Ajker Patrika
হোম > অর্থনীতি

ফল আমদানিতে বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি

অনলাইন ডেস্ক

ফল আমদানিতে বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি
পাকিস্তান থেকে ফল আমদানিতে বড় সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ীরা। ছবি: সংগৃহীত

ফল আমদানিতে বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন সংগঠনের সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম।

সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ফলমূল কোনো বিলাসবহুল পণ্য নয়। প্রতিটি মানুষের অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ফলমূল খাওয়াও খুবই জরুরি। কিন্তু হঠাৎ করে ফলমূলকে বিদেশি পণ্য হিসেবে দেখিয়ে অধিক মাত্রায় শুল্ক আদায় করা হচ্ছে। এতে মানুষের পুষ্টির ঘাটতি হচ্ছে।’

সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রতি কেজি আপেল, মাল্টা ও কমলায় শুল্ক দিতে হচ্ছে ১২০ টাকা। যা দুই বছর আগে ছিল মাত্র ৪০ টাকা। সম্প্রতি এসব ফল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। এতে প্রতি কনটেইনার ফল আমদানিতে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা বর্ধিত শুল্ক দিতে হচ্ছে।’

ফল আমদানিকারকেরা জানান, দেশে প্রায় ৫০০-৬০০ ফল আমদানিকারক রয়েছে। পাইকারি ব্যবসায় আছে ৫০ থেকে ৬০ হাজার। আর খুচরা ব্যবসায়ী রয়েছেন ৫ থেকে ৬ লাখ। এসব ব্যবসায় প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে প্রায় ৩০ লাখ লোকের জীবিকা নির্বাহ হচ্ছে।

হাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহার আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে করা না হলে, দেশের সীমান্ত এলাকায় সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হবে।’

তৃতীয় বছরে পা দিল ‘কই তে’ বাংলাদেশ

সার্কুলার ইকোনমি নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক, ইআইবি ও ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুলের বিশেষ প্রশিক্ষণের আয়োজন

‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তার’ সাফল্য উদ্‌যাপন করল জিপি অ্যাক্সিলারেটর

বাটার ‘স্টারলাইট’ কালেকশনের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন হোক আরও জমজমাট

এক হাজার টন ইলিশ নিতে চায় চীন

বৈদেশিক ঋণ: প্রতিশ্রুতি ও ছাড় কম, পরিশোধ বেশি

রোজার বাজারে পুরোনো দৃশ্য

বে-টার্মিনাল দেশের জন্য গেম চেঞ্জার প্রকল্প

আগাম তরমুজে ভরছে বাজার

বেক্সিমকোর ১৪ কারখানার ৩৩২৩৪ কর্মী ছাঁটাই, পাওনা পরিশোধে ৫২৫ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার