অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে হৃদরোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধে সাফল্য পেতে হলে সম্পদ সৃষ্টি ও দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরির পাশাপাশি চিকিৎসকদেরও উদ্বুদ্ধ হওয়ার উপর জোর এসেছে।
সম্প্রতি রাজধানীর এক হোটেলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের সৌজন্যে ‘কার্ডিওভাসকুলার কেয়ার ইন বাংলাদেশ: ক্যারেন্ট স্ট্যাটাস, ফিউচার ডিরেকশন, গ্লোবাল প্রোসপেকটিভ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন দেশের চিকিৎসা ও ওষুধ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং জাতীয় অধ্যাপক অবসরপ্রাপ্ত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল ডা. আব্দুল মালিকের সভাপতিত্বে সেমিনারে সম্মানিত অতিথি ছিলেন ওয়ার্ল্ড হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট (ইলেক্ট) ড. জগত নারুলা।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, জাতীয় হ্নদরোগ ইনস্টিটিউট ও ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের পক্ষ থেকে সভায় দেশে হৃদরোগের অবস্থা এবং চিকিৎসা বিষয়ক অগ্রগতির প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়।
ডা. আব্দুল মালিক বলেন, ‘কেবলমাত্র সুষ্ঠু পরিকল্পনা এবং তা প্রয়োগের মাধ্যমে আমরা হৃদরোগ প্রতিকার ও প্রতিরোধে সাফল্য পাব। এজন্য আমাদের রিসোর্স ও দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি করতে হবে। একই সাথে আমাদের চিকিৎসকদের মধ্যে ভাল মোটিভেশন থাকতে হবে।’
ওয়ার্ল্ড হার্ট ফাউন্ডেশনের সভাপতি (ইলেক্ট) ড. জগত নারুলা বলেন, ‘বাংলাদেশের হৃদরোগ ব্যবস্থাপনাকে আরও গতিশীল করতে ওয়ার্ল্ড হার্ট ফাউন্ডেশন সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে।’
সোসাইটি ফর কার্ডিওভাসকুলার এনজিওগ্রাফি অ্যান্ড ইন্টারভেনশনসের কোর্স ডিরেক্টর ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. এমজি আজম ও যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর চৌধুরী এইচ আহসান অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
মতবিনিময় সভায় ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসসের চেয়ারম্যান ও এমডি আব্দুল মুক্তাদিরসহ দেশের স্বনামধন্য কার্ডিওলজিস্টরা অংশ নেন।