মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুরে কোরবানির জন্য লালন করা গরু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষি ও খামারিরা। কারণ উপজেলায় চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত প্রায় ৬২ হাজার গরু লালন করা হয়েছে। অথচ কোরবানির জন্য প্রয়োজন মাত্র ৩০ হাজার গরু। আজ শনিবার মিঠাপুকুর কলেজ মাঠ ও রোববার শঠিবাড়ি হাটে শেষ হবে কোরবানির পশুর কেনাবেচা।
পশু সম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ঈদুল আজহা উপলক্ষে এ উপজেলায় ৬২ হাজার গরু লালন করা হয়েছে। অপরদিকে কোরবানির জন্য প্রয়োজন মাত্র ৩০ হাজার গরু। এ বছর চাহিদার তুলনায় পশুর হাটগুলোতে গরু–ছাগলের আমদানি বেশি। সেই তুলনায় ক্রেতা খুব কম।
একাধিক খামারি ও চাষি জানান, কাঙ্ক্ষিত দাম পাচ্ছেন না। লালন–পালনের খরচ তোলা নিয়ে চিন্তার মধ্যে আছেন তাঁরা। তবে দাম নাগালের মধ্যে থাকায় খুশি ক্রেতারা।
হাট ইজারাদারের প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপুল বলেন, ‘৭০ থেকে ৯০ হাজার এবং ৯০ থেকে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা দামের গরু বেচাকেনা বেশি হচ্ছে।’
মিঠাপুকুর কলেজ মাঠে ঘুরে দেখা যায়, কোরবানির পশুর হাটে গরু–ছাগল নিয়ে আসেন কৃষক ও খামারিরা। ক্রেতা কম। বেলা দেড় টা পর্যন্ত বেচাকেনা হয়নি।