনুমোদন ও যোগদানের সুপারিশ করবে। এরপর প্রার্থীরা যোগদানের দরখাস্ত করবেন এবং সেই দরখাস্তে বিদ্যালয়ের সভাপতি অনুমোদন দেবেন। এসব প্রক্রিয়া ছাড়াই প্রধান শিক্ষক মাহাফুজুল হক মিন্টু নানা লুকোচুরি করে তাঁর ইচ্ছেমতো মোটা অঙ্কের অর্থ–বাণিজ্য করে নিয়োগ দিয়েছেন বলে ম্যানেজিং কমিটির বেশ কয়েকজন অভিযোগ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।

এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে বিষয়টি জানতে যোগাযোগ করা হলে তাঁর ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান বলেন, ‘আমি এর কিছুই জানি না।’

ওষুধ নেই, সংকট লোকবলেরও

তক্তা দিয়ে চিত্রা নদী পারাপার

ইউএনও দপ্তরের নাজিরকে মারপিট, থানা যুবদলের আহ্বায়ক বহিষ্কার

যশোরে বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষ, আহত ৩

খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৪ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার

মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ: বিক্ষুব্ধ জনতার থানা ঘেরাও, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে ছত্রভঙ্গ

রমজানের প্রথম জুমায় ষাটগম্বুজ মসজিদে মুসল্লিদের ঢল

খুলনায় চালকের গলা কেটে ইজিবাইক ছিনতাই

বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ‘ধর্ষণের’ শিকার শিশু, শ্বশুর ও স্বামী পুলিশ হেফাজতে

সাবেক স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’, খালুর ২ চোখ তুলে নেওয়ার চেষ্টা ক্ষুব্ধ যুবকের