Ajker Patrika
হোম > সারা দেশ > ময়মনসিংহ

ঢল ও বৃষ্টিতে বাড়ছে শেরপুরের নদ-নদীর পানি

শেরপুর প্রতিনিধি

ঢল ও বৃষ্টিতে বাড়ছে শেরপুরের নদ-নদীর পানি

বৃষ্টি ও উজানে ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বাড়ছে শেরপুরের নদ-নদীর পানি। আজ বুধবার পর্যন্ত ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি, সোমেশ্বরী, নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই, চেল্লাখালী, সদর উপজেলার মৃগী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়ছে হু হু করে।

শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, আজ দুপুর পর্যন্ত নালিতাবাড়ী উপজেলার চেল্লাখালি নদী ছাড়া এখনো জেলার সব কটি নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর চেল্লাখালি নদীর পানি বিপৎসীমার ১২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও এখনো সেখানে পানি ফসলি জমিতে প্রবেশ করেনি। তবে মহারশি নদীর পানি বেড়ে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।

মহারশি নদীর কাঁচা বাঁধের একটি স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি বাড়ার গতি অব্যাহত থাকলে যেকোনো মুহূর্তে প্লাবিত হতে পারে ঝিনাইগাতী উপজেলা সদর বাজারসহ কয়েকটি ইউনিয়নের ফসলি জমি ও ঘরবাড়ি।

আবহাওয়া অধিদপ্তর ও জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, আজ সকাল পর্যন্ত শেরপুর জেলায় ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে শেরপুরসহ আশপাশের এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।

শেরপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নকিবুজ্জামান খান বলেন, চেল্লাখালি নদী ছাড়া জেলার বাকি নদনদীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তবে চেল্লাখালির পানিও এখনো লোকালয়ে প্রবেশ করেনি। ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর বাঁধটি অনেক পুরাতন হওয়ায় এক জায়গায় ভেঙে গেছে। সেটি মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত জেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি এবং কোনো ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি।

অধিগ্রহণের জমিতে ঘর-দোকান

ময়মনসিংহে হাইড্রোজ ও ইউরিয়া মিশিয়ে ভাজা হচ্ছে মুড়ি

বাড়ির সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছোট ভাইয়ের লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল বড় ভাইয়ের

ইঞ্জিনে আগুন, ঢাকা–ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ

মাছি দমনে ‘ফ্রুট ফ্লাই ট্র্যাপ’

মোবাইল নম্বর হ্যাক, ইউএনও পরিচয় দিয়ে ১৫০০ টাকা দাবি

হাট ইজারায় কোটি টাকায় সমঝোতা

জনস্বাস্থ্যের প্রকল্পে দুর্নীতি: জামানতের ৫ গুণ বেশি আদায়

নালিতাবাড়ীতে পৃথক অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

পাহারাদারকে হত্যা করে গরুর খামারে লুট