হোম > সারা দেশ > বরগুনা

আমতলীতে আওয়ামী লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান বাদল খান গ্রেপ্তার

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি 

বাদল খান। ছবি: সংগৃহীত

বরগুনার আমতলী উপজেলার চাওড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান বাদল খানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার পাতাকাটা এলাকার একটি অনাথ আশ্রম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শুক্রবার তাঁকে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত বছরের আগস্টে পৌরসভা কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় বাদল খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে সাংবাদিক নির্যাতন, দুর্নীতি, দখলবাজি ও সাধারণ মানুষকে হয়রানির বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে। তাঁর গ্রেপ্তারের খবরে বরগুনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর সালেহ বলেন, দলীয় প্রভাব ও অর্থ-বলের জোরে বাদল সাংবাদিকদের বারবার লাঞ্ছিত করেছেন। তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া জরুরি। তাঁর শাস্তি দাবি করেন বরগুনা জেলা সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা কাদেরও।

চাওড়া ইউনিয়ন যুবদলের সদস্যসচিব আখতারুল ইসলামের অভিযোগ, দলীয় ছত্রচ্ছায়ায় বাদল খান দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। জমি ও খাল দখল, নিয়োগ ও টেন্ডার বাণিজ্যের সঙ্গেও তাঁর সম্পৃক্ততা ছিল। বাদল খানের নির্দেশেই তাঁদের ওপর হামলা চালানোসহ মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছর পৌরসভা কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় বাদল খান আসামি ছিলেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

নানা বিতর্কে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

বরিশালের ৬ আসন: বিএনপির চ্যালেঞ্জ ৪ আসনে

সেলিমা রহমানের মনোনয়ন দাবিতে বাবুগঞ্জে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ

বরিশালে বিএনপির ২ শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

বরিশালে বিএনপি নেত্রী নাসরিন ও সরোয়ার অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতি, আহত ১০

ঝালকাঠিতে বরিশাল-পিরোজপুর মহাসড়ক অবরোধ

অবশেষে সেই শখের হাঁসটি নারীকে ফেরত দিলেন এনজিও কর্মকর্তারা

নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে: আলতাফ হোসেন চৌধুরী

গুলিবিদ্ধ হওয়ার রাতেই হাদির গ্রামের বাড়িতে চুরি

জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা ও গতি তৈরি করে গেছেন আল্লামা সাঈদী: সাদিক কায়েম