Ajker Patrika
হোম > অর্থনীতি

কৃষিপণ্যের শক্তিশালী অবস্থান তৈরিতে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে: বাণিজ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষিপণ্যের শক্তিশালী অবস্থান তৈরিতে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে: বাণিজ্যমন্ত্রী

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাংলাদেশি কৃষিপণ্যের শক্তিশালী অবস্থান নিশ্চিত করতে সরকার এ খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। দেশের দরিদ্র কৃষকদের জন্য কৃষি খাতের লাভজনক বাণিজ্যিকীকরণের চেষ্টাও করছে সরকার। আজ বুধবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ কথা বলেন। 

ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে ‘বাংলাদেশ ট্রেড ফেসিলিটেশন প্রজেক্ট’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের ইউএসডিএ এগ্রিকালচারাল আ্যাটাশে মেগান ফ্রানসিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার, বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, ল্যান্ড ও লেকস ভেঞ্চার ৩৭–এর নির্বাহী পরিচালক জন এলেনবার্গার। 

দেশে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিশ্চিত করা, নিরাপদ ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। বাংলাদেশের কৃষিখাতে সহায়তায় প্রকল্প গ্রহণের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাংলাদেশি কৃষিপণ্যের শক্তিশালী অবস্থান নিশ্চিত করার কাজে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এ সহায়তা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি। কৃষিপণ্যের বাণিজ্য পদ্ধতির আইনি ও কাঠামোগত সংস্কার, পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিতকরণের জন্য পরীক্ষা পদ্ধতির উন্নয়ন, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত পণ্য সংরক্ষণে অবকাঠামো তৈরি ও উন্নয়নে বাংলাদেশ ট্রেড ফেসিলিটেশন প্রজেক্ট সহায়ক হবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বিশ্ববাণিজ্যে বাংলাদেশি কৃষিপণ্যের শক্তিশালী অবস্থান তৈরি হবে।’ 

মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার বলেন, বাংলাদেশের বন্দরগুলোতে নতুন নতুন হিমাগার স্থাপন করা দরকার। বাংলাদেশের পচনশীল পণ্যের আমদানি-রপ্তানি সহায়ক অবকাঠামো সৃষ্টিতে প্রকল্পটির অবদান থাকবে। 

প্রায় ২ কোটি ৭৪ লাখ ডলার ব্যয়ের এ প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার ট্রেড ফেসিলিটেশন অ্যাগ্রিমেন্ট সহায়তা করবে, যা বাংলাদেশি পণ্যের বিশ্ববাজারে প্রবেশে সহায়তা এবং আমদানি ব্যয় ও সময় হ্রাসে সহায়ক হবে। এ ছাড়া অবকাঠামোগত সংস্কার এবং এ খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। পাঁচ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কৃষিবিষয়ক সংস্থা ইউএসডিএ আর্থিক সহায়তা দেবে। ২০২০ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে ল্যান্ড অ্যান্ড লেকস ভেঞ্চার ৩৭। 

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আবুল কাশেম খান, বাংলাদেশ ট্রেড ফেসিলিটেশন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মিকায়েল প্রমুখ।

পাকিস্তান থেকে প্রথম চালের জাহাজ ভিড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে

উচ্ছৃঙ্খল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অপ্রীতিকর ঘটনার সৃষ্টি করেছে: বিএসইসি চেয়ারম্যান

এক কার্গো এলএনজি, ১০ হাজার টন মসুর ডাল ও ৩০ হাজার টন সার আমদানির সিদ্ধান্ত

ভারতীয় এলওসি প্রকল্প অব্যাহত থাকবে: অর্থ উপদেষ্টা

তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের প্রস্তুতি, ৩২টি যন্ত্রের প্রদর্শনী করল বিমান

ট্রাম্পের শুল্কনীতি: ভুগবে মার্কিনরা, লাভবান হতে পারে যেসব দেশ

সেনাবাহিনীর পাহারায় বিএসইসি ছাড়লেন চেয়ারম্যান-কমিশনাররা

প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের বিশেষ আর্থিক সেবা ‘বীর’

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসর, চেয়ারম্যান–কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ

টানা তিন অর্থবছরে চীনের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৫ শতাংশ