হোম > স্বাস্থ্য

কোভিডে শ্রবণশক্তি হ্রাস তরুণদের মাঝেও তীব্র: ল্যানসেট প্রতিবেদন

অনলাইন ডেস্ক

ল্যানসেটের ই-ক্লিনিক্যালমেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব তরুণের কোভিড-১৯ ছিল তাদের শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকি তিনগুণ বেড়ে গেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার ইলেকট্রনিক হাসপাতালের রেকর্ডে থাকা ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী ৬৭ লাখ ১৬ হাজার ৮৭৯ জনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এমন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা দেখেছেন, যারা কোভিডে আক্রান্ত হননি তাঁদের চেয়ে যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের শ্রবণশক্তি হ্রাসের ঘটনা ৩.৫২ গুণ বেশি। 

বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার অটোল্যারিঙ্গোলজিস্ট মিশেল সু এই গবেষণাটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। কারণ তিনি অপেক্ষাকৃত তরুণ রোগীদের মধ্যেও শ্রবণ সমস্যাগুলো বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছিলেন। 

বড় পরিসরের এই গবেষণায় গবেষকেরা শুরুতে কোভিড-১৯ এবং শ্রবণশক্তি হ্রাসের মধ্যে সম্পর্ক আছে কি-না তা জানতে চেয়েছিলেন। তাঁরা দেখেছেন কোভিড ভাইরাস দিনের পর দিন ধরে আক্রান্তদের শ্রবণতন্ত্রকে প্রভাবিত করেছে। কোভিড-১৯ আক্রান্তদের কানের মধ্যে এসিইটু নামে এক ধরনের এনজাইম ছড়িয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে শ্রবণশক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে। 

গবেষকেরা জানিয়েছেন, শ্রবণ স্বাস্থ্যের ওপর কোভিডের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব বোঝার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন। তাঁদের অধ্যয়নটি মূলত প্রাপ্তবয়স্ক তরুণদের শ্রবণশক্তি হ্রাস পাওয়ার ওপর জোর দিয়েছে। কারণ এটি তরুণদের জীবনের মানকে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় প্রভাবিত করতে পারে।

ব্যথার ওষুধের বিকল্প ভাবা হয় লবঙ্গকে

গর্ভাবস্থায় মেথি খাওয়া যায়

কাঁধ নাড়াচাড়া করতে না পারলে

শীতকালে পানিশূন্যতায় স্বাস্থ্যঝুঁকি এবং প্রতিকার

চোখের সমস্যা থেকে মাথাব্যথা হতে পারে

নিয়মিত চা পানকারীরা কেন দীর্ঘায়ু হন, জানালেন বিজ্ঞানীরা

এইচএমপিভিতে মহামারির আশঙ্কা কম, অভিমত বিএসএমএমইউর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত একমাত্র রোগীর মৃত্যু

এইচএমপিভি ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা

দেশে এইচএমপিভি ভাইরাস শনাক্ত, আক্রান্ত একজন নারী

সেকশন