৪৫তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের জন্য পরীক্ষাসংক্রান্ত কিছু জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এই নির্দেশনাগুলো হলো:
৮ (আট) ডিজিটের রেজিস্ট্রেশন নম্বর উত্তরপত্রের প্রযোজ্য ঘরে কালো কালির বলপয়েন্ট কলম দিয়ে লিখে নিচের প্রযোজ্য বৃত্ত ভরাট করতে হবে।
প্রার্থীদের উত্তরপত্রে সেট নম্বর লেখা এবং সেট নম্বরের বৃত্ত ভরাট করার প্রয়োজন নেই।
প্রবেশপত্রের নিচে মুদ্রিত নির্দেশনা অতি মনোযোগের সঙ্গে পড়ে অনুসরণ করতে হবে।
প্রশ্নপত্র বিতরণের পর কোনো প্রার্থীকে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
পরীক্ষা কক্ষে পরিদর্শক প্রার্থীর প্রবেশপত্রের ছবি, রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং জাতীয় পরিচয়পত্র পরীক্ষা করবেন। প্রবেশপত্রে উল্লেখ করা রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও নাম ঠিকভাবে উত্তরপত্রের যথাস্থানে প্রার্থী লিখেছেন কি না এবং প্রার্থীর প্রবেশপত্র ও হাজিরা তালিকার ছবি অভিন্ন কি না, পরীক্ষা শেষে তা নিশ্চিত হয়ে পরিদর্শক হাজিরা তালিকায় প্রার্থীর স্বাক্ষর নেবেন এবং হাজিরা তালিকায় পরিদর্শকের জন্য নির্ধারিত স্থানে পরিদর্শক স্বাক্ষর করবেন। কোনো প্রার্থীর ছবি, স্বাক্ষর, প্রবেশপত্র, উত্তরপত্রের নাম ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের গরমিলসহ কোনোরূপ অনিয়ম ধরা পড়লে সেই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলসহ তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রতিবন্ধী প্রার্থীর শ্রুতিলেখক প্রয়োজন হলে প্রার্থীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন থেকে শ্রুতিলেখক নিয়োগের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রবেশপত্র ছাড়া কোনো প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। কোনো প্রার্থীর প্রবেশপত্র হারালে, চুরি বা নষ্ট হয়ে গেলে কিংবা ইউজার আইডি/পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কমিশনের ওয়েবসাইটের হোম পেজে গিয়ে অ্যাডমিট কার্ড মেনু থেকে তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। সেখানে গেলে ইউজার রিকভারি ও পাসওয়ার্ড রিকভারি অপশন দেখা যাবে। অপশনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাবমিট করলে প্রয়োজনীয় ও কাঙ্ক্ষিত তথ্যাবলি পাওয়া যাবে এবং সেখান থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে প্রিন্ট করা যাবে।