সারা দিনের দুরন্তপনা শেষে সন্ধ্যা নামলেই আদরের ছোট্ট শিশুটির কান্না দেখতে কার ভালো লাগে? এই কান্নার কারণ হতে পারে পায়ে ব্যথা।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, ‘গ্রোয়িং পেইন’ বলে একটি শব্দ প্রায়ই বলা হয়। চলতি ভাষায় একে বলা যেতে পারে ‘বেড়ে ওঠার ব্যথা’। তবে এটি বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা তৈরি করে না।
তিন বছর বয়স থেকে সাধারণত এটি শুরু হয়ে থাকে এবং ১০ থেকে ১২ বছর বয়সের পর ভালো হয়ে যায়। তবে ৩ থেকে ৬ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে খুব বেশি তথ্য পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয়ে থাকে, সারা দিনের খেলাধুলা, দৌড়ঝাঁপের কারণে পায়ের মাংসপেশিতে চাপ পড়ে। আবার কিছু কিছু শিশু একদমই ব্যথা সহ্য করতে পারে না। তাদের মধ্যে এই গ্রোয়িং পেইনের প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
গ্রোয়িং পেইনের বৈশিষ্ট্য
কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি
চিকিৎসা
ভিটামিন ডির অভাব থাকলেও অনেক শিশুর গ্রোয়িং পেইনের মতো উপসর্গ হয়। তাই শিশুর হাত-পায়ের ব্যথায় একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ঘরোয়া কিছু ব্যবস্থা নিলে শিশুরা এই গ্রোয়িং পেইন থেকে আরাম পায় এবং ব্যথা কমে যায়।
ডা. নূরজাহান বেগম, স্পেশালিস্ট, পেডিয়াট্রিক আইসিইউ, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ঢাকা