হোম > স্বাস্থ্য

ডায়াবেটিসের রোগীরা কী পরিমাণ আম খাবেন

স্বাস্থ্য ডেস্ক

চলছে গ্রীষ্মকাল। বাজারে কাঁচা-পাকা দুই ধরনের আম পাওয়া যাচ্ছে। আমের মৌসুমে ইচ্ছামতো আম খাওয়া হবে, আমাদের দেশে এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু রোগভেদে আম খাওয়ার মাত্রায় তারতম্য আছে। যেমন ডায়াবেটিসের রোগীদের ইচ্ছেমতো আম খাওয়া চলবে না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা আম শরীরে চিনির মাত্রা বাড়ায় না। তবে পাকা আম চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়; বিশেষ করে যাঁদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত, তাঁদের ক্ষেত্রে পাকা আম বেশি খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। তবে কিছু নিয়ম মেনে খেলে তা ক্ষতির কারণ হয় না। ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রতিদিন ফলের মাধ্যমে ৩০ গ্রাম শর্করা গ্রহণ করতে পারবেন। তাই দিনে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে আম ডায়াবেটিসের একজন রোগী খেতে পারবেন।

চিকিৎসকদের মতে, গ্রীষ্মকালীন এই ফল অবশ্যই সবার খাওয়া উচিত। আমে ৬৭ শতাংশ ভিটামিন সি রয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। একটি মাঝারি আকারের আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫৫। গ্লাইসেমিক লোড থাকে প্রায় ৫। ফলে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এটি নিরাপদ ফল। বিশেষজ্ঞরা জানান, শরীরে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত রাখতে ডায়াবেটিসের রোগীদের দিনে আধা কাপের বেশি আম খাওয়া উচিত নয়। আম জুস করে না খেয়ে পুরো খাওয়া ভালো। এতে থাকা আঁশ শরীরে প্রবেশ করবে। ডায়াবেটিসের রোগীদের খাবারের পরে বা ডেজার্ট হিসেবে আম খেতে নিষেধ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ভারতে চিকিৎসকদের জন্য হাতে প্রেসক্রিপশন লেখার নতুন নিয়ম

জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি: অর্থায়ন বন্ধে যক্ষ্মা বিস্তারের শঙ্কা

এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৬.৫৭ শতাংশ

শীতে যেসব খাবার মন শান্ত রাখবে

পুরুষ বন্ধ্যত্ব: কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

শীতকালীন নানা রোগ থেকে মুক্ত থাকবেন যেভাবে

রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে করণীয়

থাইরয়েড হরমোন কম থাকার লক্ষণ

ওষুধকে ফাঁকি দিতে মরার ভান করে ক্যানসার কোষ—গবেষণায় চমকপ্রদ তথ্য

সাধারণের স্বাস্থ্যসেবা: মিলিয়ে যাচ্ছে ‘সূর্যের হাসি’