রংপুরের গঙ্গাচড়া যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে অফিস সহকারীর বেতনের টাকা আত্মসাতের অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। আজ মঙ্গলবার যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এ নিয়ে ২০২৩ সালে ২৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘ঝাড়ুদারের বেতনের সাড়ে ৩ লাখ টাকা মেরে দিলেন দুই কর্মকর্তা’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপর রংপুর যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালকের প্রাথমিক তদন্তে অভিযুক্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিস সহকারী মিনু মাইয়ের বকেয়া বেতনের টাকা আত্মসাতের ঘটনার সত্যতা পান। পরে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়ে মহাপরিচালকের কার্যালয়ে প্রতিবেদন পাঠান।
এরই প্রেক্ষিতে গত ৫ মে অভিযুক্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিস সহকারীর ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৪৯৩ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় তাকে চাকরিচ্যুতসহ কেন তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে না মর্মে চিঠি দেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১ ) ড. মো. সাইফুজ্জামান। এতে চিঠি পাওয়ার দশ দিনের মধ্যে তার কাছে জবাব চাওয়া হয়েছে।
এ বিষয় রংপুর জেলা যুব উন্নয়নের উপপরিচালক আব্দুল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেই সময়ে আমরা পত্রিকার প্রতিবেদন এবং অফিস সহকারী মিনু মাইয়ের কথার সত্যতা পেয়ে সেভাবেই প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। এখন হেড অফিস থেকে কী ব্যবস্থা নিবে তারাই ভালো জানেন। আমাদের বলার কিছু নেই।’