নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বলেছেন, ‘পাট আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল, কিন্তু আমাদের গর্বের পাট অনেকটা হারিয়ে গিয়েছিল। তবে বর্তমান টেকসই উন্নয়নের যুগে বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। পরিবেশবান্ধব পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার মতিঝিলে বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমএ) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘পাটশিল্পের বেসরকারি খাতের উদ্যোগকে আরও উৎসাহিত করা হবে। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে সফল হতে পারব।’
সম্প্রতি জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে অনুষ্ঠিত আম্বিয়ান্তে ফেয়ারে অংশগ্রহণ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মেলায় বাংলাদেশ, ভারতসহ অন্যান্য দেশের স্টল পরিদর্শন করেছি। বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশের পাটজাত পণ্যের ডিজাইন ও নিউ ট্রেন্ড দেখেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি খুবই আশ্চর্যজনকভাবে লক্ষ করেছি, আমাদের অনেক উদ্যোক্তা চমৎকার পরিবেশবান্ধব পণ্যসামগ্রী নিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করেছে। এ মেলায় অংশগ্রহণের ফলে আমি আত্মবিশ্বাসী হয়েছি। মেলার অভিজ্ঞতা বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।’