হোম > সারা দেশ > রাজশাহী

শেরপুরে চাঁদা বন্ধের দাবিতে রিকশা চালকদের বিক্ষোভ

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১৪: ২৫
আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১৪: ২৫
বগুড়ার শেরপুরে চাঁদা বন্ধের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে রিকশা চালকদের বিক্ষোভ। ছবি: আজকের পত্রিকা

বগুড়ার শেরপুরে চাঁদা নেওয়া বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রিকশাচালকেরা। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে এক ঘণ্টাব্যাপী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। পরে চাঁদা তাঁরা বন্ধের আশ্বাসে ফিরে যান।

চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে সব ধরনের চাঁদা তোলা বন্ধ ছিল। কিন্তু গত ১ জানুয়ারি থেকে পৌরসভার টোলের নামে আবারও চাঁদা তোলা শুরু হয়েছে। ছোট রিকশা থেকে ১০ টাকা ও বড় রিকশা থেকে ২৫ টাকা করে তোলা হচ্ছে। তাঁরা সব ধরনের চাঁদা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক তানভীর তুষারসহ রিকশাচালকদের কয়েকজন প্রতিনিধি ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেন। তিনি আগামী বুধবার আলোচনা করার কথা জানান। ওই পর্যন্ত পৌরসভার টোল আদায় বন্ধ রাখার প্রতিশ্রুতি দিলে চালকেরা চলে যান।

বিক্ষুব্ধ রিকশাচালক আনিছুর রহমান বলেন, ‘বিগত সরকারের মতো আবারও পৌরসভার টোলের নামে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে। টাকা না দিলে চাবি কেড়ে নেওয়া হয়।’

রইচ উদ্দিন প্রামাণিক বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে আগের মতোই জুলুম শুরু হয়েছে। টাকা না দিলে ছবি তুলে কোনো এক নেতাকে পাঠায়। পরে দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এসব বন্ধ না হলে আমরা আন্দোলন অব্যাহত রাখব।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা তানভীর তুষার বলেন, ‘আইন অনুযায়ী স্ট্যান্ড ছাড়া সড়কে টোল আদায় করা যাবে না। কিন্তু কোনো স্ট্যান্ড না থাকা সত্ত্বেও পৌরসভা ইজারা দিয়েছে। এখন ইজারাদার অবৈধভাবে রাস্তায় রাস্তায় চাঁদা উত্তোলন করছে। আমরা এসব বন্ধের দাবি করছি।’

এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান বলেন, ‘আগামী বুধবার বেলা ১১টায় ইজারাদার, রিকশাচালক ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত পৌর টোল আদায় বন্ধ থাকবে।’

রাজশাহীতে টিসিবির কার্ডে পণ্য না পেয়ে নারীদের সংবাদ সম্মেলন

বগুড়ায় তালাবদ্ধ বাসার টয়লেট থেকে সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার

ঈশ্বরদীর রূপপুরে ‘অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে’ যুবদলকর্মী গুলিবিদ্ধ

নওগাঁয় ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২ টাকায়, চাষিদের মাথায় হাত