স্বাস্থ্য ডেস্ক
স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে চিয়া সিড এখন কোনো অপরিচিত নাম নয়। বিভিন্নভাবে এগুলো আমাদের ডায়েট চার্টে ঢুকে গেছে।
অ্যাজটেক ও মায়ান সভ্যতার সময়ে ক্ষুধা মেটানোর পাশাপাশি চিয়া সিড রূপচর্চার কাজেও ব্যবহার করা হতো। এর অনেক ঔষধিগুণ আছে বলে বিশ্বাস করত সেই সভ্যতার মানুষ।
সাদা, কালো ও বাদামি রঙের চিয়া সিড আকারে খুবই ছোট। দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন, কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম আর স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩ আছে এই চিয়া সিডে।
উপকারিতা
⊲ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধক্ষমতা আরও শক্তিশালী করে। পাশাপাশি হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
⊲ হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করার মাধ্যমে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
⊲ রক্তে চিনির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।
⊲ কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
⊲ শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে এনে অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করে।
⊲ চিয়া সিড ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে বলে উল্লেখ করেন চিকিৎসকেরা।
⊲ চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদ্রোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
সূত্র: হেলথলাইন