হোম > অর্থনীতি

২৭ বছরেও আশানুরূপ অর্জন নেই বিমসটেকের: বাণিজ্য উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রকাশ: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০০: ৫২
আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০০: ৫২
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে ঢাকায় সচিবালয়ে সৌজন্য বৈঠক করেছেন বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্রা মানি পান্ডে। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিষ্ঠার ২৭ বছরেও আশানুরূপ অর্জন নেই বিমসটেকের। এর সদস্যদেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের পারস্পরিক বোঝাপড়া সংস্থাটিকে কার্যকর করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

ঢাকায় বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্রা মানি পান্ডের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকলে বাণিজ্য উপদেষ্টা এমনটি বলেন। আজ সোমবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় জানায়, বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্রা মানি পান্ডে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে ঢাকায় সচিবালয়ে সৌজন্য বৈঠক করেছেন। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দুই অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান ও আয়েশা আক্তার; যুগ্ম সচিব মো. ফিরোজ উদ্দিন আহমেদ; উপসচিব ফারহানা ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পরই বিজ্ঞপ্তিটি পাঠায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাতটি দেশ নিয়ে গঠিত আঞ্চলিক অর্থনীতির জোট বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল, টেকনিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক)। ১৯৯৭ সালে গঠিত এই জোটের সদস্যদেশগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, নেপাল ও ভুটান।

বিশাল জনগোষ্ঠীর মানুষের প্রতিনিধিত্ব করা এ জোট নিয়ে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ার ‘লুক ইস্ট’ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ‘লুক ওয়েস্ট’ নীতির মাধ্যমে দুই অঞ্চলের সমন্বয়ের ভিত্তিতে বিমসটেক নামের এই অভিন্ন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়। এ জোটের আওতায় বিমসটেক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করার জন্য ২০০৪ সালে একটি চুক্তি সই হয়। সদস্যদেশগুলো পারস্পরিক সহযোগিতার ১৪টি ক্ষেত্রও চিহ্নিত করে তখন। কিন্তু এফটিএ আর হয়নি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শেখ বশিরউদ্দীন বৈঠকে বলেন যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে কাজ করার লক্ষ্যে গঠিত হয়েছিল বিমসটেক। সদস্যদেশগুলোর স্বার্থ রক্ষায় কাজ করলেও ২৭ বছরে আশানুরূপ অর্জন নেই এ সংস্থার। আঞ্চলিক বাণিজ্য দ্বিগুণ করতে বিমসটেককে একটি পথনকশা (রোডম্যাপ) তৈরি করার আহ্বান জানান তিনি।

বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্রা মানি বলেন, এই সংস্থাকে আরও কার্যকর করতে সাহায্য করবে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকগুলো। আঞ্চলিক পরিমণ্ডলে আমদানি, রপ্তানি ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকগুলো ফলপ্রসূ করতে বাংলাদেশের সহযোগিতা চান তিনি।

আইডিআরএর প্রতিবেদনে বিমার ক্যানসার ‘তামাদি কৌশল’

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন নাজমুস সায়াদাত

প্রসূতিদের স্বাভাবিক প্রসবে উদ্বুদ্ধ করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল

ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন